ঢাকা-১৯: মুখে মুখে নৌকা, তবে লড়াই হবে ব্যালটে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪
পোস্টার প্রচারণা, ছবি: সংগ্রহীত

পোস্টার প্রচারণা, ছবি: সংগ্রহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর বাকি ১১ দিন। সারাদেশে চলছে বিভিন্ন দল ও জোট প্রার্থীদের প্রচারণা। ঢাকা-১৯ আসনেও এর ব্যত্যয় ঘটেনি। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ডা. এনামুর রহমান এবং বিএনপি’র প্রার্থী দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন। তবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জোর প্রচারণা চালালেও মাঠে নামতে পারছেন না বিএনপি প্রার্থী। তবুও পিছিয়ে নেই ধানের শীষের প্রচারণা। কারণ স্থানীয়দের কাছে বিএনপি প্রার্থীর রয়েছে বিপুল জনপ্রিয়তা। ফলে মূল লড়াইটা ব্যালটে হবে বলে মনে করছেন ভোটাররা।

মঙ্গলবার আসনটির বিভিন্ন এলাকার স্থানীয় লোকদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। শিমুলিয়া, ধামসোনা, পাথালিয়া, ইয়ারপুর, আশুলিয়া, সাভার, বিরুলিয়া এবং বনগাঁওসহ ৯টি ইউনিয়ন নিয়ে ঢাকা-১৯ আসন গঠিত। এই আসনে মোট ভোটার ১৪ লাখ ৪২ হাজার ৮৮৫ জন।

সরেজমিনে সাভার বাসস্ট্যান্ড, গেন্ডা, ব্যাংক কলোনি এলাকার ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয়রা মুখে মুখে আওয়ামী লীগের সমর্থক বললেও তারা মূলত বিএনপি প্রার্থীকে সমর্থন করেন। কারণ প্রার্থী হিসেবে বর্তমান সংসদ সদস্য ডা. এনামুর রহমান খুব ভালো অবস্থানে নেই। স্থানীয়দের দাবি ডা. এনামুর রহমানের চেয়ে আওয়ামী লীগ নেতা তালুকদার মো. তৌহিদ জং মুরাদ বা মুরাদ জং সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। তিনি যদি দলীয় মনোনয়ন পেতেন তাহলে একচেটিয়া ভোট পেয়ে নৌকা বিজয়ী হতো। যদিও ডা. এনামুর রহমানের ক্লিন ইমেজ আছে এবং তিনি বর্তমান সংসদ সদস্য। তারপরও বিএনপি'র প্রার্থী দেওয়ান মো. সালাউদ্দিনের সঙ্গে তার তুমুল লড়াই হবে।

এলাকাবাসীর দাবি রানা প্লাজা ধ্বসের পর এনামুর রহমান তার মেডিকেল কলেজে আহতদের সেবা দিয়ে জনপ্রিয়তা পান। তবে তিনি রাজনীতিবীদ না হওয়ায় ভোটের মাঠে কতটুকু সাফল্য পাবেন সেটাই দেখার বিষয়। আগামী নির্বাচনে তাকে জিততে হলে বিএনপি প্রার্থীর সাথে ভোট লড়াই করেই জিততে হবে।

সাভার ব্যাংক কলোনি এলাকার বাসিন্দা শহীদুর রহমান আরাফাত বার্তা২৪কে বলেন, ‘এলাকায় মুরাদ জং অনেক জনপ্রিয়। কিন্তু আওয়ামী লীগ তাকে মনোনয়ন না দিয়ে এনামুর রহমানকে দিয়েছে। এনামুর রহমান মূলত একজন ডাক্তার। উনি সেভাবে রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন না। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য হন। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনে নির্বাচিত হন বিএনপি প্রার্থী সালাউদ্দিন। তাই আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ হলে সালাউদ্দিনের পাসের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এলাকায় আওয়ামী লীগের প্রভাব থাকলেও নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। তবে এনামুর রহমান মানুষ হিসেবে বেশ ভালো।’

সাভার উপজেলার হকার্স লীগের সভাপতি মো. সেলিম বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে এনামুর রহমান বিপুল ভোটে জয়ী হবেন। গত ৫ বছরে তিনি রাস্তাঘাটসহ এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। এলাকার মানুষের কাছে এনাম সাহেব বটগাছের মতো। রানা প্লাজা ধ্বসের পর যে উদারতা দেখিয়েছেন তা এলাকার মানুষ মনে রেখেছে। প্রধানমন্ত্রীও ভেবে দেখেছেন উনাকে মনোনয়ন দিলে ভালো করবেন।’

সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকার চায়ের দোকানি মো. লিটন বলেন, ‘স্থানীয়রা বর্তমান সরকারের ওপর সন্তুষ্ট নয়। তাই এবার ভোট পাবেন বিএনপি প্রার্থী। আওয়ামী লীগের হয়ে প্রচারণা চালালেও সবাই ভেতরে ভেতরে বিএনপির সমর্থক। তাই মূল লড়াইটা হবে ব্যালটে। তবে এনামুর রহমান বেশ ভালো মানুষ। কিন্তু তাকে এলাকার মানুষ খুব চেনে না। অন্যদিকে সালাউদ্দিন ভাই অলরাউন্ডার। নিম্ন, মধ্যবিত্ত যাই বলেন, সবাই মুখে বলে আওয়ামী লীগ কিন্তু ভোট দেবে বিএনপিতে। বিএনপির সমর্থকও বেশি।’

তিনি আরও বলেন, ‘ভাই, ব্যবসা করি, পিট বাচাইতে হবে তো। এটাতো বোঝেনই। এলাকায় আপনি গিয়ে জিজ্ঞাসা করবেন সবাই বলবে নৌকায় ভোট দেবে। কিন্তু ৯৫ শতাংশ মানুষ ধানের শীষে ভোট দেবে। এনাম ভাই কাজ করেছেন সত্য কিন্তু আওয়ামী লীগের ওপর মানুষ বিরক্ত।’

এলাকা ঘুরে সর্বত্র নৌকার পোস্টার দেখা গেলেও ধানের শীষের পোস্টার চোখে পড়েনি। বিএনপির নেতা-কর্মীদের দাবি তারা মাঠে নামলেই আওয়ামী লীগের নেতারা হামলা করে। পোস্টার লাগালেও সেগুলো খুলে ফেলে। তাছাড়া সাংগঠনিক ভাবেও দলটি শক্ত অবস্থানে নেই।

এ বিষয়ে মতামত জানতে বিএনপি প্রার্থী দেওয়ান মো. সালাউদ্দিনকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

তবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. এনামুর রহমান বার্তা২৪কে বলেন, ‘সারাদিন প্রচারণা চালাচ্ছি। সাধারণ মানুষের কাছ থেকে দারুণ সাড়াও পাচ্ছি। অনেকে বলছেন, এই রাস্তা, ওই মসজিদ-মন্দির আপনি করে দিয়েছেন। ফলে আমি তাদের বলেছি, গত পাঁচ বছর আপনাদের দিয়েছি, বিনিময়ে আগামী নির্বাচনে আমাকে একটা ভোট দিন।’

 

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;