জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে যা আছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা/সুমন শেখ

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা/সুমন শেখ

  • Font increase
  • Font Decrease

'প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ' শিরোনামে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০১৮ ইশতেহার (প্রতিশ্রুতি) ঘোষণা করেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।

রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মতিঝিল পূর্বাণী হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহার ঘোষণা করা হয়।

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না ইশতেহারের সারসংক্ষেপ পাঠ করেন। এর আগে লিখিত বক্তব্য দেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেন।

নির্বাচনে বিজয়ী হলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট যেসব কাজ সম্পন্ন করবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো-

প্রতিহিংসায় বা জিঘাংসা নয়, জাতীয় ঐক্যই লক্ষ্য:

ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা; নির্বাচন কমিশন, নির্বাচনী আইন ও নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার; মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ; ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিতকরণ; স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা এবং বিকেন্দ্রীকরণ; তরুণদের কর্মসংস্থান; শিক্ষা; দুর্নীতি দমন; স্বাস্থ্য; খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধ; মাদক নিয়ন্ত্রণ;  আইন শৃঙ্খলা বাহিনী; আদালত; কৃষি ও কৃষক; শিল্পায়ন; শ্রমিক কল্যাণ; ব্যাংকিং খাত, শেয়ারবাজার ও বাজেট; বিদ্যুৎ ও জ্বালানি; সামাজিক নিরাপত্তা; বয়োবৃদ্ধ; নারীর নিরাপত্তা এবং ক্ষমতায়ন; নিরাপদ সড়ক, যাতায়াত এবং পরিবহন; প্রবাসী কল্যাণ; গণমাধ্যম; ডিজিটাল প্রযুক্তি; সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদ; ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী; ক্রীড়া ও সংস্কৃতি; জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ; জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ; বর্তমান সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প; মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা; প্রতিরক্ষা; পররাষ্ট্রনীতি এবং অন্যান্য।

ইশতেহারের ৬ নাম্বার প্রতিশ্রুতিতে তরুণ সমাজকে লক্ষ্য করে দেয়া হয়েছে নানা প্রতিশ্রুতি। তরুণদের কর্মসংস্থান পর্বে পুলিশ এবং সামরিক বাহিনী ছাড়া সরকারি চাকরিতে প্রবেশের জন্য কোন বয়সসীমা থাকবে না, সরকারি চাকরিতে শুধুমাত্র অনগ্রসর জনগোষ্ঠী এবং প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা ছাড়া আর কোন কোটা থাকবে না, ত্রিশোর্ধ্ব শিক্ষিত বেকারের জন্য বেকার ভাতা চালু করা হবে।

দুর্নীতি দমন প্রসঙ্গে ইশতেহারে বলা হয়েছে, দুর্নীতি দমন কমিশনতে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেয়া হবে, দুর্নীতিবাজ সরকারী কর্মকর্তা গ্রেফতারে সরকারের অনুমতির বিধান বাতিল করা হবে।

মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে বলা হয়েছে, মত প্রকাশের ক্ষেত্রে মানুষ র্পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করবে, গণমাধ্যমের উপর কোন রকমের নিয়ন্ত্রণ থাকবে না, সামাজিক গণমাধ্যমে মত প্রকাশের ক্ষেত্রে সরকারি বিধি নিষেধ থাকবে না, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের সমালোচিত ধারাগুলো সংশোধন করে আইনের  প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হবে, জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার বিতর্কিত ধারাগুলো বাদ দিয়ে সেগুলোকেও স্বাধীন মতপ্রকাশের অনুকুল করা হবে।

ক্ষমতার ভারসাম্যের কথাও বলা হয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে। বলা হয়েছে, সংবিধানের ১১৫ এবং ১১৬ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে নিম্ন আদালতকে পুরোপুরি সুপ্রীম কোর্টের অধীনে নেয়া হবে, সংসদের উচ্চকক্ষ সৃষ্টি করা হবে, সকল অংশীজনের সাথে আলোচনার মাধ্যমে উচ্চকক্ষের গঠন প্রক্রিয়া নির্ধারণ করা হবে, প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্টপ্রতির ক্ষমতার ভারসাম্য আনা হবে, পরপর দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকা যাবে না, বিরোধী দলের সাংবিধানিক মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে, রাষ্ট্র পরিচালনায় বিরোধী দলের মতকে যথাযথ গুরুত্ব দেয়া হবে।

কর্মসংস্থানকে প্রধান্য দিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল সংস্কারের জন্য কমিশন গঠন করা হবে, বেসরকারি শিক্ষা পুরোপুরি ভ্যাট মুক্ত করা হবে, পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষা বাতিল করা হবে, প্রশ্নফাঁস বিরোধী সেল গঠন এবং প্রশ্ন ফাঁস রোধে কার্যকর আইন প্রণয়ন করা হবে, কর্মমূখী শিক্ষায় আগ্রহীদের বৃত্তি প্রদান করা হবে, মাদরাসা শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষা দিয়ে বিদেশে কর্মসংস্থান করার প্রতিশ্রুতিও রয়েছে এই ইশতেহারে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;