মধুপুরের কলার বাজার, কদর একটু বেশিই  



কান্ট্রি ডেস্ক, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়া: ভোর হলেই বিক্রির জন্য বিভিন্ন জাতের কলা নিয়ে মানুষ ছুটে আসে এই বাজারে। কেউবা ভ্যান ভর্তি করে, কেউ সাইকেলের দুপাশে বেঁধে, অনেকেই আসে ট্রলি ভর্তিসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে। আর এখানকার কলার কদর সব সময়ই বেশি। তাইতো চাহিদা অনুযায়ী এখান থেকে কলা কিনে নিয়ে যায় ব্যবসায়ীরা। ট্রাক ভর্তি করে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বড় বড় শহরে পাঠানো হয় এ এলাকার কলা।

বলছিলাম কুষ্টিয়া সদর উপজেলার আব্দালপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের মধুপুর বাজারের কথা। এ বাজারটি জেলার ইবি থানার শেষ সীমানায় হওয়ায় কুষ্টিয়ার বিভিন্ন এলাকা ছাড়াও পার্শ্ববর্তী ঝিনাইদহ জেলার চাষিরা বিক্রির জন্য এখানে কলা নিয়ে আসেন। নির্দিষ্ট দিন ছাড়াও প্রায় প্রতিদিনই কলা বেচাকেনা হয় এখানে।

গত ২৫ বছর ধরে এই বাজারের কদর একটুও কমেনি। বরং বেড়েছে। প্রতি বছর প্রায় ৩৫ লাখ টাকার ইজারা দেন উপজেলা প্রশাসন। এ বছর ইজারা দেওয়া হয়েছে ৩৭ লাখ টাকায়। আশপাশের ৫ জেলার চাষিরা কলা নিয়ে এই বাজারে জড়ো হয়।

কলার বাজারটি প্রসিদ্ধ হওয়ায় দিনের পর দিন এর বিস্তৃতি বেড়েই চলেছে। জায়গার অভাবে বাজারের রাস্তার দুধারেও বেচাকেনা করা হয়।

এদিকে চাহিদা বেশি থাকার কারণে এ অঞ্চলে কলার আবাদও বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে কলার হাট হিসেবে খ্যাত মধুপুর বাজারের সুনাম সারা দেশে থাকলেও এ হাটের তেমন উন্নয়ন হয়নি। হাটের দিন জায়গার অভাবে রাস্তার উপর বেচাকেনা হওয়ায় প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সীগঞ্জ গ্রামের বাসিন্দা হাবিবুর রহমান জানান, তিনি বিভিন্ন গ্রাম থেকে কলা কিনে নসিমনযোগে হাটে আসেন তা বিক্রি করতে। এ বছর লাভ ভালো পেয়েছেন।

মধুপুর বাজারে গিয়ে কথা হয় কলা চাষি সাবান আলীর সঙ্গে। তিনি জানান, এবার কলা বিক্রি করে চাষি যে দাম পেয়েছে তা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। সপ্তাহের শুরুতে কলার কাঁদি (স্থানীয় ভাষায় কলার ছড়া) প্রতি দাম পেয়েছেন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। এ রকম দাম আগে কোনো বছরে চাষিরা পাননি।

মধুপুর বাজারের বন্দোবস্তকারী কাজী আবদুস সাত্তার। তিনি ২৫ বছর ধরেই এই বাজারের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বিশাল এই কলার বাজারের সব পরিবহনের দেখভাল করেন তিনি। ব্যবসায়ীরা কলা দেশের বিভিন্ন জেলায় কীভাবে সরবরাহ করবেন মূলত সেটাই তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন। চাষি ও ব্যবসায়ীরা তার ওপর আস্তা রাখেন।

কথা প্রসঙ্গে তিনি জানান, এই হাটে প্রচুর টাকার কলা কেনাবেচা হয়। ছোট বড় ট্রাকগুলো তিনি ঠিক করে দেন। একেকটা ট্রাকে অন্তত ৭ থেকে ৮ জন ব্যবসায়ীর কলা যায়। কলার কাঁদিতে হাসুয়া দিয়ে কেটে বিশেষ ধরনের চিহ্ন করা হয়। এতে এক ব্যবসায়ীর কলা অন্য ব্যবসায়ীর কেনা কলার সঙ্গে মিলে যায় না।

চাষি ও ব্যবসায়ীরা জানান, মধুপুর হাটে চম্পা ও সবরি কলা বেশি ওঠে। প্রতিদিন অন্তত ছোট বড় ৩০ থেকে ৩৫ ট্রাক কলা হয়। গত সোমবার চম্পা কলার কাঁদি (প্রায় ১৬০ পিচ) ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সবরি কলা বিক্রি হয়েছে ৪৫০ টাকা দরে। ১৫ দিন আগে চম্পা ও সবরি বিক্রি হয়েছে ৭০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা দরে। আস্তে আস্তে দাম পড়ে যাচ্ছে। তবে এই ১৫ দিনে চাষিরা ভালো দাম পেয়েছে।

ঝিনাইদহের শ্রীরামপুর থেকে এসেছেন কলা চাষি সেলিম রেজা। তিনি জানান, এ বছর তিনি ৪ বিঘা জমিতে কলা চাষ করেছেন। প্রতি বিঘা জমিতে কলা চাষ করে খরচ বাদ দিয়ে ৫০ হাজার টাকা করে লাভ পেয়েছেন।

সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেলিম হোসেন জানান, এ বছর কলার দাম পেয়ে চাষিরা খুশি। মধুপুর বাজারে কলা বিক্রি করে চাষি ও ব্যবসায়ীরা অনেক লাভবান হয়েছে। ওই বাজারে মাঝে মাঝে গিয়ে তদারকি করা হয়। এছাড়া মাঠে গিয়েও কলার রোগ প্রতিরোধ নিয়ে চাষিদের পরামর্শ দেওয়া হয়। এছাড়া এ অঞ্চলের কলার চাহিদা সব সময়ই বেশি থাকে।

   

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;

চট্টগ্রামে ১২ মেট্রিক টন বিটুমিনসহ গ্রেফতার ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর সদরঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১২ মেট্রিক টন চোরাই বিটুমিনসহ চক্রের ২ সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) র‌্যব-৭ পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

র‌্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, চট্টগ্রাম মহানগরীর সদরঘাট থানাধীন দক্ষিণ নালাপাড়া এলাকায় একটি গোডাউনে অবৈধ উপায়ে ক্রয়-বিক্রয় করার উদ্দেশ্যে চোরাই বিটুমিন মজুদ করছে-এমন তথ্যের ভিত্তিতে গত মঙ্গলবার র‌্যাব সাতের একটি বিশেষ আভিযানিক দল অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় র‌্যাব আসামি সুমন চন্দ্র দে (৩৮) ও মোঃ আব্দুল্লাহ আজিজকে (৪০) আটক করতে সক্ষম হয়।

জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তারা স্বীকার করে যে, পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে বিটুমিন সংরক্ষণ করে এবং পরবর্তীতে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করে আসছে তারা। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি বিটুমিন পরিবহনে ব্যবহৃত ১টি কাভার্ড ভ্যান জব্দ করা হয়।

জব্দকৃত চোরাই বিটুমিনের আনুমানিক মূল্য ১২ লাখ টাকা বলে জানায় র‌্যাব।

;

বর্জ্যবাহী গাড়ির ধাক্কায় নিহতের ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: তাপস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মুগদায় করপোরেশনের বর্জ্যবাহী গাড়ির ধাক্কায় নিহত স্কুল শিক্ষার্থী মাহিন আহমেদের পরিবারের পাশে থাকার এবং এ দুর্ঘটনায় দোষী সকলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস মাহিন আহমেদের পরিবারকে সমবেদনা ও সহমর্মিতা জানাতে নিহতের বাড়িতে যান। পরে তিনি গণমাধ্যমের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, গতকাল রাত আনুমানিক নয়টার সময় মুগদার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্বর্তীকালীন বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র হতে বর্জ্য স্থানান্তরকালে করপোরেশনের বর্জ্যবাহী গাড়িতে দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে ছোট্ট বালক মাহিন নিহত হয়। এ দুর্ঘটনায় আমরা অত্যন্ত শোকাহত। আমরা জানাজায় অংশগ্রহণ করেছি। ছোট্ট শিশু হারানোর ঘটনায় বাবা-মাকে কোন ভাষাতেই সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা আমাদের নেই। আমরা নিহতের পরিবারের পাশে থাকব।

এ দুর্ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা হবে জানিয়ে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, এ দুর্ঘটনায় ইতোমধ্যে মামলা নেওয়া হয়েছে। আমরা কঠোর থেকে কঠোরতর শাস্তি চাইছি। এই দুর্ঘটনায় যেন সম্পূর্ণ সুষ্ঠু বিচার হয় সেটা আমরা নিশ্চিত করতে চাই। একটি বিষয় উল্লেখ্য যে, আমাদের নির্ধারিত গাড়িচালক গাড়ি না চালিয়ে অন্যকে দিয়ে ভাড়া খাটিয়ে গাড়িটি চালানো হচ্ছিল। আমরা এ ধরনের অনিয়ম কোনভাবে বরদাশত করবো না। এ ঘটনায় কঠোরতর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ রকম কার্যক্রমে যারা জড়িত তাদের সকলের বিরুদ্ধে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কঠোর ব্যবস্থা নেবে। এ ধরনের ঘটনায় আগেও আমরা কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছি। জড়িতদের চাকুরিচ্যুত করেছি, ছাটাই করেছি। আবার অনেক নতুন নিয়মিত গাড়িচালক নিয়োগ দিয়েছি। ফলে বিগত ২ বছর করপোরেশনের গাড়ি দ্বারা কোনো রকম দুর্ঘটনা ঘটেনি। গতকালের এই অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা আমাদেরকে অত্যন্ত শোকাহত করে তুলেছে। এবারও আমরা কঠোর ব্যবস্থা নিবো। যাতে করে এ ধরনের দুর্ঘটনার আর কোনো পুনরাবৃত্তি না ঘটে।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, পরিবহন মহাব্যবস্থাপক মো. হায়দর আলী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ, অঞ্চল-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম, স্থানীয় ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. সিরাজুল ইসলাম ভাট্টি, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর মাকসুদা শমশের প্রমুখসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

;