পটুয়াখালী-২: সৌভাগ্যের সাত কি ছুঁতে পারবেন আ. স. ম ফিরোজ !



আব্দুস সালাম আরিফ,ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, পটুয়াখালী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসন পটুয়াখালী-২। স্বাধীনতা পরবর্তী নির্বাচন গুলোতে এ আসনে অধিকাংশ সময়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে টানা ছয় বারের মতো এমপি নির্বাচিত হন বর্তমান জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ আ.স.ম ফিরোজ। এবারও তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী মাঠে নেমেছেন নৌকার মাঝি হয়ে। তবে এ আসনে বিএনপি নেতা সাবেক সংসদ সদস্য শহিদুল আলম তালুকদারের স্ত্রী সালমা আলম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। বাউফল উপজেলায় শহিদুল আলমের শক্ত অবস্থানের কারণে এবার ভোটের মাঠে একটি শক্ত লড়াই হবে বলেও মনে করেন দুই দলের তৃনমূল নেতাকর্মীরা।

সংসদীয় আসন ১১২, পটুয়াখালী-২ এ মোট ভোটার সংখ্যা  ২ লাখ ৫১ হাজার ৮৫৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ২৬ হাজার ৭০৭ এবং মহিলা ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ২৫ হাজার ১৫১ জন। গত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে এ নির্বাচনে ৩২ হাজার ৯৬৬ জন ভোটার বৃদ্ধি পেয়েছে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের নির্বাচনগুলোতে এই আসেন আওয়ামী লীগের আধিপত্য ছিলো বেশি। বিশেষ করে বর্তমান আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ ৫ বার আওয়ামী লীগ থেকে ও একবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। আর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ.স.ম ফিরোজ সপ্তম বারের মতো এমপি হতে চান। সে লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নেমেছে ফিরোজ সমর্থকরা। তবে ফিরোজের সেই আশায় কিছুটা হলে কালো মেঘের ছায়া আছে। বিশেষ করে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সালমা আলমের পেছনে নির্বাচনী মাঠে কাজ করবেন মোঃ শহিদুল আলম তালকুদার।

তবে বাউফলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বর্তমানে অভ্যন্তরীণ গ্রুপিংও অনেকটা চাঙ্গা। বিশেষ করে বাউফলের পৌর মেয়র জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল হক জুয়েল এবং বাউফল উপজেলা চেয়ারম্যান ইঞ্জি: মজিবুর রহমানের একটি গ্রুপ আ.স.ম ফিরোজের সাথে দীর্ঘদিন যাবত প্রকাশ্য বিরোধীতা করছেন। যে বিষয়টি নির্বাচনে একটি বিরুপ প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন দলটির তৃনমূল নেতাকর্মীরা। সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর আ.স.ম ফিরোজ যাতে প্রার্থী হতে পারেন সে জন্য আদালতেরও গিয়েছেন মেয়র জিয়াউল হক জুয়েল।

১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারীর নির্বাচনে আ.স.ম ফিরোজ প্রথম এমপি নির্বাচিত হন। সে সময়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ছিলো বিএনপির মতিউর রহমান। এর পর ১৯৮৬ সালের ৭ মে নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আ.স.ম ফিরোজ দ্বিতীয় বারের মতো এমপি নির্বাচিত হন সে সময়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ছিলো জাতীয় পার্টির মোঃ রুহুল আমিন। ১৯৯১ সালে আ.স.ম ফিরোজ তৃতীয় বারের মতো এমপি নির্বাচিত হন। এর পর ১৯৯৬ সালে বিএনপি শহিদুল আলম তালুকদারকে মাত্র ২৪ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে ৪র্থ বারের মতো এমপি নির্বাচিত হন আ.স.ম ফিরোজ। তবে ২০০১ সালের নির্বাচনে আ.স.ম ফিরোজ বিএনপি প্রার্থী শহিদুল আলমের কাছে ১৬ হাজার ৯৩১ ভোটে পরাজিত হন। এরপর ২০০৮ এ বিএনপি প্রার্থী একে এম ফারুক হোসেন তালুকদারকে পরাজিত করে ৫ম বারের মত এমপি নির্বাচিত হন ফিরোজ। এবং সর্বশেষ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে আ.স.ম ফিরোজ বিনাপ্রদ্বন্দ্বিতায় ছয় বারের মত এমপি নির্বাচিত হন।

তবে এবারও এ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হতে হলে আ.স.ম ফিরোজকে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিরসনেও কাজ করতে হবে। আর আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিরসন করতে না পারলে ফলাফলে প্রভাব পরতে পারে বলেও মনে করেন স্থানীয় ভোটাররা। অপরদিকে বিএনপির মধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দল থাকলেও তাদের সেই বিরোধীতার বরফ অনেকটাই গলতে শুরু করেছে বলে দাবী দলটির একাধিক নেতা কর্মীর।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;