রাবি’র ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি নিয়ে অসন্তোষ



সাইফুল্লাহ সাইফ, রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা নতুন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। আর এই পদ্ধতি নিয়ে ভর্তিচ্ছু ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।

নতুন নিয়মে ইউনিট ভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে সীমাবদ্ধতা ও ভর্তি আবেদন ফরমের উচ্চমূল্য নির্ধারণের ফলে ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করা নিয়ে শঙ্কিত ভর্তিচ্ছুরা।

এদিকে, ভর্তি পরীক্ষার নতুন এই পদ্ধতির ‘খামখেয়ালিপনা’ উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশাসনের কড়া সামলোচনা করছেন শিক্ষার্থীরা। এ পদ্ধতির বাতিল চেয়ে টানা দু’দিন আন্দোলনও করেন তারা।

ভর্তিচ্ছু ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা বলছেন, নতুন এ নিয়মের ফলে অনেক ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে। ভর্তি পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা না করে প্রশাসন যে নিয়ম করেছে তা সম্পূর্ণ অযৌক্তি। তাদের দাবি দরিদ্র ও মেধাবী ভর্তিচ্ছুদের কথা মাথায় রেখে প্রশাসন যেন নতুন সিদ্ধান্ত নেয়। অন্যথায় অনেক মেধাবী ভর্তিচ্ছুর বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার স্বপ্ন ভেঙে যাবে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছর পাঁচটি ইউনিট থাকলেও এ বছর তিনটি ইউনিটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ‘এ’ ইউনিটের অধীনে কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ‘বি’ ইউনিটের অধীনে ব্যবসায় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইনস্টিটিউট এবং ‘সি’ ইউনিটের অধীনে বিজ্ঞান সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নতুন নিয়মে ভর্তিচ্ছুরা যে বিভাগ থেকে এইচএসসি পাশ করবে কেবল সে বিভাগেই পরীক্ষা দিতে পারবেন।

আরও পড়ুন: রাবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি পাঁচশ টাকা করার দাবি

প্রতি ইউনিটে ৩২ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবেন। নতুন নিয়মে একজন ভর্তিচ্ছু কেবল একটি ইউনিটেই পরীক্ষা দিতে পারবেন। মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষার মধ্যে ৬০ নম্বর এমসিকিউ এবং ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। কেবল ২০১৯ সালে এইচএসসি পাশ করা শিক্ষার্থীরাই আবেদনের সুযোগ পাবেন।

দুই ধাপে এ আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আবেদনের প্রথম ধাপে শিক্ষার্থীদের ৫৫ টাকা দিয়ে আবেদন করতে হবে। এসএসসি ও এইচএসসির ফলের ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই শেষে প্রাথমিকভাবে ৩২ হাজার শিক্ষার্থীকে মনোনীত করা হবে। আবেদনের দ্বিতীয় ধাপে মনোনীত শিক্ষার্থীরা ১ হাজার ৯৮০ টাকা দিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করবেন। দুই ধাপের আবেদনে শিক্ষার্থীদের মোট ২ হাজার ৩৫ টাকা ব্যয় করতে হবে।

কয়েকজন ভর্তিচ্ছু ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, অনেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করে অবিজ্ঞান ইউনিটে পরীক্ষা দেবে। এতে অবিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তিচ্ছুরা পিছিয়ে পড়বে। কয়েকটি ইউনিটে পরীক্ষা দিলে যে কোনো একটি ইউনিটে চান্স পাওয়ার আশা থাকে। নতুন নিয়মে অনেক ভর্তিচ্ছুই আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলবে।

বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বিনোদপুরের বাসিন্দা ও ভর্তিচ্ছু আবু সালেহ বলেন, ‘একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের জন্য ভর্তিচ্ছুদের বিশাল অঙ্কের টাকা খরচ হয়ে যায়। আর এই টাকা জোগাড়ের জন্য আমাদের হিমশিম খেতে হয়। অস্বচ্ছল ভর্তিচ্ছুদের কথা বিবেচনায় রেখে ভর্তি ফরমের মূল্য নির্ধারণ করা উচিত ছিল।’

তাবাসুম নাঈমা নামের আরেক ভর্তিচ্ছু বলেন, ‘ইউনিটের সীমাবদ্ধতা ভতিচ্ছুদের মানসিকভাবে দুর্বল করে দেবে। অনেকে বিজ্ঞান বা বাণিজ্য শাখা থেকে পাশ করার পর মানবিক শাখায় ভর্তির প্রস্তুতি নিয়েছেন। নতুন নিয়মে তারা আবেদন করতে পারলেও চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ।’

প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত পরীক্ষার নামে বাণিজ্য ছাড়া আর কিছুই না উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সিনিয়র অধ্যাপক বলেন, ‘ফরমের উচ্চমূল্য নির্ধারণ করে পরিকল্পিতভাবে গরীব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রতীয়মান হয়, শিক্ষার্থীর চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিজেদের লাভকেই বড় করে দেখেছে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি উপ-কমিটির সভাপতি ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘নতুন নিয়মে ফরমের মূল্য বাড়ানো হয়নি, বরং আগের তুলনায় কমেছে। আগে একাধিক ইউনিটে পরীক্ষা দিতে যে খরচ হতো, এখন একাধিক ইউনিটকে একীভূত করায় আগের তুলনায় অনেক কম খরচ হবে। ইউনিট কমিয়ে আনার ফলে ফরমের মূল্য বেশি মনে হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নতুন নিয়মে শিক্ষার্থীরা যে শাখা থেকে পাশ করবে কেবল সে বিভাগেই পরীক্ষা দিতে পারবেন। তবে চান্স পাওয়ার পর বিভাগ পছন্দক্রম ফরম পূরণ করার সময় ইউনিট পরিবর্তনের সুযোগ থাকছে। বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ইউনিটের (সি ইউনিট) কোনো শিক্ষার্থী চাইলে ইউনিট পরিবর্তন করে কলা বা বাণিজ্য অনুষদভুক্ত ইউনিটে (এ/বি ইউনিট) ভর্তি হতে পারবেন। এসব ইউনিটে অন্য শাখার শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু সংখ্যক সিট নির্ধারিত থাকবে।’

   

তাপপ্রবাহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
তীব্র তাপপ্রবাহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ বন্ধ ঘোষণা

তীব্র তাপপ্রবাহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ বন্ধ ঘোষণা

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপদাহের কারণে পরবর্তী তারিখ ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে ক্লাস বন্ধ থাকবে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে পরবর্তী তারিখ ঘোষণা না করা পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে ক্লাস বন্ধ থাকবে।

এর আগে একই কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)।  

 

;

তাপদাহের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে চলমান তাপদাহের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

মাউশির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপদাহ ও আবহাওয়া দফতরের সতর্কতা জারির পরিপ্রেক্ষিতে মাউশি অধিদফতরের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পূর্বনির্ধারিত ছুটি শেষে ২১ এপ্রিল খোলার পরিবর্তে আগামী ২৮ এপ্রিল যথারীতি খুলবে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মাহবুবুর রহমান তুহিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তীব্র গরমের কারণে ২১ থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের বিদ্যালয়সমূহ ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলো বন্ধ থাকবে।

এর আগে, দেশের ওপর দিয়ে বয়ে চলা তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে আগামী ৭২ ঘণ্টা হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদফতর।

সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। শুধু তাই নয়, তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। পাশাপাশি জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।

;

বিনামূল্যে কারিগরি প্রশিক্ষণ পাবেন দুই লাখের বেশি বেকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

অ্যাকসিলারেটিং অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং স্কিল ফর ইকোনমিক ট্রান্সফরমেশন (অ্যাসেট) প্রকল্পের আওতায় দুই লাখের বেশি বেকার যুবক ও যুবতী বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ পাবেন। চার মাসে ৩৬০ ঘণ্টা মেয়াদি এই কোর্সের জন্য কাছের প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করতে হবে। প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতি মাসে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নিয়মিত উপস্থিতি সাপেক্ষে সাধারণ প্রশিক্ষণার্থী প্রতি মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা করে পাবেন প্রশিক্ষণ ভাতা। এছাড়া নারী, প্রতিবন্ধী ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রশিক্ষণার্থীরা প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা প্রশিক্ষণ ভাতা পাবেন।

যাতায়াত ভাতা হিসেবে প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে দৈনিক ৮০ টাকা হারে মাসে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৬০ টাকা করে দেওয়া হবে।

প্রশিক্ষণার্থী একই কোর্সের উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে পারবে, তবে একাধিক কোর্স বা অকুপেশনে প্রশিক্ষণ নিতে পারবে না। সব ধরনের সম্মানী ও প্রশিক্ষণ ভাতা ব্যাংকিং চ্যানেলে বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদান করা হবে।

;

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের বর্তমান সচিব ও সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে উঠা পরীক্ষার ফল জালিয়াতির অভিযোগসমূহ সরেজমিনে তদন্তের জন্য তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির সহকারী পরিচালক (কলেজ-১) মো. তারিকুল ইসলামের সই করা এক আদেশে বুধবার (১৭ এপ্রিল) এই কমিটি করার কথা জানানো হয়েছে।

কমিটির তিন সদস্য হলেন মাউশি, ঢাকার পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশান উইং) অধ্যাপক মো. আমির হোসেন, সহকারী পরিচালক (এইচআরএম) আশেকুল হক ও সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট (ইএমআইএস সেল) খন্দকার আজিজুর রহমান। কমিটিকে সরেজমিন তদন্ত করে বিধি অনুযায়ী সুস্পষ্ট মতামতসহ দুই প্রস্থ তদন্ত প্রতিবেদন ৭ কর্মদিবসরে মধ্যে অধিদপ্তরে জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্ট, চট্টগ্রামের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মাহফুজুর রহমান (বিএলএফ কমান্ডার) অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে শিক্ষামন্ত্রণালয়ে ফল জালিয়াতির অভিযোগ করেন। এর প্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের শৃঙ্খলা বিষয়ক শাখার উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলামের সই করা এক চিঠিতে মাউশিকে ফল জালিয়াতির অভিযোগ তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ১ এপ্রিল দেওয়া ওই চিঠিতে নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগগুলো উপযুক্ত কর্মকর্তা দ্বারা ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে সুস্পষ্ট মতামত দাখিল করতে বলা হয়। এই চিঠির প্রেক্ষিতে মাউশি নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করল।

;