ঢাকা-৫ আসনে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঢাকা-৫ আসনে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা। ছবি: বার্তা২৪.কম

ঢাকা-৫ আসনে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা-৫ আসনে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা দেখছেন স্থানীয় ভোটাররা। আর এই ত্রিমুখী লড়াই হবে প্রধান তিন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মধ্যে।

একাধিক দফায় নির্বাচিত হওয়ার কারণে স্থানীয়দের কাছে পরিচিত মুখ আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাবীবুর রহমান মোল্লা। আবার ঢাকা সিটি করপোরেশনের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন, সরকার বিরোধী আন্দোলনে আলোচিত মুখ নবীউল্লাকে প্রার্থী করেছে বিএনপি।

মহাজোট গঠন হলেও রাজধানীর এই আসনটি উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। এই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হয়েছেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক ফুটবলার মীর আব্দুস সবুর আসুদ। ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা টকশোর জনপ্রিয় মুখ আসুদকে শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে দেখছেন স্থানীয়রা।

রায়েরবাগের চা দোকানী তোফাজ্জল হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, এই আসনে ভোটে জিততে হলে দুটি বিষয় কাজ করে। এই আসনে বহিরাগত প্রার্থীরা কখনই সুবিধা করতে পারে নি। এরপর কুমিল্লা অঞ্চলের ভোটার বেশি থাকায় কুমিল্লা অরিজিনের প্রার্থীরা কিছুটা সুবিধা পেয়ে থাকেন।

এখানে হেভিওয়েট প্রার্থীরা কখনও সুবিধা করতে পারেনি। ড. কামাল হোসেন ১৯৮৬ সালে নির্বাচন করে বিজয়ী হতে পারেন নি। ভোটের দুই ফ্যাক্টরে এগিয়ে রাখছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী আসুদকে। তিনি বংশপরম্পরায় এই আসনের বাসিন্দা। ছোট থেকে বেড়ে ওঠা, ব্যবসা-বাণিজ্য সবসুত্রেই এলাকার সঙ্গে বাঁধা। আবার তার নানার বাড়ি কুমিল্লায় হওয়ায় সেই দিক থেকেও থাকবেন বিশেষ সুবিধায়।

সোমবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে রায়েরবাগ এলাকায় গণসংযোগ করতে দেখা গেছে জাপা নেতা আসুদকে। নেতাকর্মীদের নিয়ে দোকানে দোকানে গিয়ে গলা মেলাচ্ছিলেন। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমি এই এলাকার মাটি মানুষের পাশে থেকে বড় হয়েছি। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার সামাজিক-সাংস্কৃতিক-ক্রীড়া ও ধর্মীও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্তি আছি। আমি এই এলাকার মাটি মানুষকেও চিনি। তারাও আমাকে এবং আমার পরিবারকে ভালো জানে।

রংপুর অঞ্চলের চেয়েও এখানে লাঙ্গলের জোয়ার বেশি। ৩০ ডিসেম্বর এখানে ভোট বিপ্লব ঘটবে। মানুষ ভোট দিতে পারলে আমাদের বিজয় নিশ্চিত। এখানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নানা উপদলে বিভক্ত। তারা এক গ্রুপ ভোট করছে অন্যরা গোপনে বিরোধিতা করছে। অনেকেই জাতীয় পার্টিতে যোগ দেওয়ার জন্য যোগাযোগ করছে বলে জানান তিনি।

জাতীয় পার্টিতে কোনও বিভক্তি বা কোন্দল নেই। এখানকার জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা নিজের পকেটের পয়সা খরচ করে আমার জন্য ক্যাম্পেইন করছে। নির্বাচনী প্রচারণায় নানা রকম বাঁধা বিপত্তি সত্ত্বেও এক রাউন্ড শেষ করেছি। এখন আবার দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু করেছি। মানুষের দারুণ সাড়ায় আমি অবিভুত।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, ডেমরা ও কদমতলী থানার আংশিক নিয়ে গঠিত ঢাকা-৫ আসন ঘুরে আ’লীগ প্রার্থীর পোস্টারের আধিক্য দেখা গেছে। পোস্টার টানানোর দিক থেকে নৌকার পর পরেই আছেন লাঙ্গল, এরপর রয়েছে হাতপাখার পোষ্টার। অল্প সংখ্যক পোষ্টার দেখা গেছে ধানের শীষের প্রার্থী নবীউল্লাহ’র।

গৃহিনী সাবিনা ইয়াসমিন জানান, অন্যান্য নির্বাচনের মতো এবার এখনও প্রার্থীরা বাড়ি বাড়ি যাওয়া শুরু করেনি। শুধু আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পোষ্টার দেখছি। কেউই এখন বাড়িতে আসেনি ভোট চাইতে। যে কারণে ভোট কাকে দেবেন সে বিষয়ে এখন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন নি।

১৯৭টি ভোট কেন্দ্রে মোট ভোটার রয়েছে ৫ লাখ ৪২ হাজার। ২০০১ সালে সর্বোচ্চ ৭৮ শতাংশ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। অন্যান্য সময়ে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশের মধ্যে উঠা-নামা করেছে। এবার ভোটারদের উপস্থিতি কম হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। সাড়ে ৩ লাখের মতো ভোট কাস্ট হতে পারে। জিততে হলে দুই লাখের মতো ভোটের প্রয়োজন পড়বে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;