মানুষ যুদ্ধ করেছিল ভোটের জন্য, কিন্তু ভোট আজকে দুষ্প্রাপ্য: সরোয়ার



ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল: বিএনপির মেয়র প্রার্থী মো. মজিবর রহমান সরোয়ার বলেছেন, বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন যদি আজ্ঞাবহ হয় প্রশাসনের কাছে এবং সরকারের কাছে। তাহলে বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে না। এদেশের সমস্ত নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাবে। এই সিটি নির্বাচনই বড় নির্বাচন নয়, সামনে আরো একটি নির্বাচন রয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছিল এই ভোটের জন্য কিন্তু ভোট আজকে দুষ্প্রাপ্য ব্যাপার।

শনিবার (২৮ জুলাই ) দুপুরে নগরীর সদর রোডস্থ বিএনপির জেলা ও মহানগর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বরিশাল সিটির বিএনপির মেয়র প্রার্থী সরোয়ার একথা বলেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিয়েছিলেন। এটাই কি সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস!  আপনার আত্মীয় স্বজন এখানে ভোটে দাঁড়িয়ে কালিমা লাগিয়ে যে নির্বাচন করছে। তা বরিশাল বাসী কখনোই মেনে নিবে না।

নির্বাচনে অনিয়ম ঠেকানোর হুমকি দিয়ে সরোয়ার বলেন, এই জুলুম অত্যাচারের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন যদি ব্যবস্থা গ্রহণ না করে তাহলে সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে আগামী কালকে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এই নির্বাচন কিভাবে হবে সেজন্য সমস্ত দলকে আহবান করে সঠিক ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

তিনি আরও বলেন, আমরা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আশ্বস্ত হয়েছিলাম যে, গাজীপুর ও খুলনার মতো বরিশাল সিটি নির্বাচন হবে না। বরিশালে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। তবে গাজিপুর খুলনার পরে একটা বিষয় নিশ্চিত হয়েছি যে দলীয় সরকারের অধীনে কোন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। এছাড়াও বাংলাদেশে নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে না। এটি প্রমাণিত হয়েছে তারপরও আমরা অংশগ্রহণ করেছি।

সরোয়ার বলেন, বাংলাদেশের ২০১৪ সালের ৫ ই জানুয়ারী একটি ভোটার বিহীন নির্বাচন হয়েছে। এই সিটি নির্বাচনটি সামনের সংসদ নির্বাচনের জন্য একটি পূর্বাভাস ছিলো। এই নির্বাচনটি কিভাবে হবে? আমরা দেখলাম গাজিপুর ও খুলনায় ভোট জালিয়াতি করে নির্বাচন করেছে। বিদেশী সংস্থা এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল কেহই এটা মানতে পারিনি।

তিনি আরো বলেন, ভেবেছিলাম আওয়ামী লীগের সুবুদ্ধির উদয় হবে আগামীর সংসদ নির্বাচনের কথা ভেবে এখানে সুষ্ঠু নির্বাচন দিবে। আর এখানে সব দিক থেকেই আমাদের একটা অবস্থান রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, প্রতিপক্ষ আচরণ বিধি লঙ্ঘন করছে আর আমরা নির্বাচন কমিশনকে শুধুই বলতেই থাকব, আপনাদের গোয়েন্দা টিম কি কিছুই দেখছে না ?  যেদিন আমি প্রতীক পেলাম সেদিনও আমাকে বাধা দেয়া হয়েছে। আপনি মিছিল করতে পারবেন না। অথচ আমার পাশ থেকেই তারা একটি মিছিল করেছেন, কিন্তু পুলিশ তাদের বাধা দিলেন না। এভাবেই সর্বত্র তারা মিছিল করছে, আমাদের মিটিং করতে গেলে ডির্স্টাব করা।

 সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, এটা কেমন নির্বাচন যেখানে জনগনকে বাধা দেয়া হচ্ছে। আমি বার বার এই বরিশালে নির্বাচন করেছি, আপনারা কি কখনো বলতে পারবেন আমাদের নির্বাচনের সময় কোন দুঃশাসন চলেছে। আমরা ঈদের খুশির মতো নির্বাচন করেছি। আজকের নির্বাচনের সময় কেহ ঘুমাতে পারেনা, সবার চোখে জ¦ল, গত তিনদিন যাবত অভিযান চলছে। যারা নির্বাচন পরিচালনা করবে, পোলিং এজেন্ট থাকবে এবং নেতাকর্মীকেই যদি গ্রেপ্তার করা হয় তাহলে ভোট করবে কে। এই ভোট তো বাংলার মানুষ চাইনি।

সরোয়ার বলেন, আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ মন্ত্রীর মর্যাদায় আছেন। প্রতিনিয়ত আসছেন। বরিশাল অবস্থান করছেন। কেউ কি লিখেছেন। এমপিরা প্রতিনিয়ত আসছেন। নির্বাচন কমিশন কিছুই করছে না।

তিনি আরো বলেন, যেভাবে বাহিরের লোক নিয়ে এসে প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছে এটা সিটি নির্বাচনের জন্য একটি বড় অন্তরায়। সিটি নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন। আমাদের কেন্দ্রিয় নেতৃবৃন্দ যারা হোটেলে ছিলেন তাদের হাতে চিঠি ধরিয়ে দেয়া হয়েছে। অথচ তাদের লোক এখনো এখানে আছে । তারা বরিশাল ক্লাব এবং সার্কিট হাউজে অবস্থান করে নির্বাচন পরিচালনা করছেন। ইসি কিছুই করছে না।

নির্বাচনের সময় অফিস পুড়িয়ে যারা মামলা দিবেন বা নির্বাচনে তাদের অনুপস্থিত রাখার জন্য চেষ্টা করবেন। সেজন্য প্রশাসনকে অনুরোধ করছি তাহলে নির্বাচন বন্ধ হয়ে যাবে। নির্বাচন আর হবে না। কারণ যারা নির্বাচনের সময় আইন নিজের হাতে তুলে নেন এবং নির্বাচনের সময় অফিস পুড়িয়ে মামলা দিতে চান। নিশ্চিত বুঝতে হবে এটা সরকারি দল, যাতে করে আমরা নির্বাচনে উপস্থিত হতে না পারি। আমরা এখনো চাই বরিশালে একটা সুষ্ঠ নির্বাচন হোক।

সংবাদ সম্মেলন থেকে লেভেল প্লেয়েই ফিল্ড তৈরিসহ ১০ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রিয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট বিলকিস জাহান শিরিন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নান্নু, জেলা দক্ষিন সভাপতি এবায়দুল হক চান, সাবেক সাংসদ আবুল হোসেন, জেল উত্তর সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ প্রমুখ।

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;