পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ১২ কর্মকর্তা বদলি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার ১২ জন কর্মকর্তাকে বদলির আদেশ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এই বদলি করা হয়।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ কমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মাসুদুর রহমান প্রজ্ঞাপনের বরাত দিয়ে জানান, ১২ জেলায় নতুন পুলিশ সুপারের বদলির আদেশ আছে।

বদলিকৃত পুলিশ সুপাররা হলেন- মোঃ শাহ আবিদ হোসেন কুমিল্লা জেলা থেকে ময়মনসিংহ, সৈয়দ নুরুল ইসলাম ময়মনসিংহ জেলা থেকে কুমিল্লা জেলা, মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ গাজীপুর থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশ।

শামসুন্নাহার চাঁদপুর জেলা থেকে গাজীপুর জেলা, জিহাদুল কবির পাবনা জেলা থেকে চাঁদপুর জেলা, শেখ রফিকুল ইসলাম, পুলিশ অধিদফতর থেকে পাবনা জেলা, সৈয়দ আবু সায়েম চট্রগ্রাম মহানগর পুলিশ থেকে দিনাজপুর জেলা, হামিদুর আলম দিনাজপুর জেলা থেকে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ, আনিসুর রহমান যশোর জেলা থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা, মঈনুল হক নারায়ণগঞ্জ জেলা থেকে যশোর জেলা, বিজয় বসাক বরগুনা জেলা থেকে চট্রগ্রাম মহানগর পুলিশ এবং মারুফ হোসেন চট্রগ্রাম মহানগর পুলিশ থেকে বরগুনা জেলা।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপ সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন এই আদেশ জারি করা হয়।

   

মানিকগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার খলসী এলাকা থেকে লায়লা বেগম (৩৯) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে দৌলতপুর থানা পুলিশ।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে মরদেহটি ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের জন্য মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।

লায়লা বেগম দৌলতপুর উপজেলার খলসী এলাকার সিকান্দার আলীর স্ত্রী। রায়হান হোসেন (১৮) এবং সামী (১৩) নামে দুই সন্তানের জননী লায়লা বেগম বৃহস্পতিবার রাত থেকে নিখোঁজ ছিলো।

লায়লার স্বামী সিকান্দার আলী বলেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে বাড়িতে কিছু না বলেই বের হয় লায়লা। পরে বাড়ি না ফেরায় রাতে তাকে বহুবার ফোন দেওয়া হলেও তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

পরে আজ সকালে স্থানীয়দের দেওয়া খবরের উপর ভিত্তি করে লায়লার মরদেহের সন্ধান পাওয়া যায়। খবর পেয়ে দৌলতপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

দৌলতপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার আদিত্য বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদেরকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। প্রাথমিকভাবে এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে ধারনা করা হচ্ছে।

হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করতে মাঠে কাজ করছে পুলিশ। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচনসহ এই ঘটনার সাথে জড়িত ব্যক্তিদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে মন্তব্য করেন ওসি।

;

মেট্রোরেলের পরের গন্তব্য টঙ্গী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের সবচেয়ে দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা মেট্রোরেল বর্তমানে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত যাত্রী আনা নেওয়া করছে। এ রুটের বর্ধিতাংশ গিয়ে ঠেকবে কমলাপুরে।

অন্যদিকে উত্তরার দিয়াবাড়ি থেকে একটি পথ সাভারের আশুলিয়া যাওয়ার কথা ছিল। তবে নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী আপাতত টঙ্গী পর্যন্ত বর্ধিত হচ্ছে মেট্রোরেলের ওই লাইন।

শুক্রবার (১০ মে) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক।

তিনি বলেন, ‘সাভারের আশুলিয়া পর্যন্ত মেট্রোরেল যাওয়ার কথা। কিন্তু নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী টঙ্গী পর্যন্ত বর্ধিত হচ্ছে মেট্রোরেলের লাইন। এমআরটি লাইন-৬ নির্মাণের সময়ই দিয়াবাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার পথ তৈরি করে রাখা হয়েছে ভবিষ্যতের কথা ভেবে। এরই মধ্যে বর্ধিত এ পথের সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। দ্রুতই নকশা চূড়ান্ত করে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হবে।’

পরিকল্পনা ছিল পথটি আশুলিয়া পর্যন্ত নেওয়ার। তবে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারণে নতুন এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি টঙ্গী রেলস্টেশন পর্যন্ত এই যুক্ত করা হবে বলে জানান ব্যবস্থাপনা পরিচালক ।

তিনি বলেন, মূলত টঙ্গী রেলস্টেশন এবং সড়ক জংশনকে সংযুক্ত করতে পারলে ওই অঞ্চলের মানুষের সুবিধা বাড়বে। এরই মধ্যে ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি শুরু হয়েছে। এ পথ চালু হলে টঙ্গী থেকে কমলাপুর পর্যন্ত যাত্রা পথ হবে ৪৮ মিনিটের।

;

আমাদের দেশে মানবাধিকার অনেক দেশের চেয়ে ভালো: পররাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আমাদের দেশে মানবাধিকার অনেক দেশের চেয়ে ভালো: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আমাদের দেশে মানবাধিকার অনেক দেশের চেয়ে ভালো: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমাদের দেশে মানবাধিকার অনেক দেশের চেয়ে ভালো। বিশ্বের কোনো দেশেই মানবাধিকার আদর্শ অবস্থানে নেই।

তিনি বলেন, সব দেশেরই উচিত মানবাধিকার উন্নয়নে একযোগে কাজ করা। আমরাও আমাদের উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে মানবাধিকার উন্নয়নে কাজ করতে চাই। 

শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ফরেন অফিস স্পাউসেস এসোসিয়েশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত 'বৈশাখী উৎসব ১৪৩১' অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে যেভাবে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে পুলিশ দমন করছে, সেটি আমরা টিভির পর্দায় দেখছি। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে নাগরিক আন্দোলনকে কিভাবে পুলিশ দমন করছে, সেটিও আমরা দেখছি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলের নাম মনোনয়ন দিয়েছেন -এ নিয়ে প্রশ্নে মন্ত্রী হাছান এ মনোনয়নকে স্বাগত জানান। নতুন রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবেন বলে আশাপ্রকাশ করেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'অসাম্প্রদায়িকতা আমাদের জাতির মূল চালিকাশক্তি আর পয়লা বৈশাখ উৎসব অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে তৎকালীন পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙ্গে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম। আর বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হওয়া পয়লা বৈশাখের উৎসব আজ আমাদের অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক।'

ড. হাছান বলেন, 'স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে আমাদের প্রথম পরিচয় আমরা বাঙালি, আর দ্বিতীয় পরিচয় আমরা কে কোন ধর্মের। আর বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার মন্ত্র-ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। সে কারণেই আজ বাংলাদেশে ঈদ, পূজা, প্রবারণা পূর্ণিমা সব উৎসবে সকল ধর্মের মানুষ একাত্ম হয়ে যায়।'

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ড. এ কে আবদুল মোমেন ও পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য শাহরিয়ার আলম, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ফরেন অফিস স্পাউসেস এসোসিয়েশনের (ফোসা) সদস্যবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে ফোসা'র শিল্পীদের মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপভোগ করেন।

;

কর্ণফুলী নদীরক্ষায় সাম্পান বাইচ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নদীরক্ষার দাবিতে মানুষ মিছিল-মিটিং-মানববন্ধন ইত্যাদি কতো কিছুই না করেন। কিন্তু, কখনো শুনেছেন, নদীরক্ষার দাবিতে সাম্পান বাইচের আয়োজন করা হয়েছে? চট্টগ্রাম এমনই এক শহর, যেখানে কর্ণফুলী নদীকে দখল-দূষণের হাত থেকে রক্ষার দাবিতে প্রায় প্রতিবছরই সাম্পান বাইচের আয়োজন করা হয়।

দেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র খ্যাত কর্ণফুলী নদীকে দখল ও দূষণের হাত থেকে রক্ষার দাবিতে গ্রামীণ বাংলার চিরাচরিত ঐতিহ্যকে ধারণ করে প্রতি বছরের মতো এবারও সাম্পান বাইচের আয়োজন করেছে ’চট্টগ্রাম ইতিহাস-সংস্কৃতি গবেষণা কেন্দ্র’। যা দেখতে কর্ণফুলীর দুই তীরে জড়ো হন হাজারো মানুষ।

শুক্রবার (১০ মে) বিকালে কর্ণফুলী নদীর অভয়মিত্র ঘাটে বর্ণিল আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় এই সাম্পান বাইচ। এতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কর্ণফুলীর চরপাথরঘাটার তারেক মিস্ত্রী মাঝি, দ্বিতীয় হয়েছেন শিকলবাহার ইসমত উল্লাহ শাহ এবং তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন মতিয়াল্লী শাহ-১।

সাম্পান এক ধরনের নৌকা যা চট্টগ্রাম অঞ্চলে এখনো চালু আছে। কর্ণফুলী নদীর বিভিন্ন ঘাটে এই নৌকা নিয়মিত যাত্রী ও মালামাল পারাপার করে। চট্টগ্রামের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে এই বিশেষ নৌযান। গত কয়েক বছর ধরেই কর্ণফুলী বাঁচাতে সাম্পান বাইচসহ নদীকেন্দ্রিক নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।


সাম্পান প্রতিযোগিতায় অংশ নেন চট্টগ্রাম ইছানগর-বাংলাবাজার সাম্পান মালিক সমিতি, ইছানগর সদরঘাট সাম্পান মালিক সমিতি, চরপাথরঘাটা-ব্রিজঘাট সাম্পান চালক সমিতি, চরপাথরঘাটা-ব্রিজঘাট ব্যবসায়ী মালিক সমিতি, পুরাতন ব্রিজঘাট মাছ ব্যবসায়ী সমিতিসহ একাধিক লাল নীল সবুজ দল।

প্রতিটি সাম্পানে ছিলেন প্রতিযোগী দলের ৮ সদস্য। বাইচ প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ড. আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।

উদ্বোধনী বক্তব্যে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম বলেন, কর্ণফুলী দেশের অর্থনীতির সঞ্চালক। এর বিকল্প নাই। আমরা চাটগাইয়া নওজোয়ান। যেখানে অন্যায় সেখানেই প্রতিবাদ করে তা প্রতিহত করতে হবে।

জেলা প্রশাসক বলেন, দখল-দূষনের কারণে নদী সংকুচিত হচ্ছে। লবনাক্ততা হালদা পর্যন্ত চলে গেছে। যে কারণে নগরবাসী পানি পাবে না। গ্রাম-মফস্বলের টিউবওয়েলে পানি থাকবে না। পানি উঠলেও তা লবনাক্ত হবে। তাছাড়া, দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে কর্ণফুলীর গতিপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে হবে। আমরা কর্ণফুলী রক্ষায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

’সাম্পান খেলা ও চাটগাঁইয়া সাংস্কৃতিক মেলা ১৪৩১’ আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যান হায়দার আলী রনির সভাপতিত্বে সেলিমুল হক ও দিলরুবা খানমের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন লায়ন এমডি এম মহিউদ্দীন চৌধুরী, লায়ন কোহিনূর কামাল, লায়ন মো. হাকিম আলি, কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুমা জান্নাত, সাম্পান খেলা ও চাটগাঁইয়া সাংস্কৃতিক মেলার আহ্বায়ক চৌধুরী ফরিদ, চট্টগ্রাম ইতিহাস সংস্কৃতি গবেষণা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান আলীউর রহমান, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, সোলাইমান তালুকদার, দিদারুল ইসলাম চৌধুরী প্রমুখ।

;