ঢাকা-১২: প্রচারণায় বিএনপি না থাকায় হতাশ ভোটাররা



মনি আচার্য্য,স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪
আ'লীগের পোস্টার সজ্জিত ঢাকা-১২

আ'লীগের পোস্টার সজ্জিত ঢাকা-১২

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের দৌড়ে প্রার্থীরা নিজেদের এগিয়ে রাখতে রাত দিন প্রচারণা চালাচ্ছেন।

কিন্তু প্রচারণার ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে ঢাকা-১২ আসনে। এখানে নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী যতটা সরব ততটাই নীরব বিএনপির প্রার্থী। আর এক পেশে এমন প্রচারণা দেখে আসনটির ভোটাররা হতাশ।

কেননা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের দিন তারা যেমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই প্রার্থীদের মধ্যে দেখতে চান, তেমনি দেখতে চান প্রচারণার মাঠেও। তাই প্রচারণার মাঠে লড়াই দেখতে না পেয়ে ভোটের দিন সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা নিয়ে সন্দিহান অনেক ভোটাররা।

ঢাকা-১২ আসন থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, বিএনপির প্রার্থী সাইফুল আলম নীরব, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী শাহীন খাম, জাতীয় পার্টির প্রার্থী নাসির উদ্দিন সরকার, বাংলাদেশ বিল্পবী ওয়ার্কার্স পার্টি প্রার্থী মো.জোনায়েদ আব্দুর রহিম সাকি ও বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মোহাম্মদ শওকত হাওলাদার মধ্যে লড়াই হচ্ছে।

তবে মূলত লড়াই চলছে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও বিএনপির প্রার্থী সাইফুল আলম নীরবের মধ্যে। তবে নির্বাচনী প্রচারণার মাঠে লড়ায়ের ছিটেফোঁটা না পেয়ে আশাহত হচ্ছেন ভোটাররা।

ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা এমন নির্বাচনী পরিবেশ আশা করেননি। যেখানে শুধুমাত্র একজন প্রার্থী প্রচারণায় এলাকা মুখোর থাকবে, আর বাকিসব প্রার্থীদের ছিটেফোঁটা থাকবে না। অনেকের মতে প্রচারণায় মাঠে এমন দৃশ্য ভোটের পরিবেশকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। তাছাড়া একজন প্রার্থী ব্যতীত অন্য প্রার্থীরা ভোটে জয়ী হলে তাদের জন্য কী ধরণের কাজ করবেন তাও তারা জানতে পারছেন না।

ফলে ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে তারা কাকে ভোট দিবেন তা কীভাবে নির্বাচন করবেন সে বিষয় নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছেন ভোটাররা। সোমবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকা-১২আসনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

তেজগাঁও, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, হাতিরলঝিল, শেরেবাংলা নগর, রমনার থানার একাংশ নিয়ে ঢাকা-১২ আসন গঠিত। এসব এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, এসব থানার প্রতিটি ওয়ার্ডে দেখা গেছে আওয়ামী লীগের একাধিক নির্বাচনী অফিস ও প্রচারণার কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া প্রতিটি এলাকার অলিতে গলিতে রয়েছে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর ব্যানার পোস্টার। কিন্তু কোথাও বিএনপিসহ অনন্য প্রার্থীদের অফিস কিংবা প্রচারণার কোনও আলামত দেখা যায়নি।

কিন্তু সকল দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছাড়া অন্য প্রার্থীদের প্রচারণার মাঠে উপস্থিতি না পেয়ে ভোটাররা চরম পর্যায়ে অবাক।

এ বিষয়ে ঢাকা-১২ আসনের ২৭ নং ওয়ার্ডের ভোটার ফরহাদ হোসেন ইভান বার্তা২৪.কমকে বলেন, এ কেমন নির্বাচনী পরিবেশ যেখানে শুধু মাত্র আওয়ামী লীগের প্রার্থীর প্রচারণা। এসব দেখে তো মনে হচ্ছে নির্দিষ্ট কোনো দল নির্বাচন করছে, অন্য কেউই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। আমিতো জানিই না এই আসনের বিএনপির প্রার্থী কেমন। কারণ আমি তাকে কোনও দিনই প্রচারণার মাঠেই দেখিনি।

তিনি বলেন, এখন আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য প্রার্থীরা কেন নির্বাচনের মাঠে প্রচারণার জন্য আসতেছে না তা জানি না। তাদের কি প্রচারণায় আসতে দেওয়া হচ্ছে নাকি না তা নিয়েও সবার মনে প্রশ্ন জাগছে।

ঢাকা-১২ আসনের ৩৬ নং ওয়ার্ডের ভোটার মো.নূর বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমাদের ওয়ার্ডে বিএনপির কোনও অফিস নেই। কোনও প্রচারণাও নেই। ঢাকা-১২ আসনে বিএনপির প্রার্থী নির্বাচন অংশ নিয়েছেন ঠিকই, কিন্তু মাঠে তাকে নামতে দেওয়া হচ্ছে না বলে শুনছি। কিন্তু একথা সত্য কিনা তা জানিনা। তবে এক প্রার্থী ছাড়া অন্যদের উপস্থিতি মাঠে না থাকা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ভালো নয়। আমরা চাই সকল দলের প্রার্থীরা সমান সুযোগ পেয়ে নির্বাচন করুক। তাদের মধ্যে সব থেকে ভালো প্রার্থী খুঁজে নেওয়ার দায়িত্ব আমাদের।

অন্যদিকে ভোটারদের মধ্যে প্রচারণা নিয়ে ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে যে, হামলা মামলার ভয়ে বিশেষ করে বিএনপির প্রার্থীর লোকজন মাঠে নামতে পারছেন না। তাদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা দেওয়া হচ্ছে যেন তারা মাঠে নামতে না পারেন। তবে এসব অভিযোগ কেউই নিশ্চিত করতে পারছেন না। আর বিএনপির কোনও প্রতিনিধিও পাওয়া যাচ্ছে না ঢাকা-১২ আসনে প্রচারণায় তারা কেন পিছিয়ে তা নিয়ে কথা বলার জন্য।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;