নির্বাচনে মোটরসাইকেল শোডাউনে নিষেধাজ্ঞা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪
খুলনা জেলায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা, ছবি: বার্তা২৪

খুলনা জেলায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোটরসাইকেল শোডাউন করতে পারবে না। প্রত্যেক প্রার্থীকে নির্বাচনী সকল আচরণবিধি অবশ্যই মেনে চলতে হবে। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রোববার (৯ ডিসেম্বর) সকালে খুলনা জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এসকল সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ সভায় জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হেলাল হোসেন সভাপতিত্ব করেন।

সভায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জানান, খুলনা-২ আসনে প্রথমবারের মতো সবগুলো কেন্দ্রে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হবে। জনসচেতনতার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ইভিএম প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে ১৫৭টি কেন্দ্রেই এই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে এবং তা নির্বাচনের আগের দিন পর্যন্ত চলবে। তিনি কমিটির সবাইকে ইভিএম বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরও জানান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্বাচনের আগে তাবলীগের কোনো ধরণের প্রোগ্রাম করা যাবে না।

পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ জানান, নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে একটি নির্বাচনী সেল খোলা হয়েছে।

এছাড়া আরও জানানো হয়, খুলনা জেলার নয়টি উপজেলায় গত নভেম্বর মাসে চুরি ১টি, খুন ১টি, অস্ত্র আইন ২টি, ধর্ষণ ১টি, অপহরণ ২টি, নারী ও শিশু নির্যাতন ৬টি, মাদকদ্রব্য ১২৯টি এবং অন্যান্য ৫২টিসহ মোট ১৯৪টি মামলা দায়ের হয়েছে। গত অক্টোবর মাসে এ সংখ্যা ছিল ২১৫টি।

মহানগরীর আটটি থানায় নভেম্বর মাসে রাহাজানি ১টি, চুরি ১৪টি, খুন ১টি, ধর্ষণ ২টি, নারী ও শিশু নির্যাতন ৮টি,  মাদকদ্রব্য ১৬১টি এবং অন্যান্য আইনে ৩২টি সহ মোট ২১৯টি মামলা দায়ের হয়েছে। গত অক্টোবর মাসে এ সংখ্যা ছিল ২৪৬টি।

সভায় বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল ইমরান উল্লাহ সরকার, কেএমপি ও র‌্যাব প্রতিনিধিসহ আইনশৃঙ্খলা কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

   

উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের প্রচারে অংশ না নেওয়ার নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রচারণায় মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের প্রচারে অংশগ্রহণ না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান নির্দেশনাটি বাস্তবায়নে রবিবার (৫ মে) রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মাননীয় সংসদ সদস্য ও সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কর্তৃক নির্বাচনী এলাকায় গমন করে নির্বাচনি প্রচারণায় অংশগ্রহণ না করা এবং উপজেলা পরিষদ আচরণবিধির বিধান উল্লেখ করে এরূপ কার্য হতে বিরত থাকার জন্য রিটার্নিং অফিসারকে পত্র প্রেরণ করতে নির্দেশনা দেওয়া যায় মর্মে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর ২২ বিধিতে বলা হয়েছে, (১) সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী নির্বাচন-পূর্ব সময়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণায় বা নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না: তবে শর্ত থাকে যে, উক্তরূপ ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ভোটার হইলে তিনি কেবল তার ভোট প্রদানের জন্য ভোটকেন্দ্রে যেতে পারিবেন।

নির্বাচন-পূর্ব সময়ে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাহার পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান নির্বাচনি কাজে সরকারি প্রচারযন্ত্র, সরকারি যানবাহন, অন্য কোনো সরকারি সুযোগ-সুবিধা ভোগ এবং সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারীগণকে ব্যবহার করতে পারবেন না।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সেই সব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

উপজেলা নির্বাচন: নীলফামারীর বর্তমান চেয়ারম্যানের মনোনয়ন বাতিল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
নীলফামারীর বর্তমান চেয়ারম্যানের মনোনয়ন বাতিল

নীলফামারীর বর্তমান চেয়ারম্যানের মনোনয়ন বাতিল

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে ঋণ খেলাপির অভিযোগে নীলফামারী সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিদ মাহমুদের মনোনয়ন পত্রটি বাতিল করা হয়।

রোববার (০৫ মে) জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা যাচাই-বাছাইয়ে তার মনোনয়নপত্রটি বাতিল করেন।

এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। তাদের মধ্যে এক জনের মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রইলেন চারজন। তারা হলেন- সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবুজার রহমান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দীপক চক্রবর্তী, জেলা ওয়ার্কাস পার্টির সভাপতি তপন কুমার রায় ও জাপা নেতা (জাতীয় যুবসমাজের সাবেক সভাপতি) মো. তরিকুল ইসলাম। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন। তাদের সকলের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে।

এ বিষয়ে শাহিদ মাহমুদ বলেন, রূপালী ব্যাংক নীলফামারী শাখা থেকে আমার মালিকানাধীন উত্তরা বীজ হিমাগারের নামে ১৫ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছি। যার মধ্যে আমি ১১ কোটি টাকা উত্তোলন করি। এখনো চার কোটি টাকা ব্যাংকে মজুত আছে। আমি কোনোভাবে ঋণ খেলাপি না। এ বিষয়ে আমি আপিল করবো।

নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বিরোদা রানী রায় জানায়, রুপালী ব্যাংক নীলফামারী শাখা শাহিদ মাহমুদকে ঋণ খেলাপি উল্লেখ করে তথ্য প্রদান করায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি আগামী ৮ তারিখের মধ্যে জেলা প্রশাসকের কাছে এ বিষয়ে আপিল করতে পারবেন।

প্রসঙ্গত, ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে নীলফামারী সদর উপজেলা পরিষদের ভোট অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৯ মে। তফসিল অনুযায়ী গত ২ মে ছিল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ সহ মোট ১৪ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ৬ থেকে ৮ মে। আপিল নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ হবে আগামী ১৩ মে।

;

উপজেলা নির্বাচন: ফেনীর ৩ উপজেলায় সকল প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ফেনীর ৩ উপজেলায় সকল প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা

ফেনীর ৩ উপজেলায় সকল প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা

  • Font increase
  • Font Decrease

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ৩য় ধাপে আগামী ২৯ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে ফেনী সদর, সোনাগাজী ও দাগনভুঞায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে দাখিলকৃত ২৮ প্রার্থীর সকলের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

রোববার (০৫ মে) সকালে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্রগুলো যাছাই-বাছাই শেষে মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনের কুমিল্লা আঞ্চলিক কর্মকর্তা মো. নাজিম উদ্দিন।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, তিন উপজেলায় ২৮ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন, যার মধ্যে সকলের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বৈধ প্রার্থীদের মাঝে তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন প্রার্থী রয়েছেন।

জেলা নির্বাচন অফিস জানায়, ফেনী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বৈধ প্রার্থীদের মাঝে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান শুসেন চন্দ্র শীল, মনজুর আলম ও মদির উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান এ কে, শহীদ উল্যাহ্ খোন্দকার, মামুন উল হক, গোলাম কিবরিয়া ও নুরুল আলম এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মুর্শিদা আক্তার, বিবি আমেনা, আরজুমান আক্তার রয়েছেন।

সোনাগাজী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপ্টন, নুর আলম মিস্টার, পারভীন আক্তার, মো. মজিবুল হক, মহি উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান সাখাওয়াতুল হক বিটু, মো. আইয়ুব আলী হায়দার, মো. বেলাল হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে খোদেজা খানম, নুর জাহান আক্তার বকুলের প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

দাগনভূঞা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান দিদারুল কবির রতন ও বিজন ভৌমিক, ভাইস চেয়ারম্যান পদে আবদুল হক, মোহাম্মদ মহিউদ্দিন হায়দার, মোহাম্মদ ইউচুপ আলী এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তাসকিরা তান্নিন, পেয়ারা বেগম, রাবেয়া আক্তার এর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ফেনী সদর উপজেলা দাগনভূঞা উপজেলা ও সোনাগাজী উপজেলায় সর্বমোট ২৮ জন প্রার্থীর সকলকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, তফসিল অনুযায়ী প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মে, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে এবং ভোট হবে ২৯ মে।

;

সুবর্ণচর উপজেলার ওসিকে বদলির নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সুষ্ঠু ভোটের জন্য সুবর্ণচর উপজেলার ওসি বদলির নির্দেশ

সুষ্ঠু ভোটের জন্য সুবর্ণচর উপজেলার ওসি বদলির নির্দেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষে চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বদলির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একই সাথে এএসআই জনাব নুরনবীকে বদলির সিদ্ধান্ত নেয় সাংবিধানিক সংস্থাটি।

ইসির উপসচিব মো. মিজানুর রহমান নির্দেশনাটি পুলিশের মহাপুলিশ পরিদর্শককে পাঠিয়েছেন।

নির্দেশনায় জানানো হয়, নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষে ওই উপজেলার সংশ্লিষ্ট চরজব্বর থানার বর্তমান অফিসার্স ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম ও এএসআই নুরনবীকে প্রত্যাহার করে তদস্থলে একজন করে উপযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তা পদায়নের জন্য মাননীয় নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

উল্লিখিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করে নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করা হলো।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সেসব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;