২০ জেলায় নির্বচানী জনসভা

সুধাসদনে নির্বাচনী কার্যক্রম তদারকি করবেন শেখ হাসিনা



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর বাকি মাত্র ১৮ দিন। ইতোমধ্যে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ হয়ে গেছে। নির্বাচনী প্রচারণাও শুরু। বুধবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণায় নামছে আওয়ামী লীগ।

এদিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কার্যক্রমের জন্য গণভবন নয় ‘সুধাসদনকে’ ব্যবহার করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতোমধ্যে সুধাসদনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।

জানা গেছে, নির্বাচনী কাজে সরকারি সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করবেন না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন ব্যবহার করবেন না আওয়ামী লীগ সভাপতি। আগামী ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত দলের যাবতীয় নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনা করবেন ধানমন্ডি ৫ নম্বরে নিজস্ব বাসভবন ‘সুধাসদন’ থেকে। এখান থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ, নীতিনির্ধারণী বৈঠক এবং ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জেলা নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন তিনি।

নির্বাচনী কার্যক্রম সমন্বয় এবং নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করতে বৃহস্পতিবার (১৩ ডিসেম্বর) থেকে নিয়মিত ‘সুধাসদনে’ বসবেন তিনি। ইতিমধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। পুরো ভবনকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। তৈরি হয়েছে বিশাল একটি ভিডিও কনফারেন্স রুম।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান বার্তা২৪কে বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সময়ে সরকারি স্থাপনা ও সুযোগ সুবিধা নির্বাচনী আচরণ বিধির পরিপন্থী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদ নির্বাচন কার্যক্রম তদারকির জন্য সুধাসদনকে ব্যবহার করবেন। তিনি এখান থেকে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেবেন। নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।’

আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে জানা গেছে, টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতেহা পাঠের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচার শুরু করবে ক্ষমতাসীন দল। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একটি দল বুধবার (১২ ডিসেম্বর) সেখানে যাবেন। বিকেলে টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়ায় পৃথক দুটি নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে নৌকায় ভোট চাইবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ায় পৃথক দুটি জনসভায় যোগ দেয়ার পর টুঙ্গিপাড়ায় নিজ বাড়িতে রাত্রিযাপন করবেন শেখ হাসিনা। পরদিন বৃহস্পতিবার (১৩ ডিসেম্বর) সড়কপথে মাওয়া হয়ে ঢাকায় ফিরবেন তিনি। ঢাকায় ফেরার পথে ফরিদপুরে দুটি এবং মুন্সীগঞ্জে একটি পথসভায় যোগ দিতে পারেন শেখ হাসিনা।

জান গেছে, এবার ২০টি জেলায় নির্বাচনী জনসভা এবং পথসভায় অংশ নিচ্ছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে- সিলেট, মৌলভীবাজার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফেনী, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, চট্টগ্রাম, রংপুর, জয়পুরহাট, বগুড়া, নড়াইল, যশোর, বাগেরহাট, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোরসহ আরও বেশ কয়েকটি জেলা।

নির্বাচনী প্রচারণায় সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করা হবে না বলে প্রধানমন্ত্রী সড়কপথেই টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন এবং সড়কপথেই ফিরবেন।

এদিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগের জেষ্ঠ্য নেতাদের সমন্বয়ে আট বিভাগের জন্য আটটি টিম গঠন করা হয়েছে। ওই টিমে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা জেলায় জেলায় নৌকার পক্ষে প্রচারণায় অংশ নেবেন। আর কেন্দ্রীয়ভাবে কাজগুলোর সমন্বয়ের দায়িত্বে রয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

অপরদিকে, নির্বাচনী কাজে বিশেষ দায়িত্ব পালন করবেন এবার মনোনয়ন বঞ্চিত চার হেভিওয়েট নেতা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক ও আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

দলীয় সূত্র জানায়, যেসব নেতা দলের মনোনয়ন পাননি তারা প্রত্যেকেই একাধিক জেলা ও নির্বাচনী এলাকায় সফর করবেন। আর যেসব নেতা মনোনয়ন পেয়েছেন তারা নিজ জেলা ও পাশ্ববর্তী জেলায় নৌকার পক্ষে ভোট প্রচারণায় অংশ নেবেন বলে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে আবদুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে আট বিভাগের জন্য আটটি টিমের খসড়া তালিকা করা হয়েছে। দলীয় সভাপতি তালিকা চূড়ান্ত করবেন। বৃহস্পতিবার থেকে নৌকায় ভোট চাইতে কেন্দ্রীয় নেতাদের আটটি টিম আট বিভাগের জেলা-উপজেলা চষে বেড়াবেন।’

   

তথ্য গোপন করায় ওবায়দুল কাদেরের ভাইয়ের মনোনয়নপত্র বাতিল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
শাহাদাত হোসেন

শাহাদাত হোসেন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে নোয়াখালীর ৩টি উপজেলার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী ও দুই ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেছে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ ইসমাঈল।

অপরদিকে, তিনটি উপজেলায় ৩৭ জন প্রাথীর মনোনয়নপত্র বৈধতা পেয়েছে।

মনোনয়ন বাতিলকৃত প্রার্থীরা হলেন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী শাহাদাত হোসেন ও বেগমগঞ্জের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী এ এস এম সেলিম। শাহাদাত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই।

রোববার (৫ মে) সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠিত হয়।

রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ ইসমাঈল বলেন, হলফনামায় মামলা সংক্রান্ত তথ্য সঠিক ভাবে উল্লেখ না করে তথ্য গোপনের অভিযোগে বেগমগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী এ এস এম সেলিমের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়। অপরদিকে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী শাহাদাত হোসেন মনোনয়নপত্র হলফনামায় চারটি মামলার তথ্য গোপন করায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষিত হয়।

মামলার তথ্য গোপনের অভিযোগে বেগমগঞ্জ উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মো.নুর হোসেন মাসুদ ও মো.মনির হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়।

উল্লেখ্য, মনোনয়নপত্র বাতিলকৃত প্রার্থীরা আগামী ৬ মে থেকে ৮ মে জেলা প্রশাসক বরাবর প্রার্থিতা ফিরে পেতে আপিলের সুযোগ রয়েছে। আগামী ২৯ মে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে নোয়াখালীর সদর উপজেলা, বেগমগঞ্জ উপজেলা ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

;

উপজেলা ভোটে অনিয়ম দেখলে ইসিতে অভিযোগ করার আহ্বান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চার ধাপে ভোটের আগে ও ভোটে কোনো অনিয়ম দেখলেই প্রার্থী বা যে কোন নাগরিককে অভিযোগ করার আহবান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান এই সংক্রান্ত নির্দেশনা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছে।

ইসি জানায়, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের আচরণ বিধি লঙ্ঘনের কোনো বিষয় কোনো প্ৰাৰ্থী বা কোনো ব্যক্তির নজরে আসলে তারাও স্বউদ্যোগে মোবাইল কোর্টের নিকট, রিটার্নিং অফিসার/সহকারী রিটার্নিং অফিসারের নিকট অথবা উপযুক্ত ক্ষেত্রে থানায় বা ফৌজদারী আদালতে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন বা নির্বাচন কমিশনের নিকট অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন।

এদিকে সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে গঠিত বিভিন্ন টিমের বিষয়ে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ভিজিল্যান্স টিম ও অবজারভেশন টিম, মনিটরিং টিম ও আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী সেল গঠন এবং উক্ত টিমসমূহের কার্যক্রম নির্ধারিত তিন দিন পর পর বা ক্ষেত্রমত তাৎক্ষণিক নির্বাচন কমিশন সচিবালয়কে অবহিত করতে হবে। রিটার্নিং কর্মকর্তা টিমসমূহ কর্তৃক নির্বাচন কমিশন সচিবালয়কে অবগত করানোর জন্য নির্দেশনা প্রদান করবেন।

এছাড়া উপজেলা নির্বাচনের সামগ্রিক কার্যক্রম শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে, আইন-শৃংখলা রক্ষাকল্পে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সাথে পরামর্শক্রমে বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সে সব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

শার্শায় চেয়ারম্যান প্রার্থীর বাড়ির সামনে ককটেল বিষ্ফোরণ



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

শার্শা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিলের (ঘোড়া প্রতীক) বাড়ির সামনে শক্তিশালী দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

রোববার (৫ মে) ভোর ৪টার দিকে যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের পাশে শার্শার ত্রিমোহনীর তার বসত বাড়ির সামনে এ ককটেল বিষ্ফোরণ ঘটিয়ে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা যায়, অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এবার উপজেলা নির্বাচনে তিনি চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়ে প্রচারণায় নেমেছেন। তিনি ছাড়াও প্রাথী রয়েছেন শার্শা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান মিন্নু, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ওহিদুজ্জামান ওহিদ এবং যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও শার্শা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন।

প্রার্থী অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল জানান, নির্বাচনি প্রচারণা শেষে তিনি বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। হঠাৎ করে রোববার ভোর ৪টার দিকে তার বাড়ির সামনে দুর্বৃত্তরা পর পর দুটি ককটেল বিষ্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যায়। বিষয়টি তিনি পুলিশকে জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গনে তার জনপ্রিয়তা বেশি। এতে পরাজয়ের ভয়ে শার্শা-নাভরণ এলাকার যারা ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে পরিচিত, তারা এ ককটেল হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় তিনি পুলিশে লিখিত অভিযোগ করেছেন এবং পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলন করবেন।

শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ককটেল বিষ্ফোরণের আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। কারা এ ধরনের ‘সন্ত্রাসী’ কার্যক্রম ঘটিয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

 

;

নরসিংদীর পলাশে চেয়ারম্যান প্রার্থীর নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা, আহত ১০



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ জাবেদ হোসেনের নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ জন সমর্থক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

শনিবার (৪ এপ্রিল) রাত ৯টায় নির্বাচনি এলাকার গজারিয়া ইউনিয়নের আমতলা বাজারে নির্বাচনি ক্যাম্পে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

এসময় হামলাকারীরা ক্যাম্পে থাকা চেয়ার, টেবিল ভাঙচুর করে পোস্টার, ব্যানার খুলে নিয়ে যায়। তাদের বাধা দিতে গিয়ে হামলায় আহত হন চেয়ারম্যান প্রার্থীর অন্তত ১০ জন সমর্থক।

হামলার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে পলাশ থানা পুলিশ।

এ বিষয়ে পলাশ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ জাবেদ হোসেন জানান, শনিবার রাত ৯টার দিকে আমতলা এলাকায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী শরীফুল হকের সমর্থকেরা মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় বাজারে অবস্থিত তার ‘কাপ-পিরিচ’ মার্কার নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা চালায়।

এসময় হামলাকারীরা ক্যাম্পে থাকা চেয়ার, টেবিল ভাঙচুর করে নির্বাচনি পোস্টার, ব্যানার খুলে নিয়ে যায়। এতে বাধা দিতে গিয়ে তার ১০ থেকে ১২ জন সমর্থক আহত হন।

;