বিতর্কিত দুটি ধারা বাতিলের দাবিতে জাবিতে মানববন্ধন



জাবি করেসপন্ডেন্ট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ছাত্রশৃঙ্খলা অধ্যাদেশে নতুন যুক্ত করা বিতর্কিত দুটি ধারা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কর্মরত অনলাইন, ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা।

সোমবার (৮ জুলাই) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা নতুন যুক্ত করা ধারাকে নিবারণমূলক আখ্যা দিয়ে বলেন, ছাত্রশৃঙ্খলা অধ্যাদেশে সংযোজিত ৫(ঞ) ও ৫(থ) ধারা যুক্ত করার মধ্যদিয়ে ক্যাম্পাসের সাধারণ শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের কণ্ঠ রোধ করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে।

এর ফলে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা বাধার সম্মুখীন হবে। একই সাথে ৫(থ) ধারা অনুযায়ী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম দ্বারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে শিক্ষার্থীকে ফাঁসানো ও বিচারের সম্মুখীন করার সুযোগ রয়েছে।

মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা টাইমস-এর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রাইয়ান বিন আমিন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একটি মহল নিজেদের দুর্বলতা ও দুর্নীতি ঢাকার জন্য সাধারণ শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের মুখ চেপে ধরতে হীন চক্রান্ত করেছে।

জাবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি প্লাবন তারিক বলেন, ধারা দুটিতে কিছু টার্ম ব্যবহার করা হয়েছে যেটার ব্যাখ্যা কে করবে সে ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। আমরা মনে করছি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাইলে তাদের সুবিধামতো এই ধারা ব্যবহার করে যাকে তাকে হেনস্থা করতে পারে। তাই শীঘ্রই এ বিতর্কিত ধারা দুটির বাতিল দাবি করছি অন্যথা আমরা বৃহৎ কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হব।

মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, মত প্রকাশ এবং তথ্য এ দুইয়ের প্রতি ক্ষমতাবানরা সবসময় ভীত কারণ যদি মত প্রকাশের পরিবেশ থাকে এবং তথ্য প্রকাশের সুযোগ থাকে তাহলে তাদের ক্ষমতা বা স্বৈরতন্ত্র বাধাগ্রস্ত হবে। রাষ্ট্র যখন মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে তখন তার প্রভাব প্রতিষ্ঠানের ওপরেও পড়ে।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের ঐতিহ্য আছে। যে বিশ্ববিদ্যালয়ে মত প্রকাশের জন্য বহুদিন ধরে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন চালিয়ে গেছে আজকে সেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সরকারের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে একই রকম কাজ করছে।

তিনি আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চালান শিক্ষকরা। শিক্ষকরা পুলিশ হতে পারেন না, শিক্ষকের কাছ থেকে আমরা গোয়েন্দা তৎপরতা আশা করি না। শিক্ষকরা ছাত্রদের অভিভাবক, যে সকল সাংবাদিক রয়েছেন তাদের অভিভাবক আর অভিভাবক হিসেবে তাদের যে মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে সে অধিকার দেওয়া শিক্ষকদের দায়িত্ব। বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব ধরনের দুর্নীতি হয় তা জানানোর জন্য প্রশাসনের উচিত সাংবাদিকদের উৎসাহ দেওয়া। তাই আমি মনে করি শিক্ষার্থীদের সাথে শিক্ষকদের স্বার্থে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি রক্ষা করার শর্তে এই অধ্যাদেশ বাতিল করা হবে।

মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেট অর্গানাইজেশনের নেতাকর্মীরা।

উল্লেখ্য, গত ৫ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সিন্ডিকেট সভায় ছাত্র শৃঙ্খলা অধ্যাদেশের ৫ অনুচ্ছেদে নতুন দুটি ধারা সংযুক্ত করা হয়। যেখানে অসত্য বা তথ্য বিকৃত করে বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত কোনো সংবাদ বা প্রতিবেদন স্থানীয়/ জাতীয়/ আন্তর্জাতিক প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক সংবাদমাধ্যমে/ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ/ প্রচার করা বা উক্ত কাজে সহযোগিতা করা এবং কোনো ছাত্র-ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীর উদ্দেশ্যে টেলিফোন, মোবাইল ফোন, ই-মেইল, ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোনো অশ্লীল বার্তা বা অসৌজন্যমূলক বার্তা প্রেরণ অথবা উত্যক্ত করতে পারবেন না বলে জানানো হয়।

অধ্যাদেশ মতে, ধারা দুটির ব্যত্যয় ঘটলে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের চোখে ‘অসদাচরণ’ বলে গণ্য হবে এবং এজন্য লঘু শাস্তি হিসেবে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা, সতর্কীকরণ এবং গুরু শাস্তি হিসেবে আজীবন বহিষ্কার, বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার, সাময়িক বহিষ্কার ও পাঁচ হাজার টাকার ঊর্ধ্বে যেকোনো পরিমাণ জরিমানার বিধান রাখা হয়। ধারা দুটি সংযুক্ত করার পরেই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মরত সাংবাদিক ও ছাত্র নেতাদের মধ্যে তীব্র সমালোচনার ঝড় উঠে।

   

মেহেরপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের মুজিবনগরের বল্লভপুর নামক স্থানে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবুজ হোসেন (২৪) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৮ মে) রাত পৌনে দশটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মোটরসাইকেলের আরেক আরোহী তোফিক উমর (২০) গুরুতর আহত হন।

নিহত সবুজ হোসেন মেহেরপুর সদর উপজেলার বাড়িবাকা গ্রামের পাখি শেখের ছেলে।

জানা গেছে, মুজিবনর উপজেলার বাগোয়ান গ্রাম থেকে মোটরসাইকেলযোগেবাড়ি ফিরছিলেন সবুজ ও তার বন্ধু তৌফিক উমর। মুজিবনগর-দর্শনা সড়কের বল্লভপুর নামক স্থানে পৌঁছুলে দ্রুত গতির মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারায়। এ সময় মোটরসাইকেলসহ আরোহীরা রাস্তার পাশের এক সাইনবোর্ডের সাথে সজোরে ধাক্কা খান। এতে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই সবুজের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তৌফিক উমরকে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান স্থানীয় লোকজন।

তৌফিকের শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে কুষ্টিয়া মেডিকেল করেজ হাসপাতালে রেফার করেছেন চিকিৎসকরা।

দুর্ঘটনার বিষয়ে মুজিবনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জল দত্ত বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর বিষয়ে কোন অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

;

মণিরামপুরে উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন আমজাদ হোসেন লাভলু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে যশোরের মণিরামপুর উপজেলায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শেষে ৬ হাজার ৫শ’ ৫৫ ভোটের ব্যবধানে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু আনারস মার্কায় ৫৯ হাজার ২শ’ ৭৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭শ’ ১৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সন্দীপ ঘোষ ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে পুনরায় কাজী জলি আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয়েছে বিকাল ৪টায়। ভোটকেন্দ্রগুলোতে সকালে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে উপস্থিতি বাড়তে থাকে। এবার মণিরামপুর উপজেলায় ভোট গ্রহণ করা হয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স ভোটিং মেশিন বা ইভিএমের মাধ্যমে। মণিরামপুরে এবারই প্রথম ইভিএমে ভোট নেয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মণিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৬৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ ইলেকট্রিনিক্স ভোটিং মেশিনে ইভিএমে অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৮২ হাজার ৪১১ জন, নারী ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩২২ জন এবং হিজড়া দু’জন ভোটার রয়েছেন।

;

নওগাঁয় ৩ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তারা পুনরায় নির্বাচিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁয় প্রথম ধাপে তিনটি উপজেলায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) রাত ১০টায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তারা বেসরকারিভাবে পৃথক ফলাফল ঘোষণা করেন।

এর আগে, সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। জেলার ১১টি উপজেলার মধ্যে প্রথম ধাপে বদলগাছী, পত্নীতলা ও ধামইরহাট উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ তিন উপজেলায় তারা জনপ্রতিনিধি ছিলেন। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তারা নতুন করে আবারও নির্বাচিত হয়েছেন।

বদলগাছী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা নিত্যানন্দ কুমার পাল বলেন- কৈ মাছ প্রতীকের প্রার্থী মো. শামসুল আলম খান বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ২১ হাজার ৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপ-পিরিচ প্রতীকের মো. আবুল খালেদ বুলু ১৫ হাজার ২৬৭ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

পত্নীতলা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা জোবায়ের হোসেন বলেন- মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুল গাফ্ফার বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ৬২ হাজার ৭৮৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল খালেক চৌধুরী ৫০ হাজার ৮৫৬ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

অপরদিকে, ধামইরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা মো. আনিছার রহমান বলেন- আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. আজাহার আলী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৬ হাজার ৮৫৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী মো. ওসমান আলী ১২ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

জেলা নির্বাচন ও রিটার্নি কার্যালয় থেকে জানা যায়- জেলার বদলগাছী, পত্নীতলা ও ধামইরহাট এ উপজেলায় ৩২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। যেখানে চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন। ১৯১ টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৪০৭টি কক্ষে ভোটগ্রহণ হয়। যেখানে মোট ভোটার ৫ লাখ ৩৭ হাজার ১৭৬ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩৬ জন এবং নারী ভোটার জন ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪২৯ জন।

;

ধোবাউড়ায় টানা ২য় বার নির্বাচিত হলেন ডেভিড রানা চিসিম 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় টানা দ্বিতীয় বার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডেভিড রানা চিসিম। 

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে উপজেলার ৫৪ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ কর হয়েছে। ভোট গণনার পর ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা রেজাউল করিম। 

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে  ২৮ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে  নির্বাচিত হয়েছেন ডেভিড রানা চিসিম। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ডা. আসাদুজ্জামান আকন্দ সাগর ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২১ হাজার ৩৪৮ ভোট। 

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জাহাঙ্গীর আলম মাইক প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৭৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজহারুল ইসলাম খায়রুল পেয়েছেন ২০ হাজার ২৩৫ ভোট।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান স্বপ্না আক্তার ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ১০২ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিলকিস আক্তার হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ২১৬ ভোট।

;