এই তীব্র গরমের জন্য একমাত্র দায়ী বর্তমান সরকার: শাহাদাত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, চট্টগ্রামসহ সারা বাংলাদেশে এখন উত্তপ্ত আগুনের মতো পরিবেশ। তীব্র তাপদাহের কারণে গরমে মানুষের দুর্ভোগ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এরকম গরম বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনো পড়েনি। এই তীব্র গরমের জন্য একমাত্র দায়ী বর্তমান সরকার।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে নগরীর গোল পাহাড় মোড়ে তীব্র গরমে বিপর্যস্ত পথচারী ও রিকশাচালকদের মাঝে দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ড যুবদলের পক্ষ থেকে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ডা. শাহাদাত বলেন, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এই দেশে নদী খাল বিল দিয়ে ভরা কিন্তু সেই নদী খাল বিলগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে। এই সরকার নদী, বন ও গাছপালা রক্ষা করতে পারেনি। ভূমিদস্যুরা নদী দখল করে রেখেছে। অন্যায়ভাবে গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে।‌ কিন্তু সরকার কিছুই কর‌ছে না। চট্টগ্রামের মানুষ তীব্র গরমে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। হিট স্ট্রোকে প্রতিদিন মানুষ মারা যাচ্ছে। ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রাকে মনে হচ্ছে ৪৩ বা ৪৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা। মরুভূমির গরমের মতো অনুভূত হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দেশের মানুষ ধুঁকে ধুঁকে মারা যাবে। এইজন্য দেশের জনগণ চায় এই সরকারের বিদায়। এই সরকারের পদত্যাগের মাধ্যমেই দেশের জনগণ মুক্তি পাবে।

তিনি বলেন, কয়লা পুড়িয়ে তাপকেন্দ্র করলে দেশের কোনো লাভ হবে না। দেশের গাছ, মাছ, ফসল পুড়ে যাবে। কুয়াকাটায় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বাগেরহাটের রামপালে কয়লা পুড়িয়ে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র ক‌রে‌ছে, যার কারণে সমুদ্র পাড়ে নারিকেল গাছে নারকেল ধরে না, ফসল হয় না। আমাদের নিঃশ্বাস, আমাদের অক্সিজেন হচ্ছে সুন্দরবন, সেই সুন্দরবনকে পুড়িয়ে উজাড় করে দেয়া হচ্ছে। এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে এই গণবিরোধী সরকার। তাই আজ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা সালাউদ্দীন চৌধুরী বাসু, আক্তারুজ্জামান চৌধুরী রাশেদ, মহানগর যুবদলের সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মো. সালাউদ্দীন, যুবদল নেতা মানিক সরকার, আনিসুর রহমান, মো. সজিব, মো. ইফতি, জুয়েল রানা, হানিফ সরকার, নাহিদুর রহমান হিরা, বেলাল উদ্দিন প্রমূখ।

   

নরসিংদীতে নির্বাচন পরবর্তী দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪. কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর পলাশ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন পরবর্তী সংঘর্ষে উভয়পক্ষের কমপক্ষে পাঁচজন আহত হয়েছে। ভাঙচুর করা হয়েছে কমপক্ষে আরো পাঁচটি বাড়িতে।

নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর ডাংগা ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিকেলে দ্বিতীয় ধফায় হামলা পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটে।

হামলায় আহতরা হলেন, ডাংগা ইউনিয়নের তালতলা গ্রামের সলিমউদ্দিনের ছেলে ফখরুল ইসলাম, মফিজ উদ্দিনের ছেলে মাসুম মিয়া, ওহাব মিয়ার ছেলে শান্ত মিয়া, চান মিয়ার ছেলে আকতার হোসেন ও আহমদ আলীর ছেলে রহিবুল্লাহ।

আহতরা প্রথমে পলাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় মাছুমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

ভোক্তভোগীরা জানায়, পরাজিত প্রার্থী শরীফুল হক ও বিজয়ী প্রার্থী জাবেদ হোসেনের সমর্থকরা একে অপরের বাড়িতে হামলা চালায়। এসময় বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।ণ

পলাশ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইকতিয়ার উদ্দিন জানান, নির্বাচন পরবর্তী হামলার ঘটনায় ভুক্তভোগীরা এখন (সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা) থানায় আছে। অভিযোগ করা হলে অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা হবে। মামলার পর ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।

;

বাংলাদেশে পালিয়ে এলো আরও ৫ বিজিপি সদস্য



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির আরও ৫ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার নাফ নদীর সাবরাং পয়েন্ট দিয়ে তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করে।

টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন

জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে ইউএনও আদনান চৌধুরী বলেন, 'সকাল ১১টার দিকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ পয়েন্ট দিয়ে নাফ নদীতে ইঞ্জিনচালিত একটি নৌকায় বিজিপির ৫ সদস্য বাংলাদেশের ভেতরে আসেন। এসময় তাদের হাতে ভারি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ ছিল।'

সাবরাং ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য রেজাউল করিম রেজু বলেন, 'পাঁচ বিজিপি সদস্যকে নিরস্ত্রীকরণের পর বিজিবির হেফাজতে নেওয়া হয়। বিকেল ৫টার দিকে তাদের গাড়িতে করে ২০ কিলোমিটার দূরে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।'

তবে এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

গত রোববার টেকনাফে নাফ নদীর শাহপরীর দ্বীপ পয়েন্ট দিয়ে তিনটি কাঠের ট্রলারে বিজিপির ৮৮ জন সদস্য পালিয়ে এসেছিল। তাদেরও হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে।

এর আগে, দুই দফায় পালিয়ে আসা মিয়ানমারের বিজিপি ও সেনাবাহিনীর ৬১৮ সদস্যকে ফেরত পাঠানো হয়। ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি ও সেনাসদস্যকে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।

;

আগামী সপ্তাহের শেষে আসতে পারে তাপপ্রবাহ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কয়েক বছরের ব্যবধানে দেশের আবহাওয়ায় বিরাজ করছে মরুভূমির তাপে। চলতি বছরের এপ্রিলের শেষআর্ধে ভয়াবহ তীব্রতাপদাহে অতীষ্ঠ হয়েছে সারাদেশের মানুষ। এসময় দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা চুয়াডাঙ্গা জেলায়। এর আগে ১৯৭২ সালে রাজশাহীতে ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।পরবর্তীতে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সারাদেশে ঝড়-বৃষ্টিতে স্বস্তি মিললেও আগামী সপ্তাহের শেষেআর্ধে তীব্রতাপ প্রবাহ আসতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

চলতি মাসের আবহাওয়া নিয়ে আবহাওয়াবিদ কে এইচ হাফিজুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, আবহাওয়া অধিদপ্তর সাধারণত ৭২ ঘন্টার শক্তিশালী একটি পর্যবেক্ষণ দিয়ে থাকে। সেই হিসেবে আগামী তিনদিন অতিতীব্রতাপদাহ থাকবেনা। সারাদেশে আগামী সপ্তাহে মাঝারি বৃষ্টি পাতের সাথে সপ্তাহের শেষেআর্ধে তাপপ্রবাহ বিরাজ করবে দেশে। এই তাপপ্রবাহ তীব্রতাপদাহে পরিণত হতে পারে তবে অতিতীব্রতাপদাহে পরিণত হবেনা জানান তিনি।

এই আবহাওয়াবিদ বলেন, আগামী সপ্তাহের মত মে মাস জুড়ে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। ফলে মে মাস জুড়ে অতিতীব্রতাপদাহের আশংকা নেই। গ্রীষ্মকালীন যে গরম সেটা তীব্র তাপপ্রবাহ চলমান থাকবে। সাধারণত ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে তাপমাত্রা ওঠেনা। তাই চলতি মাসে অতিতীব্রতাপদাহের কোন সম্ভনা নেই। তবে জুন ও জুলাই মাসে অতিতীব্রতাপদাহের সম্ভবনা রয়েছে জানান এই আবহাওয়াবিদ।

আবহাওয়া নিয়ে কে এইচ হাফিজুর রহমান আরও বলেন, আজ রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে আগামীকাল শুক্রবার (১০ মে) একই বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে তাপপ্রবাহের বিরাজ করতে পারে।

;

চট্টগ্রাম মেডিকেলের বার্ন ইউনিট প্রকল্প একনেকে অনুমোদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মেডিকেলের বার্ন ইউনিট প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

চট্টগ্রাম মেডিকেলের বার্ন ইউনিট প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) ১৫০ শয্যা বিশিষ্ট বার্ন ইউনিট প্রকল্প একনেক অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রায় ২৮৫ কোটি টাকার এই প্রকল্পে চীন সরকার অনুদান হিসেবে দেবে ১৭৯ কোটি ৮৩ লাখ ১৯ হাজার ৬শ টাকা। বাকি ১০৪ কোটি ৯৩ লাখ ৩১ হাজার ৯৫৫ টাকা দেবে সরকার। প্রকল্পের নকশা চূড়ান্ত পর্যালোচনা ও টেন্ডারসহ যাবতীয় কাজ শেষ করে আগামী আগস্ট মাসে কাজ শুরু করার আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগর এলাকায় এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত চলতি বছরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) নবম সভা এই প্রকল্প পাস হয়।

এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পের জন্য নতুন নাম নির্বাচন করতে উন্নয়ন সহযোগীর সাথে আলোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দেন।

প্রকল্প আনুমোদনের বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান।

তিনি বলেন, আজ প্রধানমন্ত্রী একনেক সভায় চীনের অর্থায়নে ১৫০ বেডের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিট প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন। আমি প্রথমে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। কারণ তার এই সিদ্ধান্তে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবার মান এক নতুন মাইলফলক স্পর্শ করতে যাচ্ছে। ধন্যবাদ জানাই দেশের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারীর কর্নধার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনকে, যিনি গত একযুগেরও বেশি সময় ধরে চট্টগ্রামে একটি পূর্নাঙ্গ বার্ন হাসপাতাল করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়াও শিক্ষামন্ত্রী ও হাসপাতাল ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভাপতি ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

শামীম আহসান বলেন, প্রায় ২৮৪ কোটি ৭৬ লাখ ৫১ হাজার ৫৫৫ টাকার এই প্রকল্পে চীন সরকার অনুদান হিসেবে দেবে ১৭৯ কোটি ৮৩ লাখ ১৯ হাজার ৬শ টাকা। বাকি ১০৪ কোটি ৯৩ লাখ ৩১ হাজার ৯৫৫ টাকা দেবে সরকার। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে চীন থেকে আমদানিতে ট্যাক্স ভ্যাট বাবদ ৭০ কোটি টাকাসহ সংযোগ রাস্তা, সীমানা প্রাচীর, বৈদুতিক সংযোগ, দুটি এ্যাম্বুলেন্স, কেমিক্যাল রিএজেন্ট ও আনসারএর খরচ ধরা হয়েছে।

তারা আজ জানিয়েছে, চীনা কতৃপক্ষ শীঘ্রই ডিজাইন রিভিউ ফাইনাল করবেন। এরপর তারা টেন্ডারের মাধ্যমে নির্মান কাজের যাবতীয় কার্যক্রম শেষ করে আগামী আগস্ট মাসে কাজ শুরু করতে পারবেন বলে আশা করছেন।

নির্মাণ কাজ শেষ হলে দেড়শ রোগী একসঙ্গে চিকিৎসা সেবা নিতে পারবেন। ১০টি আইসিইউ বেড, ১০টি পুরুষ ও ১০টি মহিলা এবং ৫টি শিশু এইচডিইউ বেড থাকবে। এই প্রকল্পে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ অপারেশন থিয়েটার থাকছে জানান হাসপাতাল পরিচালক।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৭ মে চীনা প্রতিনিধি দল কর্তৃক চট্টগ্রাম বার্ন ইউনিটের স্থান নির্বাচন করা হয়। ২০২৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি দুই দেশের সরকারের মধ্যে প্রাথমিক নকশা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। একই বছরের ৩০ মার্চ প্রকল্প বাস্তবায়ন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই প্রকল্পের আওতায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ হাজার ৬৩০ বর্গমিটার জায়গা জুড়ে ৯ হাজার বর্গমিটার ফ্লোর স্পেসে বিভিন্ন বিভাগসহ ১০ শয্যার আইসিইউ এবং ২৫ শয্যার এইচডিইউ ও তিনটি অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটারসহ ৬ তলা ভবন বিশিষ্ট ১৫০ শয্যার বার্ন ইউনিট নির্মিত হবে।

;