নির্বাচনী এলাকা ফেলে ঢাকায় আ’লীগ-বিএনপির প্রার্থীরা



আবদুস সাত্তার, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চট্টগ্রামে নির্বাচনী এলাকা ফেলে ঢাকায় আ’লীগ-বিএনপির প্রার্থীরা/ ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে নির্বাচনী এলাকা ফেলে ঢাকায় আ’লীগ-বিএনপির প্রার্থীরা/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের ১৬টি আসনের জোট-মহাজোটের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা নিজের নির্বাচনী এলাকা ফেলে ঢাকায় পড়ে রয়েছেন। ভোট চাওয়া ও পাওয়ার চেয়ে মনোনয়ন পাওয়াকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন তারা। তাই মনোনয়নের আশায় ঢাকায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।

মনোনয়নের জন্য খসড়া তালিকা প্রস্তুত করেছে আওয়ামী লীগ আর মনোনয়ন তালিকা প্রস্তুতের প্রক্রিয়া চলছে বিএনপি’র। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ থেকে ২২৫ প্রার্থী দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। বিএনপি থেকে করেছেন ১০৯ জন।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন গত একমাস ধরে ঢাকায় রয়েছেন। যদিও তিনি প্রতি শুক্রবারে চট্টগ্রামের বাসায় থাকেন। কিন্তু তিনিও নিজ এলাকায় মিরসরাইতে থাকেন না। এ এলাকায় বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরাও কেউ নিজের এলাকায় থাকেন না।

ফটিকছড়িতে আওয়ামী লীগের ২৫ জন ও বিএনপির ১৩ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী রয়েছে। কিন্তু এ এলাকায় মহাজোটের প্রার্থী আলহাজ্ব নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনিও থাকেন ঢাকায়। এ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে গোলাম আকবর খন্দকার অথবা প্রয়াত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর স্ত্রী ফরহাদ কাদের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু তারাও কেউ এলাকায় থাকেন না।

হাটহাজারী আসনে এবারও মহাজোটের প্রার্থী হতে চান বর্তমান সাংসদ ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি থাকেন ঢাকায়। এখানে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালাম দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী। তিনি চট্টগ্রাম শহরে বসবাস করেন।

এ আসনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ ইব্রাহিম বীর প্রতীক বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের মনোনয়ন চান। এ আসন থেকে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ ও জমা দিয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্ম নাছির উদ্দীন, জাতীয়তবাদী আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম-সম্পাদক ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানাসহ সাত জন। কিন্তু বিএনপির কেউই এলাকায় নেই, ঢাকায় বসবাস করেন।

রাঙ্গুনিয়াতে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক হাসান মাহমুদ এবার মনোয়নন দৌঁড়ে এগিয়ে আছেন। এখানে প্রার্থী লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) সিনিয়র সহ-সভাপতি নুরুল আলম। বিএনপির দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী ও বিএনপির প্রয়াত নেতা সালাহ উদ্দীন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরীসহ আট জন। এখানে বিএনপি থেকে সাকা পরিবারের কেউ মনোনয়ন পাবে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। কিন্তু বড় দুই দলের কেউ এলাকায় নেই।

চান্দগাঁও-বোয়ালখালী মহাজোটের প্রার্থী জাসদের (একাংশ) কার্যকরী সভাপতি মঈনউদ্দিন খান বাদল মনোনয়নপ্রত্যাশী। এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র নিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি, মুজিবুর রহমান, মো. আবদুচ ছালামসহ ১৭ জন। সবাই ঢাকায় গেলেও কয়েক জন এলাকায় ফিরেছেন।

কোতোয়ালী-বাকলিয়া থেকে মহাজোটের প্রার্থী জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু ঢাকায় রয়েছেন। এ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলসহ ২৬ জন। বর্তমানে এলাকায় কেউ নেই।

চট্টগ্রাম-১০ ও ১১ দুই আসন থেকে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী আমির খসরু মাহমুদ এবং আবদুল্লাহ আল নোমান মনোনয়ন পত্র নিয়েছেন। এ দুইজনও রয়েছেন ঢাকায়।

চট্টগ্রাম-১৩ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাবেন প্রয়াত আকতারুজ্জান চৌধুরীর ছেলে ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। তিনিও রয়েছেন ঢাকায়। বিএনপির সরওয়ার জাহান মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে, তিনিও এলাকায় নেই।

চন্দনাইশ-সাতকানিয়ায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব:) অলি আহমেদ বীরবিক্রম মনোনয়ন চান। তিনিও বসবাস করেন ঢাকায়।

চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে মহাজোটের মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক সিটি মেয়র ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী বর্তমান সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ মুজিবুর রহমানসহ ১২ জন। মুজিবুর রহমান ছাড়া আর কেউ এলাকায় নেই।

এখানে জেলা বিএনপির সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, বাঁশখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক কামরুল ইসলাম হোছাইনী মনোনয় দৌঁড়ে এগিয়ে। কিন্তু তারা দুজন এলাকায় থাকলেও। তফসিলের পর থেকে রয়েছেন ঢাকায়।

এ ব্যাপারে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রবীণ রাজনীতিবিদ নুরুল আলম চৌধুরী বার্তা২৪কে বলেন, ‘মনোনয়ন পাওয়ার জন্য ঢাকায় পড়ে থাকতে হবে এমন কোনো কথা নেই। এলাকায় থাকলেও মনোনয়ন পাওয়া যায়।’

মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন বলেন, ‘ঢাকায় পড়ে থাকলে এলাকায় ভোটারদের সাথে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তাই প্রার্থীদের এলাকায় থাকা উচিত।’

মহানগর বিএনপির দপ্তর সম্পাদক ইদ্রিস আলী বার্তা২৪কে বলেন, ‘বিএনপির মনোনয়প্রত্যাশীরা ঢাকায় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য লবিংয়ে আছেন। এছাড়া আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয়ভাবে প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে।’

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;