জনতার রায় আজ



মাজেদুল নয়ন, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতীক্ষার ভোট আজ। সর্বোচ্চ রাজনৈতিক দল এবং প্রার্থীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে নদীমাতৃক এই দেশের মানুষ মেতে উঠবে ভোট উৎসবে। অনেক হিসেব নিকেষ, অনেক হাওয়া পাল্টা হাওয়া, আর যোগ বিয়োগের হিসেব মিলাতে জনগণের রায় দেবার দিন আজ।

সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রাণ শক্তি যেই জনতা, তাদের রায় দেবার দিন আজ। আগামী ৫ বছরের জন্যে এই দেশের আইন প্রণেতা নির্ধারণের দিন। রাজনীতিবিদরা সবসময় মনে করেন সব জনগণ তাদের সঙ্গেই রয়েছেন। তবে জনগণ কিন্তু ঠিকই জানেন, তারা কি করবেন।

গত কয়েকদিনে আওয়ামী লীগ ও মহাজোট মহলের প্রচারণা ও কথায় এটা স্পষ্ট যে তারা ধরে রেখেছে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে জনগণ তাদেরকেই ভোট দিবেন। তেমনি বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টও প্রায় শতভাগ নিশ্চিত ধরে নিয়েছেন জনগণ একটি পরিবর্তনের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ধানের শীষে রায় দেবেন। তবে জনগণই কিন্তু আজকের ৮ ঘণ্টায় নির্ধারণ করে দেবেন কে হবে পরের পাঁচ বছরের কাণ্ডারি।

এইবারের নির্বাচন কিন্তু বেশ উল্লেখযোগ্য এই কারণে যে সর্বোচ্চ ৩৯ টি রাজনৈতিক দল বিভিন্ন জোট উপজোটে ভাগ হয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। সর্বোচ্চ  ৪০ হাজার ১৯৯টি ভোট কেন্দ্রের ২ লাখ ৬ হাজার ৫৪০টি কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে ভোট।

পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি, আনসার, গ্রাম পুলিশ সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মোট ৬ লাখ ৮ হাজার সদস্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দায়িত্ব পালন করবেন। ৮১টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার ২৫ হাজার ৯০০ জন প্রতিনিধি, ফেমবোসা, এএইএ, ওআইসি ও কমনওয়েল্থ থেকে আমন্ত্রিত ৩৮ জন বিদেশি পর্যবেক্ষক থাকবেন।

এছাড়া বিভিন্ন বিদেশি মিশনের ৬৪ জন কর্মকর্তা ভোট পর্যবেক্ষণে থাকছেন। দূতাবাস ও বিদেশী সংস্থায় কর্মরত আরও ৬১ জন বাংলাদেশিও নজর রাখবেন জাতীয় নির্বাচনের দিকে।

দুই দলের প্রার্থীরা কেউ কেউ আশঙ্কার কথা বলছেন, কেউ কেউ অতি উৎসাহের কথা বলছেন। তবে সবকিছুকে সঙ্গে নিয়েই হিমালয় উপত্যকার এই জাতির ভাগ্য নির্ধারণ করতে ছুটে যাবে ভোটাররা। বাংলা ভাষার ওপর ভিত্তি করে ১৯৭১ সালে নয় মাসের জনযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে বাংলাদেশের জন্ম নিয়েছে সেই দেশের জনতা পথভ্রষ্ট হতে পারেন না। ত্যাগের মহীমায় উদ্ভাসিত এই জনগণ ভুল প্রার্থী বাছাই করলে দায় রয়ে যাবে ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত, ২ লক্ষ বীরাঙ্গনার সম্ভ্রমহানি আর নূর মোহাম্মদের জীবন দানের মধ্য দিয়ে এই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই দেশে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করতে জেল খেটেছেন প্রধান দুই দলের নীতি নির্ধারকেরাই। বহু কষ্টের বিনিময়ে পাওয়া এই গণতন্ত্র যেন হেলায় হারিয়ে না যায় বা আবেগে তাড়িত না হয় সেটা জনতাকেই নির্ধারণ করতে হবে। আবেগ নয় বরং যুক্তি দিয়ে বাক্সে ব্যালট ফেলতে হবে।

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রথম দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপি সরকারের অধীনে সেই নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিরোধী দল। আবার ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিও আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপির মত অন্যতম রাজনৈতিক দল। গণতন্ত্রের সঙ্গে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এ নিয়ে মতপার্থক্য থাকলেও ২০১৮ সালের শেষে সকল দল এসেছে নির্বাচনে।

নির্বাচনে দলীয় অংশগ্রহণ বাড়লে যে জনগণের জানমাল রক্ষা হয় তা ২০১৪ সালের নির্বাচনের সঙ্গে তুলনা করলেই বেরিয়ে আসে। এবারের নির্বাচনের পূর্বে সেনাবাহিনীর অবস্থান জনমনে আরো স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে। শুধু রাজনৈতিক দলের স্বার্থ রক্ষা নয়, বরং জনগণ নিজেদের অধিকার আদায় করতেই পৌছে যাবে ভোট কেন্দ্রে। সেনা প্রধানও নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রায় ১০ কোটি ৪২ লাখ ভোটার রয়েছেন এই নির্বাচনে। প্রধানমন্ত্রী নিজেও তার অনুসারীদের আহ্বান জানিয়েছেন যেন কোনো কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। এবার বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র মিলিয়ে ১ হাজার ৮৬১ জন প্রার্থী নির্বাচনী লড়াইয়ে আছেন। এদের থেকেই জনতা ২৯৯ জন সংসদ সদস্যকে নির্বাচিত করার দিন আজ।

বাংলাদেশের জনগণ রাজনীতি প্রিয়। এখানে জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা লক্ষ্যনীয়। এই জনতা নিজেই নিজের আইনপ্রণেতার রায় দেয়ার এই উৎসবে শামিল হবে। নেতা, দল, প্রার্থী, প্রতীক, স্থানীয় এবং জাতীয় রাজনীতি সকল কিছু বিবেচনা করেই হবে জনতার রায়।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;