ভোটার প্রতি সর্বোচ্চ ব্যয় ১০ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নির্বাচন ভবন, ছবি: বার্তা২৪.কম

নির্বাচন ভবন, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার প্রতি সর্বোচ্চ ব্যয় দুই টাকা বাড়িয়ে ১০ টাকা নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

পাশাপাশি একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ব্যয় ২৫ লাখ টাকা বহাল রাখা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৮ নভেম্বর) রাতে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে ইসি। এর আগে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার প্রতি ব্যয় ধরা হয়েছিল ৮ টাকা।

ইসির কর্মকর্তারা জানান, কোনো আসনে দুই লাখের কম ভোটার আবার কোথাও সাত লাখের বেশি ভোটার রয়েছে। কিন্তু ভোটার সংখ্যা যাই ই হোক না কেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (আরপিও) এ একজন প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয় ২৫ লাখ টাকা নির্ধারিত রয়েছে। আসনভিত্তিক সর্বনিম্ন ভোটার সংখ্যা বিবেচনা রেখে ভোটার প্রতি ১০ টাকা ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে।

ইসির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আরপিওর ৪৪বি(৩) অনুযায়ী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় ভোটার প্রতি নির্বাচনী ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করা হলো। তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত নির্বাচনী এলাকার ব্যয় সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকার বেশি হবে না।

প্রজ্ঞাপনটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

   

সিলেটে ৪ উপজেলায় ভোট যুদ্ধ শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে সিলেটের চারটি উপজেলায় শুরু হয়েছে ভোট যুদ্ধ।

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় শুরু হয় চারটি উপজেলায় ভোটগ্রহণ। চলবে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত। প্রথম ধাপে চারটি উপজেলা হলো সিলেট সদর, দক্ষিণ সুরমা, গোলাপগঞ্জ ও বিশ্বনাথ উপজেলা। এ চার উপজেলায় ভোটার রয়েছেন ৮ লাখ ১৪ হাজার ৫২জন। এখানে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

জানা যায়, সিলেট সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ।

গোলাপগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন।

বিশ্বনাথ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও ৩ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোটে লড়াই করছেন।

এদিকে, বুধবার সকালে চারটি উপজেলার বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায় নারী ভোটারের উপস্থিতি বেশি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি আরও বাড়বে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, সিলেটের এই চার উপজেলায় ৩০২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। এর মধ্যে ১৭৪টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা করেছে সিলেট জেলা ও সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি)। এসএমপির আওতাধীন সদরে ৬২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪৫টি ঝুঁকিপূর্ণ ও দক্ষিণ ‍সুরমার ৬৩টি কেন্দ্রের ৩৯টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর জেলার দুই উপজেলায় ৯০টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়েছে। এর মধ্যে গোলাপগঞ্জে ১০৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ৬৩টি ও বিশ্বনাথে ৭৪টি কেন্দ্রের মধ্যে ২৭টিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

এব্যাপারে সিলেটের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও চার উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ভোটে আড়াই হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য, সাড়ে তিন হাজারের বেশি আনসার সদস্য, চারজন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট ও ৩৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। এর বাইরে বিজিবি ও এপিবিএন সদস্যরাও মাঠে থাকবেন।

;

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুই উপজেলায় ভোট গ্রহণ শুরু



ডিষ্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ও সরাইল উপজেলায় শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। সকালে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারের উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার বাড়বে বলে জানান প্রিজাইডিং অফিসাররা।

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোট গ্রহণ।

নির্বাচনের রিটানিং অফিসার ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, বুধবার সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। ভোট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো জানান, প্রথম ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে নাসিরনগর ও সরাইল উপজেলায় ১৭৭ টি ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনি সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়। স্ব স্ব উপজেলার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন থেকে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। এ সময় সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে নাসিরনগরের ৯৩টি ও সরাইল উপজেলার ৮৪টি ভোট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছে ব্যালট বাক্স, ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনি সরঞ্জাম বুঝিয়ে দেয়া হয়। পরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে এসব সরঞ্জাম পৌঁছে দেয়া হয়। নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় বিপুল পরিমাণ পুলিশ, র‍্যাব, ৬ প্লাটুন বিজিবি ও আনসার বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।

উল্লেখ্য, দুই উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১১জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

;

কুমিল্লার ৩ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন শুরু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,কুমিল্লা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরু হয়েছে কুমিল্লার তিন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় শেষ হবে এই কার্যক্রম। এদিন মনোহরগঞ্জ, লাকসাম এবং মেঘনা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

প্রথম ধাপে কুমিল্লার চারটি উপজেলায় ভোটগ্রহণের কথা ছিল। কিন্তু নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় তিনটি উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে।

সকাল ৮টা বেজে ৫ মিনিটে মেঘনা উপজেলার লুটেরচর মফিজুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র ঘুরে অল্পকিছু ভোটার উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে সকালে এক পশলা বৃষ্টির কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে ধারণা করছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা।

নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য ৩২০ জন প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে। তিন উপজেলায় মোট ভোটার ৮ লাখ ৯২ হাজার ২৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৪ লাখ ৬২ হাজার ৩৯২ জন এবং মহিলা ভোটার ৪ লাখ ২৯ হাজার ৮৪০ জন। প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলার তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে আটজন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আটজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

;

চট্টগ্রামের তিন উপজেলায় নির্বাচন বুধবার, নিরাপত্তায় ২৫শ' পুলিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ, সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই উপজেলায় প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ বুধবার অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ সার্বিক নিরাপত্তা দিতে আড়াই হাজারেরও বেশি পুলিশ কাজ করবে। ইতোমধ্যে নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।

বুধবার (০৮ মে) এসব উপজেলায় সকাল ৮টায় শুরু হয়ে টানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে।

চট্টগ্রাম জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, তিনটি উপজেলায় ২৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১২ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আট জন রয়েছেন। এসব উপজেলায় মোট ৯ লাখ ৪২ হাজার ১৭৩ জন ভোটার রয়েছেন। উপজেলাগুলোর ২৯০টি ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা দেবে জেলার আড়াই হাজারেরও বেশি পুলিশ সদস্য। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ছাড়াও তিন উপজেলায় ৩ জন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং ৪৪ পৌরসভা ও ইউনিয়নে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন। ভোটগ্রহণে নিয়োজিত থাকবেন ৬ হাজার ১৬৪ জন কর্মকর্তা।

এছাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে পুলিশের পাশাপাশি সারাদেশে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর (ভিডিপি) ১ লাখ ৫৯ হাজার ৮৭৪ সদস্য কাজ শুরু করেছে। এছাড়া প্রথমবারের মতো পুলিশের স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে ২ হাজার ৮২০ জন সশস্ত্র আনসার ভিডিপি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এর বাইরে আরও ২ হাজার ২৮৮ জন আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। এদিকে র‍্যাব ও বিজিবির পর্যাপ্ত সংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

এদিকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার মধ্য দিয়েই ভোট গ্রহণ করা হবে জানিয়েছে পুলিশ। শান্তিপূর্ণ এবং সুষ্ঠু ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করতে ইতোমধ্যে নেওয়া হয়েছে সব ধরনের প্রস্তুতি। তিন উপজেলার চার থানায় মোতায়েন করা হয়েছে আড়াই হাজারেরও বেশি পুলিশ সদস্য।

চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন জানান, তিনটি উপজেলায় মোট চারটি থানা রয়েছে। প্রত্যেকটিতে তিনজন করে সিনিয়র অফিসার দায়িত্ব পালন করছেন। সোমবার মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা আজকে কেন্দ্রে চলে গেছে। এর বাইরেও আমরা থানায় রিজার্ভ রেখেছি। কোনো সমস্যা হলে তারা সাথে সাথে সেই কেন্দ্রে যাবে।

ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র প্রসঙ্গে তিনি জানান, ঝুঁকিপূর্ণ এখন আমরা বলি না। তিন উপজেলায় মোট ২৯০টি কেন্দ্রের মধ্যে আমাদের তালিকা অনুযায়ী ১০০টি কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ মনে করছি।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে, দ্বীপ এলাকা সন্দ্বীপ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে পাঁচ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুই প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলায় পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন প্রার্থী থাকায় এ পদে নির্বাচন হবে না। এ উপজেলায় মোট দুই লাখ ৪৫ হাজার ৬৭৬ জন ভোটার রয়েছে। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ ২৬ হাজার ৬৮৯ জন, মহিলা ভোটার এক লাখ ১৮ হাজার ৯৮৫ জন। সন্দ্বীপে মোট ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৮৫টি।

সীতাকুণ্ডে চেয়ারম্যান পদে দুই প্রার্থী রয়েছেন। এছাড়া পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুই জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিন জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলায় ভোটার তিন লাখ ২৪ হাজার ২৪০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ ৭২ হাজার ৩৩ জন এবং মহিলা ভোটার এক লাখ ৫২ হাজার ২০৬ জন। এ উপজেলায় ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৯২টি।

মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫ জন । এছাড়া পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলায় ভোটার তিন লাখ ৭২ হাজার ২৫৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ ৯২ হাজার ৭২০ জন ও মহিলা ভোটার এক লাখ ৭৯ হাজার ৫৩৫ জন। উপজেলায় ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১১৩টি।

উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, বুধবার মিরসরাই, সীতাকুণ্ড ও সন্দ্বীপ উপজেলার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে অনুষ্ঠিত করতে আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সন্দ্বীপ দ্বীপ উপজেলা হওয়ায় সেখানে একদিন আগেই ব্যালট পেপার নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাকি দুই উপজেলায় সকালে ব্যালট পেপার নিয়ে যাওয়া হবে।

;