ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ের সমাধান কোথায়?



তৌফিকুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম ফাইল ছবি

বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

আরামদায়ক ও নিরাপদ ভ্রমণের জন্য রেলযাত্রাই মানুষের প্রথম পছন্দ। ঈদসহ যেকোন উৎসবে আপনজনের কাছে ফিরতে ট্রেনের একটি টিকিটের জন্য তাই মরিয়া হয়ে ওঠেন নগরবাসী।

তবে প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদের আগে ও পরে ঘটেছে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়। এবার ঈদে ট্রেনযোগে ঢাকা ছাড়তে এবং ঢাকায় ফিরতে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। উৎসবের সময় রেলের শিডিউল ঠিক রাখতে সমাধানের পথ বের করার দাবি জানিয়েছেন যাত্রীরা।

বুধবার (২১ আগস্ট) রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা যায়, ঈদের দশ দিন পার হয়ে গেলেও উত্তরাঞ্চলের বেশকিছু ট্রেন দুই থেকে তিন ঘণ্টা দেরিতে ছেড়ে গেছে।

পশ্চিমাঞ্চলগামী ধূমকেতু এক্সপ্রেস, সুন্দরবন এক্সপ্রেস, নীলসাগর এক্সপ্রেস, একতা এক্সপ্রেস ট্রেন এ দিনও কমলাপুর থেকে দেরিতে ছেড়ে গেছে। এ ছাড়া রংপুর এক্সপ্রেস সকালে ঢাকায় আসার কথা থাকলেও, সাত ঘণ্টা বিলম্বে সেটা বিকেল তিনটা নাগাদ ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।

ট্রেনের নিয়মিত যাত্রী জামিরুল ইসলাম বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, আমাদের দেশে এখনও এমন অনেক মানুষ আছেন যারা ট্রেনেই বেশি যাতায়াত করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। কিন্তু সম্প্রতি ট্রেনে যাত্রা করা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এবার ঈদে সকালের ট্রেন পেয়েছি রাতে, আর রাতের ট্রেন পাওয়া গেছে পরের দিন সকালে। এমন যদি চলতে থাকে যোগাযোগের পুরনো এই মাধ্যম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে মানুষজন। উৎসবকেন্দ্রিক মানুষের চাপ সামলাতে রেলওয়ের সক্ষমতা বাড়িয়ে যাত্রীদের সঠিক সময়ে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়ার এখনই সময়।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/21/1566387363377.jpg
কমলাপুর রেলস্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ আমিনুল হক বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ঈদের সময় কিছুটা বিলম্বে যাওয়াকে আমরা ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় বলতে পারি না। আপনারা দেখেছেন অধিক যাত্রী চাপের ফলে প্রতিটা স্টেশনে নির্ধারিত সময়ের বেশি সময় বিরতি দেওয়ার ফলে ট্রেনগুলো ঢাকায় আসতে বেশি সময় লেগেছে, সে জন্যই দেরি করে ঢাকা ছেড়ে যায়। এখানে প্রকৃতপক্ষে আমাদের চেষ্টার কোন কমতি নেই। আমরা চাই যাত্রীদের সঠিক সময়ে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দিতে। ঈদ শেষ হয়ে গেছে এবং যাত্রী চাপ কমে গেছে এখন আস্তে আস্তে ট্রেনের টাইমের ব্যাপারটি ঠিক হয়ে আসবে।

যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, এবার ঈদে রেল পথে ট্রেনে কাটা পড়ে ১১, ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে ১ , ট্রেন ও যানবাহন সংঘর্ষে ১, ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে ১টি। এসব ঘটনায় মোট ১৩ জন নিহত ও ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ অবস্থায় যাত্রীদের নিরাপদ ও ভোগান্তিমুক্ত ট্রেনযাত্রা নিশ্চিত করতে হলে রেল কর্তৃপক্ষের বাস্তবমুখী ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে রেলের এক কর্মকর্তা বলেন, শুধু নতুন নতুন ট্রেন দিয়ে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ের মতো পরিস্থিতি রোধ করা সম্ভব না। এ জন্য ট্রেনের যেসব সিঙ্গেল লাইন আছে সেগুলোকে ডাবল লাইনে রূপান্তরিত করতে হবে। একই সঙ্গে মেয়াদোত্তীর্ণ পুরনো ইঞ্জিন ও কোচ বাদ দিয়ে নতুন কোচ ও ইঞ্জিন সংযোজন করতে হবে। তাহলে রেলের গতি বাড়বে এবং শিডিউল বিপর্যয়ের মতো এ ধরনের ঘটনা থাকবে না।

   

মেটাল কয়েন প্রতারণার ফাঁদে ফেলে কোটি টাকা আত্মসাৎ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মেটাল কয়েনে মাত্র ৩০ লাখ টাকা ইনভেস্ট করে দুদিনের ব্যবধানে পাওয়া যাবে শত কোটি টাকা, এমন প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি চক্র।

রাজধানীর উত্তরার এয়ারপোর্ট থানায় এমন একটি অভিযোগের ভিত্তিতে চাঁদপুর ও ফেনী থেকে প্রতারণার সঙ্গে যুক্ত থাকা দু'জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। 

 বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে আগারগাঁওয়ে পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তরের বিশেষ পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আলম এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

পিবিআই কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, মামলার বাদী মো. রফিকুল ইসলামের সঙ্গে ২০১৫ সালে পূর্ব পরিচিত মো. ইউসুফের মাধ্যমে পরিচয় হয় আরেক অভিযুক্ত মানিক মোল্লার। পরিচয়ের সূত্র ধরে অল্প কয়েক দিনের মধ্যে বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে রফিকুল ইসলামের থেকে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রটি।

পিবিআই জানায়, প্রথমে চক্রটি মানুষের সঙ্গে সখ্যতা ও বিশ্বাস স্থাপন করে। তারপর তাদের মেটাল কয়েনে ইনভেস্ট করানোর কথা বলে তাকে নিয়ে চাঁদপুরের আসামি মানিক মোল্লার বাসায় নিয়ে যান। সেখানে মেটাল কয়েনকে বৈদ্যুতিক আলোর স্পর্শে এনে বিভিন্ন রিফ্লেকশনের মাধ্যমে পরীক্ষা করে দেখান।

আর এতেই অনেকটা লোভে পড়ে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হন ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম।

চুক্তি অনুযায়ী, রফিকুল ইসলাম ধাপে ধাপে মোট ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা তুলে দেন চক্রের সদস্যদের হাতে। একই সঙ্গে চুক্তির কথা কেউ যেন জানতে না পারেন, সে শর্তে শাহ জালাল ও শাহ পরানের নামে শপথ পাড়ানো হয়, রফিকুল ইসলামকে।

পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম আরো বলেন, বাস্তবে এমন কোনো কয়েনের অস্তিত্ব এখনো কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। অনেকেটা ‘তক্ষক’ ‘সীমান্ত পিলার’-এর মতো এটাও একটি প্রতারণার কৌশল মাত্র।

তিনি জানান, চাঁদপুর থেকে ফেরার পথে সদরঘাটে এসে চক্রের অন্যান্য সদস্যরা সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশের ছদ্মবেশে আসামি ইউসুফ এবং মেটাল কয়েনটি তাদের হেফাজতে নিয়ে মামলার বাদী রফিকুল ইসলামসহ অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদের একটি নাটক সাজিয়ে শেষে ছেড়ে দেন। পরবর্তীতে চক্রের আরেক সদস্য সাখাওয়াত এসে কয়েনটি ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতিতে ২ কোটি ২৩ লাখ টাকা এবং আরেক সদস্য লিটন ৮০ লাখ টাকা নিলে রফিকুল ইসলামের সন্দেহ হয়। এরপর তিনি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

মামলার সূত্র ধরে পিবিআই অভিযান চালিয়ে চাঁদপুর ও ফেনী থেকে দু'জনকে গ্রেফতার করলেও চক্রের অন্য সদস্যরা এখনো পলাতক।  

পিবিআই জানায়, এই মামলায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনকে আসামি করা হয়েছে। তাদের ধরতে অভিযান চলছে। 

 

;

পটিয়ায় ট্রাক-বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৫



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের পটিয়াতে ট্রাক-মিনিবাস মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাক চালকসহ অনন্ত ৫ জন আহত হয়েছেন। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) সকাল ১০টার দিকে পটিয়া পৌরসভার আমজুর হাটে এ ঘটনা ঘটে।

আহত ট্রাকচালকের নাম মো. আবদুর রউফ (৩০)। তিনি চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার বাসিন্দা। তবে আহত অন্যদের নাম জানা যায়নি। সবাইকে পটিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজারমুখী একটি মিনিবাসের সঙ্গে একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে বাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। ড্রাইভারের বামপাশে দরজার অংশের ক্ষতিগ্রস্ত হয় ট্রাকটিরও। ট্রাকচালক পায়ে আঘাত পেয়েছে। এর আগে ওই বাসের কয়েকজন যাত্রী আহত হলে তাদের হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা।

পটিয়া ফায়ার স্টেশনের কর্মকর্তা সাইদুর রহমান জানান, সকাল ১০টার দিকে একটি যাত্রীবাহী বাস এবং সিমেন্টবাহী ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনায় একজন আহত হয়েছেন। তাকে আমরা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়েছি। সেখানে তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন।

বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করে পটিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌফিকুল ইসলাম বলেন, ধারণা করা হচ্ছে বৃষ্টির কারণে সড়ক পিছলা হওয়ায় এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা ট্রাক ও বাস আটক করেছি। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

;

হবিগঞ্জে নিহতদের মধ্যে এক পরিবারের ৪ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পটুয়াখালী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাক ও প্রাইভেটকারের মুখোমুখী সংঘর্ষে নারী পুরুষ ও শিশুসহ এক প্রাইভেটকারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নিহত ৫ জনের মধ্যে একই পরিবারের ৪ জন।

নিহতরা হলেন, মৌজালী মৃধার ছেলে জামাল মৃধা (৪২) ও খোকন মৃধা (৩৫), নিহত জামাল মৃধার স্ত্রী কামরুন নাহার (৩০) ও ছেলে কাওসার (১২)। এছাড়াও তাদের সাথে ড্রাইভারও মারা গেছে।

নিহতদের বাড়ি পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার সদর ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামের চৌরাস্তা স্থানে। এ ঘটনায় নিহতের বাড়িতে শোকের মাতম চলছে।

বুধবার (২ মে) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের হরিতলা এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।

নিহত জামাল ও খোকনের মামা মোঃ সোনা মিয়া বলেন, নিহত জামাল মৃধা ঢাকার সাভারে পরিবার নিয়ে থাকত। জামাল মৃধার ইলেকট্রিক্যাল দোকান ছিল এবং খোকন মৃধা গার্মেন্টস কর্মী হিসেবে কাজ করত। ৭ম শ্রেণিতে পড়ুয়া কাওসারের মানত থাকায় সপরিবারে সিলেট শাহজালাল মাজারে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার আগে সর্বশেষ রাত ১১টার দিকে নিহত জামাল মৃধা তার মায়ের সাথে মুঠোফোনে কথা বলে।

গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফেরদৌস আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহতদের মরদেহ হবিগঞ্জ থানা পুলিশের হেফাজতে আছে। আমরা তাদের সাথে যোগাযোগ রাখছি। মরদেহ পটুয়াখালীতে কখন আনা হবে সে বিষয়ে এখন তথ্য পাইনি।

গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মহিউদ্দিন আল হেলাল জানান, দুর্ঘটনার বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। নিহতদের দাফনসহ নিহতের পরিবারের সহযোগিতায় উপজেলা প্রশাসন কাজ বরবে।

;

এলপি গ্যাসের দাম কমলো



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোক্তা পর্যায়ে আরেক দফা কমানো হলো তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। এ দফায় ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪৪২ টাকা থেকে ৪৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। যা আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

ঘোষণায় জানানো হয়, বেসরকারি এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ভোক্তা পর্যায়ে অটো গ্যাসের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৩ টাকা ৯২ পয়সা।

এর আগে এপ্রিল মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

;