ধর্ষণের ভয়াবহতার শেষ কোথায়?



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: চট্টগ্রামে ১৪ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে রুহুল আমিন নামে এক যুবক। ধর্ষণের সময় ভিডিও ও ছবিও তুলে রেখে দেয়। পরে ভিডিও ও অশ্লীল ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে সেই কিশোরীকে টানা তিন বছর ধরে ধর্ষণ রুহুল আমিন।

শুধু ধর্ষণ করেই ক্ষান্ত হয়নি রুহুল। কিশোরীর পরিবারকে ব্লাকমেইল করে থেকে নিয়েছেন মোটা অংকের টাকা। চট্টগ্রামে ১৫ জুলাই র‍্যাবের হাতে ধরা পরে রুহুল আমিন।

ধর্ষণের এই ভয়াবহতা এখন নিত্যদিনের ঘটনা। দেশের কোথাও না কোথাও প্রতিনিয়ত নারী, কন্যা শিশুর উপর চলছে এমন নির্মমতা। নৈতিকতা বিবর্জিত মানুষের কল্যাণে ধর্ষণ অনেকে আগেই ভাইরাসের মতো সারাদেশে ছড়িয়েছে। বর্তমানে এই বিভৎসতায় যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা ও কৌশল।  

বিভিন্ন পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, কর্মস্থল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গণপরিবহন, উৎসবের আয়োজনস্থল, গ্রাম, শহর এমনকি নিজের পরিবারেও রক্ষা পাচ্ছেন না নারীরা। প্রতিনিয়ত তারা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ৪০৫ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৯৪ জন নারী ও ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২৯ জন নারীকে। একই সময়ে ৬৫ জন নারীকে যৌন নির্যাতন করা হয়েছে এবং ২৩ জন নারী শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে।

নারী ও শিশুদের নিয়ে কাজ করে এমন কয়েকটি সংগঠনের বিভিন্ন পরিসংখ্যানে বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দিন দিন দেশে নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনা বেড়েই চলছে।

ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শান্তি ও যথাযথ আইনি ব্যবস্থার অভাবে ধর্ষকরা আরও উৎসাহিত হচ্ছে বলে মনে করে নারী ও শিশুদের নিয়ে কাজ করা মানবাধিকার সংগঠনগুলো।

সংশ্লিষ্টদের মতে, দেশে বর্তমানে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন বৃদ্ধির কারণ শুধুমাত্র দু’একটি নয়। সামাজিক বিভিন্ন অসংগতি এবং সমাজিক নৈতিকতার অভাবেও নারী নির্যাতনের হার দিন দিন বেড়ে চলছে। বিগত কয়েক বছরের ঘটে যাওয়া ধর্ষণের ঘটনার মোটিভের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে, প্রতিনিয়ত ধর্ষণের ঘটনার ধরণ ও চিত্র পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বর্তমান সময়ে নারী ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের প্রধান হাতিয়ার হয়ে দাঁড়িয়েছে ইন্টারনেট।

একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ৬০ শতাংশ পুরুষ নারীদের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেটে প্রকাশ করাকে অপরাধ মনে করেন না। তারা বিষয়টিকে মজা হিসেবেই দেখেন।

ফলে গোপনে নারী কিংবা কিশোরীদের স্পর্শকাতর ছবি ও ভিডিও তুলে ফেলছেন এক শ্রেণির অপরাধীরা। পরে এসব ভিডিও ও ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে দিনের পর দিন তাদের ধর্ষণ করা হয়। এছাড়া অনেক সময় ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকাও হাতিয়ে নিচ্ছে।

আর এসব ঘটনার সঠিক বিচার ও তদন্ত হচ্ছে না যেমন, তেমনি ধর্ষকরা প্রভাবশালী হওয়ায় আইনি সহায়তা অনেক ভিকটিম পরিবার মামলা করলেও ভয়ে আবার মামলা তুলে নিচ্ছেন।

মানবাধিকার নেত্রী অ্যাড. এলিনা খান বার্তা২৪.কমকে বলেন, ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে আইন আছে এর প্রয়োগ নেই। দেশে কোনো জায়গায়ই নারীরা আজ নিরাপদ নেই। যেখানে যাচ্ছেন নারীরা সেখানেই নির্যাতিত ও ধর্ষিত হচ্ছেন। কিন্তু রাষ্ট্র এই বিষয়ে এখনো নীরব রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, শিশু ও কিশোরীদের ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়ার পেছনে পরিবার অনেকাংশে দায়ী। কেননা তারা শুধু নিজেদের সন্তানদের জিপিএ ৫ পাওয়ার শিক্ষায়ই দিচ্ছেন। কিন্তু নিজেকে সামাজিক বিভিন্ন সমস্যা থেকে কীভাবে রক্ষা করতে হবে সেই বিষয়ে কোনো শিক্ষাই দিচ্ছেন না।

উগ্রবাদি বাদী গোষ্ঠী ধর্ষণের ঘটনাগুলোকে ‘নারীর পোশাক ও চলাফেরার ধরণের উপর বরাবরেই দোষ চাপায়  – এতে ধর্ষকরা আরও উৎসাহিত হয় বলে মন্তব্য করেন কন্যা শিশু এ্যাডভোকেসি ফোরাম সাধারণ সম্পাদক নাসিমা আক্তার জলি। তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মধ্যমসহ বিভিন্ন জায়গায় এই উগ্রবাদী গোষ্ঠীগুলো বলে বেড়ান নারীদের পোশাকের জন্য ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে বেশি। এই ধরণের মন্তব্যের কারণে ধর্ষকরা আরও উৎসাহিত হচ্ছে।

তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, যারা বলছেন পোশাকের জন্য ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাচ্ছে তাদের কাছে জানতে চাই শালীন পোশাকের সংজ্ঞা কি? আসলে পোশাক কোনোভাবে ধর্ষণের জন্য দায়ী নয়। কেননা একটি শিশু বা হিজাব পড়া নারী কেন তাহলে ধর্ষণের শিকার হয়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে ধর্ষণের ঘটনার কোনো বিচার হয় না বলেই এসব কথা উঠে আসে। একটি ধর্ষণের মামলা বছরের পর বছর ধরে চলেও বিচার শেষ হয় না। পরে ধর্ষকরা জামিনে বেরে হয়ে ভিকটিম ও তার পরিবারকে হুমকি ধমকি দিচ্ছে। ফলে ভিকটিমরা এক পর্যায়ে মলা তুলে নিতে বাধ্য হচ্ছে। ধর্ষণের ঘটনা বন্ধ করতে হলে সামাজিক সচেতনতার পাশাপাশি স্পেশাল কোর্টে বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;