খুলনায় জলাবদ্ধতা: ৮৪৩ কোটি টাকার মেগা প্রকল্পে ধীরগতি



মানজারুল ইসলাম,স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, খুলনা
বৃষ্টিতে সড়কে পানি জমে আছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

বৃষ্টিতে সড়কে পানি জমে আছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে জলাবদ্ধতা নিরসন ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নে খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) ৮৪৩ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন পেয়েছে। ইতোমধ্যেই ৩ বছর মেয়াদী এ প্রকল্পের ৮ মাস অতিবাহিত হয়েছে। এখনও এ প্রকল্পের টেন্ডার আহ্বান করা হয়নি। সম্পন্ন হয়নি কনসালটেন্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া।

কেসিসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রকল্পের কনসাল্টেন্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কনসালটেন্ট নিয়োগ শেষ হলে টেন্ডারের আহ্বান করা হবে।

বার্তা২৪
সামান্য বৃষ্টি হলেই এলাকাগুলোতে পানি জমে যায়, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

 

করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেছে নগরবাসী। যার ফলশ্রুতিতে ২০১৩ সালে নগর অঞ্চল উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এ প্রকল্পের আওতায় খুলনার পাশ দিয়ে বয়ে চলা ময়ূর নদীসহ ১২টি খাল খনন করা হয়। খনন কাজে অনিয়মসহ নানা কারণে দুই বছরের মধ্যে ময়ূর নদী ভরাট হয়ে গেছে। এ অবস্থায় সামান্য বৃষ্টিতেই নগরীতে এখন হাঁটুপানি জমে যায়। সর্বশেষ কেসিসি নির্বাচনে ২২টি খাল পুনঃখনন করে নগরীকে জলাবদ্ধতামুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বর্তমান মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক।

নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর দায়িত্ব গ্রহণের পরবর্তী সময়ে তার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে কেসিসি’র প্রকৌশল বিভাগকে নতুন প্রকল্প তৈরির নির্দেশনা দেন মেয়র। নির্দেশনা অনুযায়ী ৮৪৩ কোটি টাকার প্রকল্প তৈরি করা হয়।

বার্তা২৪
সামান্য বৃষ্টি হলেই মূল সড়কে পানি জমে যায়, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

 

এ প্রকল্পের মূল অংশে রয়েছে, ৯টি প্রধান সড়কের ৬২ কিলোমিটার এলাকায় প্রাইমারি ড্রেন নির্মাণ। নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের ভেতরে সেকেন্ডারি ড্রেন (৩ ফুটের কম) নির্মাণ করা হবে প্রায় ১২৮ কিলোমিটার। প্রধান ড্রেনগুলোর মধ্যে মুজগুন্নী মহাসড়কের উভয় পাশে ফুটপাতসহ দুই পাশে ৮ কিলোমিটার ড্রেন, যশোর রোডের ডাকবাংলো মোড় থেকে নতুন রাস্তা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার নতুন ড্রেন, খানজাহান আলী রোডের পিটিআই মোড় থেকে রূপসা ঘাট পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার নতুন ড্রেন, একই সড়কের ফেরিঘাট বাস টার্মিনাল থেকে ক্যাসেল সালাম হোটেল পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার ড্রেন, আপার যশোর রোডের পিকচার প্যালেস মোড় থেকে ১ নম্বর কাস্টমঘাট পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণ।

এ ছাড়া ময়ূর নদীসহ ৮টি খাল খনন ও পাড় বাঁধাই করা হবে। খালগুলো হচ্ছে ক্ষেত্রখালী খাল, ছড়িছড়া খাল, হরিণটানা খাল, নারকেলবাড়িয়া খাল, তালতলা খাল, নার্সি ইনস্টিটিউট থেকে ময়ূর নদী পর্যন্ত খাল, তালতলা খাল, লবণচরা ২নং স্লুইস গেট খাল। পাশাপাশি রূপসা বেড়িবাঁধ, মতিয়াখালী খাল, পোর্ট কলোনি থেকে ভৈরব নদ, লবণচরা স্লুইস গেট-১ ও ২, রায়ের মহল স্লুইস গেট স্থানান্তর ও নির্মাণ, রূপসা পাইকারি মাছ বাজার, প্রান্তিক খালের আউটলেট থেকে ময়ূর নদী ও চরের হাটে নতুন স্লুইস গেট নির্মাণ, আউটলেট খনন ও বাঁধাই।

বার্তা২৪
বৃষ্টি হলে সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় পড়েন খেটে খাওয়া মানুষরা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

 

খুলনার নগরবাসীরা জানান, নগরীতে সামান্য বর্ষাতেই ডুবে যায় সর্বত্র। বর্ষায় নগরীর অধিকাংশ এলাকা পানিতে সয়লাব হয়ে যাওয়ায় নগরবাসীকে পোহাতে হয় সীমাহীন দুর্ভোগ। বর্ষণে জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে নগরীর প্রধান সড়ক, ফুটপাত ও অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকাগুলো। বর্ষা মৌসুমের সবচেয়ে বড় ভোগান্তি জলাবদ্ধতা।

সর্বশেষ কিছুদিন আগে খুলনায় ১১৪ মিলিমিটার রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়। ওই বৃষ্টিপাতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কসহ বিভিন্ন এলাকার অলিগলি, বাড়ি-ঘর পানিতে নিমজ্জিত হয়। বাস্তুহারা এলাকায় ৫ দিন পর্যন্ত পানিতে নিমজ্জিত ছিল। তাই জনভোগান্তি কমাতে গুরুত্বের সঙ্গে দ্রুত এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন এলাকাবাসী।

বার্তা২৪
জমে থাকা পানিতে জাল দিয়ে মাছ ধরার চেষ্টা করছেন এলাকাবাসী, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর

 

মেগা প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট নির্বাহী প্রকৌশলী মশিউজ্জামান খান বার্তাটোয়েন্টিফোর. কমকে বলেন, ‘জানুয়ারি মাসে একনেকে এ প্রকল্প চূড়ান্ত হলেও ডিপিপি হয়ে আসতে সময় লাগে। যে কারণে কনসালটেন্ট নিয়োগ ও টেন্ডার আহ্বানে বিলম্ব হচ্ছে। প্রকল্পের কনসাল্টেন্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া একেবারে চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সামনের কয়েকদিনের মধ্যেই এ নিয়োগ শেষ হবে। কনসাল্টেন্ট নিয়োগ শেষ হলে টেন্ডারের আহ্বান করা হবে। তবে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ২১৭ কোটির টাকার কাজ করা হবে। বাকি কাজ পর্যায়ক্রমে সম্পন্ন হবে।’

মেগা এ প্রকল্পের প্রধান পলাশ কান্তি বালাকে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;