পাবনা-১ আসন নিয়ে বেকায়দায় ঐক্যফ্রন্ট!



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পাবনা-১ আসন নিয়ে বেকায়দায় ঐক্যফ্রন্ট। ছবি: প্রতীকী

পাবনা-১ আসন নিয়ে বেকায়দায় ঐক্যফ্রন্ট। ছবি: প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

পাবনার ৫টি আসনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টসহ ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে প্রার্থী দিতে হিসাব-নিকাশ কষছে কেন্দ্রীয় নেতারা। প্রাথমিকভাবে বিএনপি থেকে এ জেলায় চারটি আসনে দলীয় প্রার্থী দেয়া হলেও পূর্ণাঙ্গ সিলেকশনের অপেক্ষায় মনোনয়ন প্রত্যাশীসহ সংশ্লিষ্টরা।

পাবনা-৫ (সদর) আসনে বিএনপির একক প্রার্থীর নাম গণমাধ্যমে প্রচারে আসলেও পাবনা-২, পাবনা-৩ ও পাবনা-৪ আসনে দু’জনের নাম প্রাথমিকভাবে আলোচনায় এসেছে। এর মধ্যে পাবনা-১ আসন নিয়ে বেকায়দায় পড়েছে জোট। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও ঐক্যফ্রন্টের কারণে এই আসনে প্রার্থী সিলেকশনে জোটকে পড়তে হয়েছে চরম বেকায়দায়।

তবে জনশ্রুতি রয়েছে, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, সংস্কারপন্থী আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থী নেতা অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ এবার দল থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন। মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ার কারণেই মূলত তিনি আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ইতোমধ্যে ড. কামাল হোসেনের গণফোরামে যোগ দিয়ে সদস্য পদ সংগ্রহ করেছেন।

বিশ্বস্ত সূত্র দাবি করছে, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে শরিক হয়েছে ঐক্যফ্রন্ট। এই নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্ট ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবে এমন হাওয়া নির্বাচনী মাঠে এসে পড়েছে। সেই তথ্যের আলোকেই সচেতন মহলের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদকে নিয়ে।

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ সদ্য গণফোরামে যোগ দেয়ায় ইতোমধ্যে টনক নড়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে। সেই লক্ষ্যেই আসন্ন নির্বাচনে ধানের শীষের প্রতীকে তিনি নির্বাচন করবেন এমন কথাই ভেসে বেড়াচ্ছে। তবে জোটের পক্ষ থেকে নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক জহুরুল ইসলাম জানান, জোটকে ছেড়ে দেয়ার কারণে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) আসনে এখনো প্রার্থী সিলেকশন করা হয়নি। পাবনা-২ (সুজানগর-বেড়ার আংশিক) আসনে জেলা বিএনপির সহসভাপতি, সাবেক সাংসদ অ্যাডভোকেট একেএম সেলিম রেজা হাবিব ও অ্যাগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি, বিএনপি নেতা কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিনকে প্রাথমিকভাবে সিলেকশন করা হয়েছে।

পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর) আসনে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি, সাবেক সাংসদ একেএম আনোয়ারুল ইসলাম ও চাটমোহর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাসাদুল ইসলাম হীরাকে প্রাথমিকভাবে সিলেকশন করা হয়েছে।

পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক সাংসদ সিরাজুল ইসলাম সরদার এবং পাবনা-৫ (সদর) আসনে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসকে প্রাথমিকভাবে সিলেকশন করা হয়েছে।

এদিকে জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর পূর্বঘোষিত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর পাবনার ৫টি আসনের মধ্যে টার্গেট পূর্ণ আসন ছিল পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) ও পাবনা-৫ (সদর) আসন।

পাবনা-১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর আমির যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর অনুপস্থিতিতে তার সন্তান ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন এবং পাবনা-৫ আসনে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুস সুবহানের অনুপস্থিতিতে পাবনা পৌর জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইকবাল হোসাইন এবং পাবনা-৪ আসনে জামায়াতে ইসলামীর জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক আবু তালেব মণ্ডল প্রার্থী হিসেবে নিজেদের জানান দিয়েছেন নির্বাচনকে ঘিরে।

জামায়াতে ইসলামী ঘরানার একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে তারা বলেন, ‘বারবারই জোটগত কারণে আমাদের সংগঠনটি ছাড় দিয়ে আসছে। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করেছে। কিন্তু সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। সেহেতু দলে ভিন্ন কৌশলে, ভিন্ন ভাবেই সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হবে।’

পাবনা-১ আসনের নির্বাচনী আলাপে কয়েকজন সচেতন ভোটার জানান, এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামসুল হক টুকুকে দমাতে ২০ দলীয় জোটের প্রার্থীকে বেশ বেগ পেতে হবে। তাদের ধারণা, টুকু-সাইয়িদ ভোট যুদ্ধে নামলে সেক্ষেত্রে জামায়াতে ইসলামীর একটি অংশ ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকতে পারে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;