নিরাপত্তার চাদরে খুলনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, খুলনা, বার্তা২৪.কম
নিরাপত্তার চাদরে খুলনা / ছবি: বার্তা২৪

নিরাপত্তার চাদরে খুলনা / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত পোহালেই একাদশ সংসদ নির্বাচন। এ লক্ষ্যে খুলনাকে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা হয়েছে। ইতোমধ্যেই ভোট গ্রহণের জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

খুলনার ছয়টি নির্বাচনী আসনে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে ৭৮৬টি কেন্দ্রের ৩ হাজার ৮৫৭টি কক্ষ প্রস্তুত করেছে প্রশাসন।

শনিবার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই খুলনার নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১৬ হাজার সদস্য দায়িত্ব পালন করছে। পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর সঙ্গে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনীর ৯ প্লাটুন, বিজিবির ২০ প্লাটুন ও কোস্টগার্ডের ১০ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া ভোটের মাঠে ৪৩ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, দিনভর খুলনার অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ ছিল। সড়কে নেই যানজট। সব মিলে খুলনা এখন কোলাহলমুক্ত। তবে খুলনার বিভিন্ন পয়েন্টে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের যানবাহন তল্লাশি করতে দেখা গেছে। খুলনার বিভিন্ন নির্বাচনী কেন্দ্র ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) তথ্য মতে, কেএমপির আওতাধীন খুলনা-২ ও ৩ আসন এবং খুলনা-১ ও ৫ আসনে (আংশিক) মোট ভোট কেন্দ্র রয়েছে ৩০৯টি। এর মধ্যে ২৪২টিকে অধিক গুরুতপূর্ণ (ঝুঁকিপূর্ণ) এবং ৬৭টিকে সাধারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি কেন্দ্রে পাঁচজন পুলিশ ও নয়জন আনসার দায়িত্ব পালন করছে। আর সাধারণ কেন্দ্রে তিনজন পুলিশ ও নয়জন আনসার নিরাপত্তার দায়িত্বে আছেন। এছাড়া মোবাইল টিম আছে ৫০টি ও স্ট্রাইকিং ফোর্স ১০টি।

খুলনা জেলা পুলিশের তথ্য মতে, খুলনা-১, ৪, ৫ ও ৬ আসনে তাদের আওতাধীন ভোট কেন্দ্র রয়েছে মোট ৪৭৭টি। এর মধ্যে ২৮৩টিকে গুরুত্বপূর্ণ (ঝুঁকিপূর্ণ) এবং ১৯৪টিকে সাধারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

কেএমপির মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) সোনালী সেন বার্তা২৪কে বলেন, ‘সাধারণ ভোট কেন্দ্রের তুলনায় গুরুত্বপূর্ণ ভোট কেন্দ্রগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিচ্ছি আমরা। আমাদের আওতাধীন ভোট কেন্দ্রগুলোতে ২ হাজার ৬৩৫ জন পুলিশ, ৩ হাজার ৭০৮ জন আনসার, সেনাবাহিনীর ২০০ জন, বিজিবির ১৮০ জন, কোস্ট গার্ডের ৮ জন এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়নের ১০০ জন সদস্য সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এছাড়া নগরীর প্রবেশদ্বার ও গুরুত্বপূর্ণ ২৪টি পয়েন্টে চেক পোস্ট বসিয়ে তল্লাশি কার্যক্রম চলছে।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/29/1546086894399.jpg

র‌্যাব-৬ এর অধিনায়ক হাসান ইমন আল রাজীব বার্তা২৪কে বলেন, ‘খুলনার ছয়টি সংসদীয় আসনে ১৯২ জন র‌্যাব সদস্য দায়িত্ব পালন করছে। এছাড়া ২১টি টহল গাড়ি ও ছয়টি অফিসার জিপ নির্বাচনী এলাকা গুলোতে নিরাপত্তা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত আছে।’

খুলনা জেলা পুলিশ সুপার শফিউল্লাহ সরদার বার্তা২৪কে বলেন, ‘আমাদের আওতাধীন ভোট কেন্দ্র রয়েছে মোট ৪৭৭টি। ভোট কেন্দ্রগুলোর সার্বক্ষনিক নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে ১ হাজার ৭শ ১ জন পুলিশ ও ৫ হাজার ৭২৪ জন আনসার সদস্য। সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে সেনাবাহিনীর ২৪০ জন সদস্য, বিজিবি’র ২০০ জন সদস্য, কোস্ট গার্ডের ১৪০ জন সদস্য ও ব্যাটালিয়ন আনসারের ১৩০ জন সদস্য।

খুলনা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক হেলাল হোসেন বার্তা২৪.কম কে বলেন, ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আমরা প্রস্তুত। নির্বাচনে নিরাপত্তার সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মাধ্যমে কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীতে নির্বাচনী সরঞ্জাম ভোট কেন্দ্রগুলোতে পাঠানো হয়েছে।

খুলনার ছয়টি আসনে এবার মোট ভোটার সংখ্যা ১৮ লাখ ৯৮৯ জন ভোটার। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯ লাখ ২ হাজার ৯৫০ জন এবং মহিলা ভোটার ৮ লাখ ৯৮ হাজার ৩৯ জন।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যানবাহন চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপিত হওয়ায় সকাল থেকেই খুলনা মহানগরীর প্রধান সড়কগুলো প্রায় ফাঁকাই দেখা যায়। তবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা ছিল চোখে পরার মতো।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;