ময়মনসিংহ-৩: বিএনপিতে ইকবাল-হিরণ দ্বন্দ্ব চরমে



উবায়দুল হক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ময়মনসিংহ-৩ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

ময়মনসিংহ-৩ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এক সময় জমিদারদের তীর্থ ভূমি বলা হত ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলাকে। উপজেলার একটি পৌরসভা ও দশটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ময়মনসিংহ-৩ সংসদীয় আসন।

এ আসনে তিনবারের সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মজিবুর রহমানের মৃত্যুতে ২০১৬ সালের উপনির্বাচনে জীবনের প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য হন প্রবীণ রাজনীতিক অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দিন আহমেদ। দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, পূর্ব পাকিস্তানের সময়ে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতিসহ নানা পদে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

তবে সংসদ সদস্য হয়ে উন্নয়নে তেমন চমক দেখাতে না পারায় এবং দলের মধ্যে ঐক্য সৃষ্টি করতে না পারায় তাকে নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে। আর এ কারণেই আসনটিতে নতুন মুখ চান নেতাকর্মীদের অনেকেই। আসনটিতে দলীয় প্রার্থীর কোনো অভাব নেই। হালের জনপ্রিয় অভিনেত্রী থেকে শুরু করে পোড় খাওয়া সাবেক ছাত্রনেতারাও রয়েছেন মনোনয়ন লড়াইয়ে।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন- ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শরীফ হাসান অনু, জেলা আওয়ামী লীগের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক ড. সামীউল আলম লিটন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা মোর্শেদুজ্জামান সেলিম, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. মতিউর রহমান, গৌরীপুর পৌরসভার মেয়র সৈয়দ রফিকুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নাজনীন আলম, অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য আবু কাউছার চৌধুরী রন্টি ও তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা এম এম মামুন।

ইতোমধ্যে সবাই আওয়ামী লীগের হয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। তবে মনোনয়ন রাজনীতিতে সাড়া ফেলেছেন অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। তিনি বলেন, ‘এলাকার লোকজনের সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। তারা চান আমি প্রার্থী হই। তবে নেত্রী যাকেই মনোনয়ন দেবেন তাকে বিজয়ী করতে বরাবরের মতোই মাঠে থাকব।’

জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও এক সময়ের তুখোর ছাত্রনেতা শরীফ হাসান অনু গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েও প্রায় ৫০ হাজার ভোট পান। এবার সংসদ নির্বাচনে তিনি নৌকার মনোনয়ন পাওয়ার আশায় রয়েছেন। দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা তাকে মূল্যায়ন করবেন বলে প্রত্যাশা তার।

ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে আসা জেলা আওয়ামী লীগের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ ড. সামীউল আলম লিটন নৌকার শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন লড়াইয়ে বেশ আলোচনায় আছেন। ব্যাপক গণসংযোগ করে নিজের কর্মী-সমর্থক ও ভোটারদের একটি বড় অংশ নিয়ে মাঠে তার শক্তিশালী সমর্থক গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সাবেক সহসম্পাদক মোর্শেদুজ্জামান সেলিমও শক্ত মনোনয়ন প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মাঠে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ রফিকুল ইসলাম টানা দুবার মেয়র নির্বাচিত হয়ে জনপ্রিয়তার স্বাক্ষর রেখেছেন। এবার নৌকার মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য হয়ে এলাকার জন্য কাজ করতে চান তিনি।

জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নাজনীন আলম দীর্ঘদিন ধরে গণসংযোগ করে ভোটারদের মুখে মুখে আলোচনায় আছেন। ২০১৪ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েও পরে অবশ্য দলীয় সভানেত্রীর নির্দেশে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন। এবার নাজনীন আলম আশাবাদী তিনিই নৌকার মনোনয়ন পাবেন।

স্থানীয় নেতাকর্মীরা মনে করেন, এবার বিএনপি নির্বাচনে আসায় আসনটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে প্রার্থী বাছাইয়ের দিকে সর্বোচ্চ নজর দিতে হবে। প্রার্থী বাছাই ভুল হলে আসনটি হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে।

অপরদিকে, গৌরীপুরে বিএনপিতে যোগ্য নেতৃত্বের অভাব রয়েছে। বর্ষীয়ান বিএনপি নেতা, দুইবারের সংসদ সদস্য প্রয়াত আইনজীবী এএফএম নজমুল হুদার মৃত্যুর পর গৌরীপুরে বিএনপির রাজনীতি আর কেউ জমিয়ে তুলতে পারেনি।

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর মধ্যে দলটির নির্বাহী কমিটির সদস্য প্রকৌশলী এম ইকবাল হোসাইন ও উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক উপজেলা চেয়ারম্যান আহাম্মদ তায়েবুর রহমান হিরণের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে। নেতা-কর্মীরাও বিভক্ত এই দুই নেতাকে ঘিরে।

২০১৪ সালে বিএনপির প্রার্থী হিরণ বিপুল ভোটে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে দলের বৃহৎ একটি অংশ নিয়ে মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। অন্যদিকে হিরণের প্রার্থিতা ঠেকাতে দলের বিরোধী নেতা-কর্মীরা ইকবালের বলয়ে ভিড়তে শুরু করায় মাঠের রাজনীতির দৃশ্যপট পাল্টাতে শুরু করেছ বলে অভিমত অনেকের।

আসনটিতে পরিচ্ছন্ন ইমেজের প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির দুইবারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুল হক। দলীয় নেতাকর্মীদের বিনা পয়সায় আইনি সহায়তা দেয়ার পাশাপাশি প্রতিটি কর্মসূচিতেই সোচ্চার থাকেন তিনি। তাকে নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে রয়েছে ইতিবাচক আলোচনা।

স্থানীয় নেতাকর্মীরা মনে করছেন, যোগ্য নেতৃত্ব পেলে এ আসনে বিএনপি শক্তিশালী অবস্থার প্রকাশ ঘটাতে সক্ষম হবে।

২২৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ আসনটিতে মোট ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৫৩৮ জন। যেখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ১৮ হাজার ২১৭ জন এবং নারী ভোটার রয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৩২১ জন।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;