ঢাকা-৩: ড্রাইভিং সিটে আ'লীগ, ব্যাকফুটে বিএনপি



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উপরে: আ'লীগের পোস্টার প্রচারণা, নিচে: বিএনপির অফিস খালি, ছবি: বার্তা২৪

উপরে: আ'লীগের পোস্টার প্রচারণা, নিচে: বিএনপির অফিস খালি, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সারা দেশে চলছে নির্বাচনী হিসেব নিকেশ। কোন আসনে কোন দলের প্রার্থী এগিয়ে, আবার এসব সমীকরণ ভোটের আগে কতটুকুই বা প্রভাব ফেলবে। এ ধরনের নানা জল্পনা কল্পনা ও নির্বাচনী আড্ডার মধ্য দিয়ে নির্বাচনের উত্তাপ ছড়াচ্ছে সব জায়গায়।

যেহেতু বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রধান দুইটি রাজনৈতিক দল। তাই তাদের প্রার্থীদেরকে নিয়েই চলে সারা দেশে নির্বাচনী আলোচনা। তবে ১১ ডিসেম্বর থেকে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু হওয়ার পর থেকে রাজনীতির মাঠের হিসাব নিকাশ আরও চাঙ্গা হয়েছে।

আর এ রকম রাজনৈতিক হিসাব নিকাশ চলছে ঢাকা-৩ আসনেও। এই আসনটিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দুই প্রার্থী লড়ছেন ভোটের ময়দানে। এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে লড়ছেন বর্তমান এমপি বিদ্যুৎ, খনিজ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু ও বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে লড়ছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। 

নির্বাচনী মাঠে গুরুত্বপূর্ণ এ আসনটিকে নিয়ে চলছে নানা জল্পনা কল্পনা ও হিসাব নিকাশ। শেষ পর্যন্ত ভোট যুদ্ধে শেষ হাসি কে হাসবে তা নিয়ে চলছে নানা তর্ক-বিতর্ক।

নসরুল হামিদ বিপুর নেতৃত্বে ঢাকা-৩ আসনে আওয়ামী লীগ এখন যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী। সেই তুলনায় গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এখনো ঢাকা-৩ আসনে বিএনপিকে সেভাবে ঐক্যবদ্ধ করে মাঠে নামাতে পারেনি। নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা সেটাই প্রমাণ করে। আ’লীগ প্রচারণা শুরু করলেও বিএনপিকে এখনও এলাকাগুলোতে খুঁজে পাওয়া যায়নি।

সে কারণে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা থেকে শুরু করে বিপুর থেকে সব দিকে পিছিয়ে পড়ছে গয়েশ্বর চন্দ্র। সব কিছু মিলিয়ে ঢাকা-৩ আসনে এখন পর্যন্ত ড্রাইভিং সিটে রয়েছে আওয়ামী লীগ। ব্যাকফুটে বিএনপি।

তবে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত একই হিসাব থাকছে কিনা তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে সন্দেহ থাকলেও আপাতত বলা যাচ্ছে ঢাকা-৩ আসনে আওয়ামী লীগ কিছুটা হলেও স্বস্তিতে রয়েছে।

বুধবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকা-৩ আসনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা-৩ আসন আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, কেরানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ দুই অংশে ভাগ থাকলেও দলীয় নেতাদের মধ্যে কোনো অন্তর্কোন্দল নেই। এই আসনে নসরুল হামিদকে নির্বাচনে জয়ী করতে নিজেদের অপ্রতিরোধ্য বলে মনে করছেন। তাছাড়া ঢাকা-৩ আসনে গত কয়েক বছর ধরে নসরুল হামিদ বিপু অনেক উন্নয়নমুখী কাজ করছেন। ফলে একটি সত্য এবং কর্মশীল জনপ্রতিনিধি ইমেজ গড়ে উঠছে স্থানীয় ভোটার মাঝে। তাই এই আসনে তাকে শক্ত চ্যালেঞ্জ করার প্রার্থী নেই বলেই তারা মনে করছেন।

এ বিষয়ে আগানগর ইউনিয়নের যুবলীগের সহ-সভাপতি ইয়াসিন মিয়া বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঢাকা-৩ আসন আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচনের মাঠে নেমেছেন। নসরুল হামিদ বিপুকে আবারও সংসদ সদস্য করতে বদ্ধপরিকর ঢাকা-৩ আসনের স্থানীয় আওয়ামী লীগ।

তিনি আরও বলেন, আমাদের এই ঐক্যবদ্ধ শক্তির প্রয়াসের প্রতিচ্ছবি ইতিমধ্যেই নির্বাচনী প্রচারণার মাঠে দেখা যাচ্ছে। অন্য যেকোনো দলের প্রার্থী থেকে ঢাকা-৩ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অনেক এগিয়ে।

এদিকে, ঢাকা-৩ আসন বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ আসন থেকে তাদের দলীয় প্রার্থী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। দলের বিগত সংসদ সদস্য আমান উল্লাহ আমান ঢাকা-২ আসনে চলে যাওয়ার পর স্থানীয় বিএনপিতে নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে।

অন্যদিকে দলীয় মনোনয়ন পাওয়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সঙ্গে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক নেই। তাদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে খোলামেলা আলাপ আলোচনাও নাকি করতে চান না বলেও অভিযোগ রয়েছে।

আর এ সব কারণেই ঢাকা-৩ আসনে নির্বাচনের মাঠে ধীরে ধীরে পিছিয়ে যাচ্ছে বিএনপি। দ্রুত সময়ের মধ্যে দলীয় সমস্যা সমাধান করা না হলে ঢাকা-৩ আসনে জয়ী হওয়া বিএনপির পক্ষে সম্ভব হবে না বলেও স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা আশংকা করছেন।

এ বিষয়ে জিঞ্জিরা ইউনিয়ন বিএনপির আবুল বাসার নিজের দলীয় পদ না প্রকাশ করার শর্তে বার্তা২৪.কমকে বলেন, নির্বাচনী প্রচারণা চলছে কিছুটা ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হারাতে হলে স্লো কাজে কাজ হবে না। দ্রুত এবং শক্তিশালী ভূমিকা নিয়ে এগোতে হবে, যা এখনো ঢাকা-৩ আসন বিএনপি করতে পারছে না।

তিনি বলেন, এর জন্য কিছুটা হলেও গয়েশ্বর চন্দ্র রায় দায়ী। কেননা তিনি ঠিক মতো নির্বাচনী এলাকায় আসছেন না, নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাতও করছেন না। তাহলে স্থানীয় নেতাকর্মীরা উৎসাহ পাবে কিভাবে? আর এই কারণে বিএনপির অনেক ওয়ার্ড অফিস বন্ধ রয়েছে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;