পদে থেকেই উপজেলায় প্রার্থী হতে পারবেন ইউপি চেয়ারম্যানরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পদত্যাগ না করেই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক।

কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুটি উপজেলা নির্বাচনের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এমন আদেশ দিয়েছেন আদালত।

   

রিমান্ড শেষে মিল্টন সমাদ্দার কারাগারে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিরপুর থানার মানব পাচার মামলায় বহুল আলোচিত সমালোচিত চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে দুই দফায় ৭ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ৪ দিনের রিমান্ড শেষে মিল্টন সমাদ্দারকে আদালতে হাজির করে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর জোনাল টিমের সাব-ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

মিল্টন সমাদ্দারের পক্ষে আব্দুস ছালাম শিকদার জামিন চেয়ে শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে এই জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর আদালত তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মিরপুর মডেল থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার উপপরিদর্শক সাইফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

প্রতারণার মাধ্যমে মৃত্যুর জাল সনদ তৈরির মামলায় ৩ দিন ও মানব পাচার মামলায় ৪ দিন রিমান্ডে ছিলেন মিল্টন।

এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

সম্প্রতি মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। যদিও কয়েকটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।

;

সোহেল চৌধুরী হত্যা

প্রতিটি মৃত আত্মাই বিচার চায়: বিচারক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২৫ বছর আগে খুন হওয়া নব্বই দশকের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

অপর দুই আসামি হলেন- ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও আদনান সিদ্দিকী।

আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের অতিরিক্ত প্রত্যেককে দুই লাখ টাকা করে জরিমানা ও জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্ত্তীর আদালত এই রায় ঘোষণা করেন। অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় ৬ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, তারিক সাঈদ মামুন, ফারুক আব্বাসী, সানজিদুল ইসলাম ইমন, সেলিম খান ও হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন।

রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, এই মামলার কেইস ডকেট (সিডি) পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হয়, সিডি গায়েব করা হয়েছে। আদনান সিদ্দিকী ঘটনাস্থল থেকে ধরা পড়েন। সাক্ষীরা সাক্ষ্য দিয়েছেন তবে তা অনেকটা গা বাঁচিয়ে দেয়ার মতো। সোহেল চৌধুরী কোনো অখ্যাত ব্যক্তি ছিলেন না। তিনি খুন হলেন। অথচ ট্রাম্পস ক্লাবের ম্যানেজার বলেছেন, জেনেছি সোহেল চৌধুরী নামে একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। যারা পুলিশের কাছে সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের অনেকেই মারা গেছেন। তাই তাদেরকে পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি। জবানবন্দি গ্রহণ করা ম্যাজিস্ট্রেটরাও আদালতে সাক্ষ্য দিতে আসেননি। যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন তারাও পক্ষপাতদুষ্ট ও সত্য গোপনের চেষ্টা করেছেন।

তিনি বলেন, এত বছর ধরে ফেলে রেখে মামলার বিচার না হওয়ায় মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়ে। প্রতিটি মৃত আত্মায় বিচার চায়। আদনান সিদ্দিকী তার স্বীকারোক্তিতে কয়েকজনের নাম বলেছেন তবে নিজের গা বাঁচিয়ে। যে নিজের গা বাঁচিয়ে সাক্ষ্য দিতে পারে সে অন্যের নামও জড়াতে পারে। তবে যাদের নাম বলছেন তাদের কাছ থেকে কোনো আলামত উদ্ধার হয়নি। তারা যে সেখানে ছিল সেটা বিশ্বাস করার কারণ থাকা সত্ত্বেও যাদের নাম আদনান সিদ্দিকী বলেছেন তাদের মধ্যে একজনও যদি সেখানে না থাকেন বা একজনের নামও অন্তর্ভুক্ত করে থাকেন তাহলে তার ভাষ্য অনুযায়ী আসামিদের গুরুদণ্ড দেয়া ঠিক হবে না।

রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আবু বলেন, সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি হাতে পেলে আমরা দেখব আইনের কোনো ব্যত্যয় ঘটেছে কি না। এরপর সিদ্ধান্ত নেবো এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলে যাবো কি না?

আসামি ইমনের পক্ষের আইনজীবী ফারুক আহম্মাদ বলেন, রায়ে আমরা অনেক খুশি। আসামি ইমন দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে এই মামলায় কারাগারে আটক ছিলেন। আসামি ইমন এ মামলায় কোনোভাবেই জড়িত ছিলেন না। বিনা কারণে ১৬ বছর ধরে জেল হাজতে তাকে আটক রাখা হয়েছিল। এজন্য আমরা খুশি, আসামি ইমন খালাস পেয়েছেন। আদালত ন্যায় বিচার করেছেন।

;

সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায়

আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৩ আসামির যাবজ্জীবন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা: আজিজ মোহাম্মদসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন

সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা: আজিজ মোহাম্মদসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন

  • Font increase
  • Font Decrease

২৫ বছর আগে খুন হওয়া নব্বই দশকের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

অপর দুই আসামি হলেন, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও আদনান সিদ্দিকী।

আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের অতিরিক্ত প্রত্যেককে দুই লাখ টাকা করে জরিমানা ও জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় বাকী ছয় আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, তারিক সাঈদ মামুন, ফারুক আব্বাসী, সানজিদুল ইসলাম ইমন, সেলিম খান ও হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করেন।

১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ১৭ নম্বর রোডের আবেদীন টাওয়ারে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সন্ত্রাসীদের গুলিতে মারা যান নায়ক সোহেল চৌধুরী। ওই ঘটনায় সোহেল চৌধুরীর ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী রাজধানীর গুলশান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলাটির তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

পুলিশি তদন্তে উঠে আসে আলোচিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, ট্রাম্প ক্লাবের মালিক বান্টি ইসলামের সঙ্গে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়।

২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন আদালত। ওই আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে এক আসামি হাইকোর্টে মামলার বিচার ঝুলে যায়। দীর্ঘ ২১ বছর পর হাইকোর্টের আদেশে ২০২২ সালে ফের মামলাটির বিচার শুরু হয়।

মামলাটির তদন্তের গুরুত্বপূর্ণ নথীপত্র (কেস ডকেট) পুলিশের তৎকালীন পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিন এক দরখাস্ত দিয়ে মহানগর পিপির দপ্তর থেকে নিয়ে যান। সংশ্লিষ্ট আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) সাদিয়া আফরিন জানান, আদালতের নির্দেশের পরও ফরিদ উদ্দিন উক্ত কেস ডকেট ফেরত দেননি।

মামলার নথী অনুযায়ী, ট্রাম্প ক্লাবের কার্যক্রম চলত বনানীর আবেদিন টাওয়ারের সপ্তম তলায়। ক্লাবের পশ্চিম পাশে ছিল একটি জামে মসজিদ। জবানবন্দিতে একাধিক সাক্ষী বলেছেন, ওই ক্লাবে নাচ-গানসহ অসামাজিক কার্যক্রম চলত। ক্লাবের অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে স্থানীয় মুসল্লিদের পক্ষে অবস্থান নেন সোহেল চৌধুরী।

ওই দিন রাতে বনানীর ট্রাম্প ক্লাবে গান বন্ধ করতে বলেছিলেন সোহেল ও তাঁর বন্ধুরা। গান বন্ধ করা নিয়ে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেলের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সোহেল চৌধুরী আজিজের ওপর খেপে যান। তখন সোহেলের বন্ধু কালা নাসির আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে গুলি করতে যান। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ শুরু হয়। ট্রাম্প ক্লাবের কাজ ব্যাহত হলে সোহেল চৌধুরীকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন আসামিরা।

সোহেল চৌধুরীর মা নূরজাহান বেগম আদালতকে বলেন, হত্যাকাণ্ডের দিন রাত দুইটায় সোহেল বাসায় ফেরেন। পরে সোহেল আবার ক্লাবে গেলে সন্ত্রাসীরা তাকে দুটি গুলি করলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সোহেল খুন হওয়ার ১৫ থেকে ২০ দিন আগে টেলিফোনে আজিজ মোহাম্মদ ভাই ও বান্টি ইসলামের লোকজন তাকে হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন।

মামলাটিতে রায় দেওয়ার আগে ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।

;

সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নব্বই দশকের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় ব্যবসায়ী আব্দুল আজিজসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণা করা হবে বৃহস্পতিবার (৯ মে)। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবত্তী এ রায় ঘোষণা করবেন।

গত ২৯ এপ্রিল ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক আলী আহমেদের আদালত রায়ের জন্য এ তারিখ ধার্য করেন।

আসামিদের মধ্যে আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, তারিক সাঈদ মামুন, ফারুক আব্বাসী জামিনে আছেন। আসামি সানজিদুল ইসলাম ইমন কারাগারে আটক আছেন।

ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, আদনান সিদ্দিকী পলাতক রয়েছেন।

মামলাটিতে ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।

১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ১৭ নম্বর রোডের আবেদীন টাওয়ারে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সন্ত্রাসীদের গুলিতে মারা যান নায়ক সোহেল চৌধুরী। ওই ঘটনায় সোহেল চৌধুরীর ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী রাজধানীর গুলশান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটির তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন।

;