উপজেলা ভোটে বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে নিরাপত্তা ছক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সাধারণ এলাকা ও বিশেষ এলাকায় (পার্বত্য অঞ্চল, দ্বীপাঞ্চল ও হাওর) পৃথক সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোটের মাঠে থাকবেন। ইসির পরিকল্পনা অনুযায়ী ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে।

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা সংক্রান্ত পরিকল্পনায় দেখা গেছে, ভোট উপলক্ষে নির্বাচনী এলাকায় ভোটের দুই দিন আগে, ভোটের দিন ও ভোটের পরের দিন এবং যাতায়াত-অন্যান্য কাজের জন্য একদিন মোট পাঁচ দিন মাঠে থাকবে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে বিজিবি, কোস্ট গার্ড, র‌্যাব, পুলিশ, আর্মড পুলিশ। ব্যাটালিয়ন আনসার সহযোগী ফোর্স হিসেবে পুলিশের সঙ্গে মোবাইল টিমের দায়িত্ব পালন করবে।

এছাড়া ভোটের আগের পরে মোট চারদিন গ্রাম পুলিশ সার্বক্ষণিক ভোটকেন্দ্র পাহারায় থাকবে। পুলিশ সুপার গুরুত্ব বিবেচনায় রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে পরামর্শ করে ভোটকেন্দ্রে পুলিশ ও আনসার সদস্যের সংখ্যা কমাতে-বাড়াতে পারবেন।

ইসির পরিকল্পনা অনুযায়ী, সমতলের ভোটকেন্দ্রগুলোর মধ্যে সাধারণ ভোটকেন্দ্রে বিভিন্ন বাহিনীর ১৪ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৬ জনের ফোর্স মোতায়েন থাকবে। এছাড়া পার্বত্য ও বিশেষ এলাকার সাধারণ ভোটকেন্দ্রে ১৫ জন এবং ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৭ জন ফোর্স মোতায়েন থাকবে।

ভোটকেন্দ্রের পাহারায় স্বাভাবিক এলাকার সাধারণ ভোটকেন্দ্রে একজন পুলিশ (অস্ত্রসহ), অঙ্গীভূত আনসার (অস্ত্রসহ) একজন, অঙ্গীভূত আনসার (অস্ত্র ও লাঠিসহ) একজন, লাঠিসহ অঙ্গীভূত আনসার সদস্য ১০ জন (মহিলা-৪, পুরুষ-৬) ও গ্রাম পুলিশ একজন থাকবে।

গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে দুই জন পুলিশ (অস্ত্রসহ), অঙ্গীভূত আনসার (অস্ত্রসহ) একজন, অঙ্গীভূত আনসার (অস্ত্র ও লাঠিসহ) একজন, লাঠিসহ অঙ্গীভূত আনসার সদস্য ১০ জন (মহিলা-৪, পুরুষ-৬) ও গ্রাম পুলিশ একজন (ক্ষেত্র বিশেষ দুইজন) থাকবে।

বিশেষ এলাকার গুরুত্বপূর্ণ (পার্বত্য এলাকা, দীপাঞ্চল ও হাওর) দুইজন পুলিশ (অস্ত্রসহ), অঙ্গীভূত আনসার (অস্ত্রসহ) একজন, অঙ্গীভূত আনসার (অস্ত্র ও লাঠিসহ) একজন, লাঠিসহ অঙ্গীভূত আনসার সদস্য ১০ জন (মহিলা-৪, পুরুষ-৬) ও গ্রাম পুলিশ একজন।

আর বিশেষ এলাকার গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে তিনজন পুলিশ (অস্ত্রসহ), অঙ্গীভূত আনসার (অস্ত্রসহ) একজন, অঙ্গীভূত আনসার (অস্ত্র ও লাঠিসহ) একজন, লাঠিসহ অঙ্গীভূত আনসার সদস্য ১০ জন (মহিলা-৪, পুরুষ-৬) ও গ্রাম পুলিশ একজন (ক্ষেত্র বিশেষ দুইজন) নিয়োগ করা হবে।

নিরাপত্তা পরিকল্পনা: নির্বাচন কেন্দ্রের নিরাপত্তায় সকল আইনশৃঙ্খলা নিয়োগের দায়িত্বে থাকবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। তবে নির্বাচনী এলাকায় মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স নিয়োগ এ সংশ্লিষ্ট পুলিশ সুপার রিটার্নিং অফিসারের সাথে পরামর্শক্রমে এ সংক্রান্ত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করবেন।

সার্বিক নির্দেশনা প্রদানের লক্ষ্যে জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সকল আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার প্রতিনিধিদের সাথে সভা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ করবে। জেলা-উপজেলা পর্যায়ে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তার অধিক্ষেত্রে আইন মোতাবেক সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন।

আইনশঙ্খলা সমন্বয় সেল: নির্বাচন কমিশন সচিবালয় জননিরাপত্তা বিভাগ এবং সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে আইন-শৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেল স্থাপন করা হবে। এ সেলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন করে প্রতিনিধি থাকবেন নির্বাচন পূর্ববর্তী দুই দিন, নির্বাচনের দিন ও নির্বাচনের পরবর্তী একদিনসহ মোট চার দিন। তারা সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কাজ করবে। তবে প্রত্যেকটি পর্যায়ের ভোটগ্রহণের দিন ফলাফল ঘোষণার শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাজ করবে। তারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে। ভোটের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্ক নির্বাচন কমিশন এবং সংশ্লিষ্টদের অবহিত করবে।

এদিকে আসন্ন পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে সকল প্রকার বৈধ অস্ত্র বহন ও প্রদর্শন ১৫দিনের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। যার আলোকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক আদেশও জারি করেছে। আদেশে বলা হয়েছে- নির্বাচনী এলাকায় ভোটগ্রহণের পূর্ববর্তী সাত দিন থেকে ভোট গ্রহণের পরবর্তী সাতদিন পর্যন্ত সকল বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্সধারীদের অস্ত্র বহন ও প্রদর্শন নিষদ্ধ।

প্রসঙ্গত আগামী ১০, ১৮, ২৪ ও ৩১ মার্চ চার ধাপে পঞ্চম উপজেলা পরিষদের ভোট হবে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে ৮৬ উপজেলা ও দ্বিতীয় ধাপে ১২৪ উপজেলায় মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন প্রার্থীরা। তৃতীয় ধাপে ১২৭ উপজেলা ও চতুর্থ ধাপে ১২২ উপজেলায় ভোট হবে। পঞ্চম ধাপে বাকি উপজেলার ভোট হবে ১৮ জুন।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;