শিক্ষার পর তথ্যপ্রযুক্তিকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু
শিক্ষার পর তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শীতা ছিল বলে দেশ আজ উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
রোববার (২৫ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারের মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নে যুক্ত হয়। তাঁরই সিদ্ধান্তে বেতবুনিয়ায় স্থাপন করা হয় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র।’
তিনি আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের অব্যাহতির পরই একটি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে যখন বঙ্গবন্ধু হাত দিয়েছিলেন, তখন থেকেই তার বিরুদ্ধে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। এসব ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে তিনি দেশকে এগিয়ে নিতে বদ্ধপরিকর ছিলেন।’
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন- ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ, বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কিউরেটর নজরুল ইসলাম খান। প্রধান আলোচক হিসেবে ছিলেন- শহীদ কর্নেল জামিলের কন্যা বেগম আফরোজা জামিল কংকা।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বেসিস সভাপতি আলমাস কবির।