প্রচারণার শেষ দিন আজ



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা২৪.কম
নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন বৃহস্পতিবার । ছবি: বার্তা২৪.কম

নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন বৃহস্পতিবার । ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু হয় ১১ ডিসেম্বর থেকে। টানা ১৬ দিন নির্বাচনী প্রচারণা চলার পর বৃহস্পতিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১২টায় শেষ হচ্ছে সংসদ নির্বাচনের প্রচারণার সময়।

এই ১৬ দিনে বিভিন্ন দলের ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নানা ভাবে প্রচারণা চালিয়ে গেছেন ভোটারদের আকৃষ্ট করতে। এই প্রচারণার মাধ্যমে কে কত বেশি ভোটারদের কাছে পৌঁছাতে পেরেছেন এর ফলাফল পাওয়া যাবে ৩০ ডিসেম্বর।

অন্যদিকে এবার নির্বাচনী প্রচারণায় ছিল নতুনত্বের ছোঁয়া। এবারই প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করে ভোট চেয়েছেন প্রার্থীরা। যা আগে কখনোই বাংলাদেশের নির্বাচনে দেখা যায়নি। যদিও এ ডিজিটাল প্রচারণায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগই সব থেকে বেশি সরব ছিল। তবে বিএনপিসহ অন্যান্য দলের প্রার্থীরাও এবার ডিজিটাল প্রচারণা চালিয়েছেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/27/1545886017172.jpg

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ‘জয় বাংলা, জিতবে এবার নৌকা’ এই নামে একটি গান বানিয়ে সারা দেশে প্রচারণা চালানো হয়েছে। অন্যদিকে ছোট ছোট ভিডিও বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেও দলটির পক্ষ থেকে প্রচারণা চালানো হয়। তবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামেরও একটি প্রচারণামূলক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে ইন্টারনেটে। যদিও ভিডিওটির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নানা বিতর্কেরও সৃষ্টি হয়।

অন্যদিকে শুরু থেকে একপেশে অবস্থার মধ্যে দিয়ে শেষ হতে যাচ্ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা। সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ছাড়া আর কোনো দলকেই নির্বাচনী প্রচারণায় তেমন সরব দেখা যায়নি। অবশ্য এ বিষয় নিয়ে নানা অভিযোগ ও তর্ক-বিতর্ক রয়েছে।

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করলে দেখা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তথা মহাজোটের প্রধান বিরোধী জোট হচ্ছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃত্বে বিএনপি থাকায় ভোটের মাঠে প্রভাবও রয়েছে তাদের।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/27/1545886041984.jpg

কিন্তু আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু হবার পর বার বার নির্বাচন কমিশনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা অভিযোগ করেছেন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই মাঠে। তাদের প্রার্থী ও কর্মীদের কোনো ধরনের প্রচারণা চালাতে দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ। তারা পোস্টার ব্যানার লাগালে সরকারি দলের লোকজন গিয়ে তা ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে।

এ বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম একাধিক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেছেন, সারা দেশে হামলা মামলার মাধ্যমে বিএনপির নেতাকর্মীদের কোনো প্রচারণা চালাতে দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ। নেতাকর্মীরা নিজ এলাকায় পর্যন্ত থাকতে পারছে না।

যদিও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিএনপির এসব অভিযোগ বরাবর অস্বীকার করা হয়েছে। দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রচারণা চালানোর জন্য বিএনপির কোনো ধরনের সাংগঠনিক শক্তি নেই। তাই তারা মাঠে নেই। এছাড়া তারা সরকারি দলকে চাপে রাখার জন্য অনেক জায়গায় ইচ্ছা করে প্রচারণা চালায়নি।

এবারো দেশে অনুষ্ঠিত অন্য সকল জাতীয় নির্বাচনের মতো প্রচারণা চলাকালে সহিংস পরিবেশ দেখা গেছে সারা দেশে। ফরিদপুর ও গাইবান্ধাসহ দেশের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে সহিংসতায় বেশ কয়েকজন নিহত হয়েছে। আওয়ামী লীগ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হওয়ার পর থেকে তাদের ৫ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছে বিরোধী দলের হামলায়। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে প্রচারণা শুরু থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তাদের অফিসে ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/27/1545886061191.jpg

অন্যদিকে লক্ষ্য করা গেছে, নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে ইসিতেও দেখা গেছে নানা বিভক্তি। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার বলেছেন, ‘নির্বাচনী পরিবেশে সকল দলের জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডও এখন পর্যন্ত সৃষ্টি হয়নি। তাছাড়া সন্ত্রাস ও নির্বাচন এক সঙ্গে চলতে পারে না।’

কিন্তু প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা তার এক বক্তব্যের প্রতিবাদ করে বলছেন, ‘দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ বিরাজ করছে। কোথাও কোনোভাবে নির্বাচনী পরিবেশ বিঘ্ন হওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি।’ একই সঙ্গে মাহাবুব তালুকদারের বক্তব্য মিথ্যা বলেও তিনি মন্তব্য করেছেন।

সর্বোপরি ভোটাররা প্রচারণার শুরু থেকেই উত্তপ্ত এক রাজনৈতিক পরিবেশ প্রত্যক্ষ করছেন। যা দেশের কোনো ভোটারই দেখতে চান না।

ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্বাচনী প্রচারণার সময় রাজনৈতিক দলগুলো উৎসব আমেজপূর্ণ একটি পরিবেশ সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা এখন চান ভোটের দিন বা নির্বাচনের বাকি দিনগুলো যেন আমেজ ও উৎসবমুখর থাকে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;