সৌদিতে নিযার্তিতদের আর্তনাদ পৌঁছায় না বাংলাদেশ দূতাবাসে!



মানসুরা চামেলী, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: ভাঙা হাত-পা নিয়ে তিন মাস সৌদিতে পড়ে আছে আমার মেয়ে। সরকার ও দূতাবাস কারও কাছে একটু সাহায্য পাচ্ছি না। প্রতিদিন ফোন করে, ‘আব্বা আমাকে নিয়ে যাও, নিয়ে যাও’-কান্নাকাটি করে।

তিন মাস হলো প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি, ফেরত আনার উদ্যোগ তো দূরের কথা, একটিবারের জন্য খোঁজও নেয়নি দূতাবাস ।

‘অভাবে পড়ে মেয়েরে সৌদি পাঠাইছি এটাই কি আমার দোষ?’- বলতে বলতে গলা ভারি হয়ে আসে সৌদিতে নিযার্তিত গৃহশ্রমিক আনোয়ারার বাবা আনিছ মিয়ার।

কেরানীগঞ্জের দিনমজুর আনিছ মিয়ার পাঁচ সদস্যের পরিবার। অভাবের সংসারে খরচ চালাতে যখন নাভিশ্বাস অবস্থা আনিছ মিয়ার, ঠিক তখনই ‘সৌদি অফার’ নিয়ে সামনে আসে দালাল।

 

দালালের দেখানো লোভে আনোয়ারাকে সৌদি পাঠায় আনিছ। এক মাস পরই নিজের ভুল বুঝতে পারে সে। সূদর সৌদিতে মেয়ে বিপদে রয়েছেন শুনে ‘বাজ’ পড়ে বাবার মাথায়। অসহায় বাবা একবার ছুটছেন প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, তো আরেকবার যাচ্ছেন ব্র্যাক মাইগ্রেশন সেন্টারে।

অভিবাসন সংশ্লিষ্ট বেসরকারি সংস্থাগুলো জানায়, গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতে গিয়ে সৌদি গৃহকর্তার হাতে যৌন হেনস্তা, শারীরিক নিযার্তিনের মুখে দেশে ফিরছেন নারী শ্রমিকরা। এর মধ্যে অনেকেই নৃসংশতার শিকার হয়ে দূতাবাসের সেফস হাউজ, হাসপাতাল, সফর জেল ও মক্তবে আশ্রয় নিয়েছেন। কেউ কেউ মাসের পর মাস ধরে দেশের ফেরার অপেক্ষায় রয়েছেন। কিন্তু তাদের ফিরে আসার এ ‘আর্তি’ সরকার, দূতাবাস কিংবা সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলোর কর্ণপাত হচ্ছে না।

হেনস্তার শিকার এসব নারীর বাবা-মা, স্বামী-সন্তানসহ আত্মীয়রা দেশে উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় দিন পার করছেন। অনেকেই প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুরে ঘুরে জুতার তলা ক্ষয় করেও পাচ্ছেন না কোনো প্রতিকার।

আনিছ মিয়া বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘এ বছরের জানুয়ারিতে আনোয়ারা সৌদি যায়। সৌদি মালিকের বাসা গৃহকর্মী কাজ পায়। গৃহকর্তার অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তাকে মেরে হাত-পা ভেঙ্গে দেয়। কয়েকদিন হাসপাতালে থাকার পর একটু সুস্থ হয়ে আনোয়ারা সফর জেলে রয়েছেন।’

সফর জেলে আনোয়ারা রয়েছেন আরও বিপদে। যে এজেন্সির মাধ্যমে সে সৌদি গিয়েছিলো, সেই এজেন্সির লোকজন তাকে হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন। লোক মারফত দূতাবাসে জানালেও, তার মেয়ে কোন সাহায্য পায়নি, বললেন আনিছ।

সৌদিতে আনোয়ারার মতো বিপদে রয়েছেন আরো প্রায় একশ নারী শ্রমিক। দূতাবাসের সেইফ হাউসে স্থান না পেয়ে দেশটির মক্তব, সফর জেল ও হাসপাতালে অসহায় দিনাতিপাত করছেন তারা। এ দলেরই যাত্রাবাড়ি দয়াগঞ্জের তানিয়া, নীলক্ষেতের রানু বেগম এবং নরসিংদীর আছিয়া।

সৌদি যাওয়ার মাত্র এক মাসের মাথায় ভয়াবহ নৃসংশতার শিকার দয়াগঞ্জের তানিয়া। অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় মালিক দোতলা বাড়ি থেকে ফেলে দেয়। হাত-পা ভেঙ্গে গেলে পরে চিকিৎসার জন্য কিং হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

তানিয়ার স্বামী রাছেল বার্তা২৪.কমকে বলেন, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি, কিন্তু এখনও কোনো খবর পাইনি। যে এজেন্সির মাধ্যমে গিয়েছে তারা বলেছে আজ আসবে, কাল আসবে, টাকাও চাচ্ছে আনার জন্য। খুব দু:শ্চিন্তা হচ্ছে।

বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের অভিবাসন কর্মসূচির তথ্যে জানা যায়, ১৯৯১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত প্রায় সাত লাখ নারী কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশে গেছেন। এর মধ্যে দুই লাখই গেছেন সৌদি আরবে। নির্মমতার মুখে চলতি বছরেই প্রতিমাসে গড়ে ২০০ করে নারী শ্রমিক সৌদি থেকে দেশে ফিরছেন।

 

ব্রাকের অভিবাসন কর্মসূচির প্রধান শরিফুল হাসান বার্তা২৪.কমকে বলেন, সৌদি আরবে কত জন নিযার্তিত হয়েছেন, নিযার্তিত হওয়ার পরও সহযোগিতার অভাবে দেশে ফিরতে পারছে না সেটির সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান নেই। নির্যাতনের মুখে ফিরে আসাদের চিত্র দেখলে সেখানকার পরিস্থিতি অনুধাবন করা যায়।

প্রতিকারের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, যৌন নিপীড়ন, শারীরিক নির্যাতন, মানসিক নির্যাতনসহ সব হচ্ছে বাংলাদেশের নারীদের সঙ্গে। যারা নির্যাতন করে তাদের বিচার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। এজন্য দূতাবাসকে প্রথম পদক্ষেপ নিতে হবে।

ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস বার্তা২৪.কমকে বলেন, কোনো প্রবাসী বা তার পরিবার অামাদের সাথে যোগাযোগ করলে সঙ্গে সঙ্গে দূতাবাসকে জানিয়ে দেই। দূতাবাস নির্যাতিত শ্রমিককে সেইফ হোমে নিয়ে অাসে। যদি প্রয়োজন হয় তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। তবে দূতাবাস শতভাগ সব সমস্যার সমাধান করতে পারে না।

অামরা প্রতিদিন ফোন দিচ্ছি, স্বজনদের সঙ্গে অ্যাবিউসড নারী শ্রমিকের কথা বলিয়ে দিচ্ছি। ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে অাইনের মারপ্যাচের কারণে ঝামেলা হয়- বলে জানান তিনি।

এছাড়া শ্রমিক অানোয়ারার বিষয়ে তিনি জানান, অানোয়ারার বাবা অামাদের কাছে প্রায় অাসে। তার সঙ্গে অাজকেও কথা হয়েছে। তাকে দেশে অানতে চেষ্টা করা হচ্ছে।

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;