বগুড়া-১: কঠিন পরীক্ষার সামনে আওয়ামী লীগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ব্যস্ত বগুড়াবাসী / ছবি: বার্তা২৪

নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ব্যস্ত বগুড়াবাসী / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৮ থেকে ২০১৮ সাল টানা দশ বছর ধরে ক্ষমতায়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপিকে হারিয়ে এবং ২০১৪ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন বগুড়া-১(সোনাতলা-সারিয়াকান্দি) আসনে প্রভাবশালী আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল মান্নান। দশ বছর ক্ষমতায় থেকে দৃশ্যমান অনেক উন্নয়ন করেছেন তাঁর নির্বাচনী এলাকায়। নিজ দলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ ছাড়াও বিএনপি-জামায়াতের অনেক কর্মী সমর্থকরাও তার উন্নয়নের কথা স্বীকার করেন। তারপরও আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হবে প্রভাবশালী সাংসদ আব্দুল মান্নানকে।

নির্বাচনী এলাকা ঘুরে বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে উঠে এসেছে এই চিত্র। দলের প্রবীণ নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন না করা, দলের মধ্যে পারিবারিক প্রভাব বিস্তার, বিরোধী রাজনৈতিক মতাদর্শের জনগণকে সরকারি সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা এবং দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণেই এ অবস্থার জন্য দায়ী করেছেন সাধারণ ভোটাররা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/03/1543818343986.gif

সারিয়াকান্দি উপজেলার হাটফুলবাড়ি বাজারে একটি চা’র দোকানে বসে নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় মশগুল ছিলেন আশেপাশের গ্রামের বেশ কয়েকজন সচেতন ভোটার। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারা বলেন ১০ বছর পর এবার তারা সংসদ নির্বাচনে ভোট দিবেন। ১০ বছর আগে ২০০৮ সালে ভোট দিয়েছিলেন অনেকটা আবেগে। আর এবার নাকি ভোট দিবেন নিজের বিবেক ও বুদ্ধি বিবেচনা করে।

গত ১০ বছরে এলাকার মানুষ কি পেয়েছেন আর কি পাননি তার হিসেব নিকেশ করছেন এখন থেকেই। পাশাপাশি বিএনপি প্রার্থীদের কঠোর সমালোচনা করছেন। ২০০৬ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতা ছেড়ে দেয়ার পর ১২ বছর এলাকার মানুষ দেখা পাননি তৎকালীন সাংসদ কাজী রফিকুল ইসলামের। মিশুক প্রকৃতির এই মানুষটির একসময় স্থানীয় এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ ১২ বছর নির্বাচনী এলাকার লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে বিএনপির অনেক নেতাকর্মীরাই তার প্রতি ক্ষুব্ধ দাবী করেন সবজি ব্যবসায়ী আনছার আলী।

এসময় কাজী রফিক সমর্থিত আব্দুল হান্নান নামের আরেক ভোটার প্রতিবাদ জানিয়ে বলে উঠেন সারিয়াকান্দি-সোনাতলায় মার্কা দেখে ভোট হয়। কাজী রফিক ধানের শীষ পেলে ক্ষোভ, দুঃখ ভুলে এক চেটিয়া ভোট পাবেন। সুরুজ আলী নামের আরেক ভোটার বলেন শোক রানা ২০০৮ সালের নির্বাচনে সাড়ে ৫ হাজার ভোটে পরাজিত হয়। এরপর থেকে শোকরানা শহরে থাকলেও এলাকার লোকজনের খোঁজ খবর নেয়া ছাড়াও রাজনৈতিক মামলার খরচ জোগান দিয়ে আসছেন নেতাকর্মীদেরকে। এবার ধানের শীষ মার্কা তারই প্রাপ্য।

সারিয়াকান্দি এলাকার কালিতলা গ্রোয়েন বাধ এলাকার বাসিন্দারা জানান, বর্তমান সাংসদ আব্দুল মান্নান যমুনা নদীর ভাঙন রোধে ব্যাপক কাজ করেছেন। একারণে তারা চায় আগামী নির্বাচনে আবারো আব্দুল মান্নান জয়লাভ করুক। আর তরুণ নতুন ভোটাররা চায় কর্মসংস্থান। কিন্তু যমুনা নদীর ভাঙন কবলিত সোনাতলা সারিয়াকান্দি উপজেলায় নেই কোন কর্মসংস্থান। নদীর সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে ভিটেমাটি, ফসলী জমি হারিয়ে সর্বস্বান্ত অধিকাংশ মানুষ। জীবিকার তাগিদে তারা চলে যাচ্ছেন অন্য এলাকায়। কেউ তাদের জন্য কর্মসংস্থানের নতুন কোন ব্যবস্থা করতে পারছেন না।

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে এই এলাকায় এবারও রয়েছে অসংখ্য প্রার্থী। ভোটের অনেক আগে থেকেই কথার ফুলঝুরি নিয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন তারা। প্রাথমিক ভাবে বিএনপি থেকে শোক রানা ও কাজি রফিকুল ইসলামকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। বাছাই পর্বে দুইজনই টিকে রয়েছেন। এদের মধ্যে একজনকে দেয়া হবে চূড়ান্ত মনোনয়ন।

মহাজোট থেকে বর্তমান সাংসদ আব্দুল মান্নানকে মনোনয়ন দেয়া হলেও মহাজোটের শরিক দল জাসদের প্রার্থী রয়েছেন হাসান আকবর আফজাল, জাতীয় পার্টির রয়েছেন গোলাম মোস্তফা বাবু। এছাড়াও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী এবিএম মোস্তফা কামাল পাশা এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী তবিবর রহমান মণ্ডল রয়েছেন। জাসদ এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী শেষ পর্যন্ত মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার না করলে বর্তমান সাংসদ আব্দুল মান্নানের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;