হিট অ্যালার্টের সময় বাড়ল আরও ৩ দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। দিনদিন বাড়ছে তাপমাত্রা। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। এমন পরিস্থিতিতে আরও তিনদিন বা ৭২ ঘণ্টা এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে জানিয়ে হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

রোববার (২৮ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, দেশের উপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ আজ (২৮ এপ্রিল) হতে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। দিনাজপুর, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।

এর আগে গত ১৯ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রথমবার তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়। এরপর কয়েক ধাপে তা বাড়ানো হয়।

 

   

হাসপাতালের লিফটে ৪৫ মিনিট আটকে থেকে রোগীর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের লিফটে দীর্ঘ সময় আটকে থেকে মমতাজ বেগম (৫৩) নামের এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় লিফটম্যানদের গাফিলতির অভিযোগ করেছেন নিহতের মেয়ে শারমিন আক্তার।

রোববার (১২ মে) সকাল ১০টার দিকে গাজীপুর সদরে অবস্থিত শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নবম তলায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মমতাজ বেগম গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার রানীগঞ্জ বাড়িগাও গ্রামের শারফুদ্দিনের স্ত্রী।

নিহতের মেয়ে শারমিন আক্তার জানান, অসুস্থ মাকে নিয়ে শহীদ তাজউদ্দীন হাসপাতালে যান তিনি। তার মাকে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে হার্টের সমস্যার কথা জানান চিকিৎসক। পরে ভবনের ১১ তলা থেকে চতুর্থ তলায় যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এসময় লিফটে উঠে ৪র্থ তলায় নামার সময় নবম তলায় এসে লিফট বন্ধ হয়ে যায়। পরে লিফটের ভেতরে থাকা নম্বরে লিফটম্যানদের ফোন করা হয়। ৪৫ মিনিট আটকে থাকার পর নিরূপায় হয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল দিলে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা এসে আমাদের উদ্ধার করেন। ততক্ষণে আমার মায়ের অসুস্থতা বেড়ে মারা যায়।

গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বার্তা২৪.কমকে জানান, যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিয়ে দীর্ঘ সময় লিফট আটকে থাকে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের উদ্ধার করে। তবে লিফটের সবাই সুস্থ ছিল। শুধু মমতাজ বেগম অসুস্থ থাকায় মারা গেছেন। বিষয়টি তদন্ত করা দেখা হবে। এতে কারো গাফিলতি আছে কিনা তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

 

;

লোভ দেখিয়ে ভারতে নিয়ে কিডনি নিত চক্রটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গরিব মানুষকে টার্গেট করে চাকরির লোভ দেখিয়ে ভারতে নিয়ে যেত। এরপর পাসপোর্ট জিম্মায় নিয়ে টাকার লোভসহ ভিন্ন কৌশলে তাদের কিডনি হাতিয়ে নিতো চক্রটি। এসব কিডনির গ্রহীতাও বাংলাদেশি।

রোববার (১২ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপস) ড. খ: মহিদ উদ্দিন।

সম্প্রতি ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ধানমন্ডি থানায় চক্রটির বিরুদ্ধে রবিন নামে এক ভুক্তভোগী একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় ধানমন্ডি থানা পুলিশ এই চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে। গত ১১ মে ধানমন্ডি ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে থেকে ও বাগেরহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে জানান তিনি।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. রাজু হাওলাদার (৩২), শাহেদ উদ্দীন (২২) ও মো. আতাহার হোসেন বাপ্পী (২৮)। এ ঘটনায় পলাতক রয়েছেন মো. মাছুম (২৭), শাহীন (৩৫) ও সাগর ওরেফ মোস্তফাসহ (৩৭) অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জন।

ধানমন্ডি থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এরা সঙ্ঘবদ্ধ একটি চক্র। তারা দেশের গরিব মানুষজনকে ভালো চাকরি দেওয়ার কথা বলে ভারতে নিয়ে নানা কৌশলে তাদের কিডনি হাতিয়ে নেয়। ভুক্তভোগী রবিনকে ভারতে চাকরি দেওয়ার কথা বলে প্রথমে দিল্লির ফরিদাবাদ এলাকায় নেওয়া হয়। পরে তাকে নানা কৌশলে কিডনি বিক্রির জন্য রাজি করে। চুক্তি অনুযায়ী চক্রটি তাকে ৬ লাখ টাকা দেওয়ার কথা বলে তাকে দেয় ৩ লাখ টাকা।

ড. খ. মহিদ উদ্দিন বলেন, গত ২০২৩ সালে এপ্রিল মাসের কোনো এক তারিখে মিরপুর-১০ নং শাহ আলী মার্কেটের পিছনে চায়ের দোকানে রবিন তার এক বন্ধুর সঙ্গে চা খাচ্ছিল এবং সংসারের অভাব অনটন নিয়ে কথাবার্তা বলছিল। এসময় পাশে বসা অভিযুক্ত পলাতক আসামি মাছুমও চা পান করছিল। কথাবার্তা শুনে মাছুম নিজ থেকেই ভিকটিমকে বলে, ভারতে তার ব্যবসা আছে এবং ওই প্রতিষ্ঠানে সে রবিনকে চাকরি দিতে পারবে। একপর্যায়ে মাছুমের সঙ্গে মোবাইল নম্বর আদান-প্রদান করেন রবিন। এরপর মাছুমের সঙ্গে নিয়মিত কথা হতো রবিনের। একপর্যায়ে ভারতে গিয়ে চাকরির বিষয়ে রাজি হয় রবিন।

তিনি বলেন, পরবর্তীতে মাছুম ভিকটিম রবিনকে বলে ভারতে তার প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য যেতে হলে ডাক্তারি কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে ভিকটিমকে নিয়ে যায় মাছুম। সেখানে ভিকটিমের সঙ্গে গ্রেফতার আসামি মো. রাজু হাওলাদারের পরিচয় হয়। পরে আসামিরা ভিকটিমের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর তার পাসপোর্ট নেয় ভারতের ভিসার জন্য।

ভিসার পাওয়ার পর ভিকটিমকে মাছুম ও মো. রাজু হাওলাদার গ্রেফতার শাহেদ উদ্দিন (২২) ও মো. আতাহার হোসেন বাপ্পীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। তারা একে অপরের ব্যবসায়িক পার্টনার, বাংলাদেশ ও ভারতে তারা যৌথভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে বলে ভিকটিমকে জানায় আসামিরা। পরবর্তীতে ভিকটিমকে ভারতের দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাকে রিসিভ করে পলাতক আসামি শাহীন (৩৫) ও সাগর। তারা ভিকটিমকে রিসিভ করে তার পাসপোর্ট হাতিয়ে নেয়। পরে দিল্লি থেকে ভিকটিমকে ফরিদাবাদ নামের একটি এলাকায় নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, ফরিদাবাদে ভিকটিমকে আটক রাখা অবস্থায় ভারতে যায় মাছুম ও সাগর। মাছুমকে পেয়ে ভিকটিম তার চাকরির কথা জিজ্ঞাসা করলে সে বিভিন্ন রকম তালবাহানা করতে থাকে। এক পর্যায়ে আসামিরা ভিকটিমের আর্থিক অনটন, সাংসারিক অর্থনৈতিক দূরবস্থার সুযোগ নিয়ে একটি কিডনি দেওয়ার জন্য প্ররোচিত করে। এক পর্যায়ে তারা ভিকটিমকে ভয়ভীতি দেখায় যে, পাসপোর্ট ছাড়া সে দেশেও ফিরতে পারবে না। পরে ভিকটিমকে নয়াদিল্লির এশিয়ান হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে কিডনি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষা করায়। ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে কিছুদিন পর ভারতের গুজরাটে নিয়ে যায় এবং মুক্তিনগর এলাকায় ২ তলা বিশিষ্ট একটি বাসায় ভিকটিমকে রাখা হয়।

ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে কাউকে কিছু না বলার শর্তে গত ৪ মার্চ ভারতের গুজরাট কিডনি এন্ড স্পেশালাইজড অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ভিকটিমের একটি কডিনি নেওয়া হয়।

অপারেশন শেষে হাসপাতাল থেকে ৪ দিন পরে ছাড়া পায় ভিকটিম। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আসামিরা ভারতের অজ্ঞাত স্থানে প্রায় ১০/১১ দিন ভিকটিমকে আটক রাখে। এদিকে হাসপাতালে থাকা অবস্থায় বিভিন্ন মাধ্যমে ভিকটিম জানতে পারে যে, তার কিডনি আসামিরা দালাল চক্রের কাছে প্রায় ৫০ লাখ টাকায় বিক্রি করে। এক পর্যায়ে দালালচক্র ভিকটিমকে কিছু টাকা দেওয়ার কথা বলে। বাংলাদেশে অবস্থান করা চক্রের অন্য সদস্যরা ভিকটিমের স্ত্রী ইশরাত জাহানের বিকাশ নম্বরে ৩ লাখ টাকা দেয়। দেশে এসে ভিকটিম বুঝতে পারে যে, সে বড় দালালচক্রের খপ্পরে পড়ে তার কিডনি হারিয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তাদের টার্গেট যাদের আর্থিক চাহিদা আছে। রবিনের ক্ষেত্রে যেটি ঘটেছে তাকে কিন্ত খুব সামান্য পরিমাণ অর্থ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু চক্রটি এসব কিডনি আরও চড়া দামে বিক্রি করে‌ আসছে। চক্রটি বাংলাদেশ থেকে শুরু করে কলকাতা ও গুজরাটেও কাজ করে আসছে।

অপর এক প্রশ্নে তিনি বলেন, আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে, আমরা জানতে পেরেছি এখন পর্যন্ত চক্রটি ভারতে নিয়ে ১০ জন ব্যক্তির কিডনি হাতিয়ে নিয়েছে। এছাড়া তাদের পাইপলাইনে আরও পাঁচ থেকে ছয়জন ছিল বলে জানিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, চক্রটি রবিনকে ৬ লাখ টাকা দেওয়ার কথা বলেছিল কিডনির বিনিময়ে। কিন্তু তারা শেষ পর্যন্ত তিন লাখ টাকা দেয়। বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাদের কিডনি নেওয়া হচ্ছে এসব কিডনির গ্রহীতারাও বাংলাদেশি।

;

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়ালেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সংরক্ষিত মহিলা আসনের ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী নাদিয়া নুর তনু ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। জানা যায় তার বাবা হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে। তার পাশে থাকার জন্যই মূলত নির্বাচন থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন তিনি।

রবিবার (১১ মে) রাতে নাদিয়া নুর তনু তার ফেসবুকে নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়ানোর একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। এসময় তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে উল্লেখ করেন কি কারণে তিনি নির্বাচন থেকে অব্যাহতি নিলেন।

নাদিয়া নূর তনু বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ উপ-কমিটির সদস্য। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ্ব আবু আহমেদ নাসীম (পাভেল) এর মেয়ে।

নাদিয়া নুর তনু তার নিজ ফেসবুক আইডিতে পোস্টে লিখেন, বিশেষ ঘোষণা: প্রিয় সাভার উপজেলা বাসী

আমি নাদিয়া নুর (তনু), আমার পিতা আলহাজ্ব আবু আহমেদ নাসীম (পাভেল) এর শারীরিক অসুস্থতা জনিত কারনে লাইফ সাপোর্টে থাকার জন্য নির্বাচনে মনোনিবেশ করতে পারছিনা। আমি জনগনের পাশে থাকতে চাই তবে আমার পিতার এই ক্রান্তিলগ্নে আমি নিজেকে তার পাশে রাখতে চাই, এবং এজন্যই আমি কারো দারা প্রভাবিত না হয়ে সেচ্ছায় নিজেকে নির্বাচন প্রচারণা থেকে সরিয়ে নিচ্ছি। আমি আপনাদের মেয়ে, ইনশা'আল্লাহ নির্বাচন করি অথবা না করি আপনারা আমাকে আপনাদের পাশে আজীবন পাবেন। পরিশেষে আমার পিতার সুস্থতা কামনায় আপনাদের কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি।

জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু ।

এ বিষয়ে জানতে চেয়ে নাদিয়া নুর তনুকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম রাজীবের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায়, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তিনি নির্বাচন করছেন। এখন শুধু ঘোষণার অপেক্ষা।

এই উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা প্রায় দশ লাখ। এখানে পুরুষ ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনজন। তারা হলেন, ইমতিয়াজ উদ্দিন (৪৫), মোশাররফ হোসেন (৩৯), সাইদুল (৩৫)। অন্যদিকে মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী দুইজন। তারা হলেন, মনিকা (৩৫), ইয়াসমিন আক্তার সুমী (৩২)।

;

এ বছর পাসের হার কত বাড়ল?



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ।

গতবার পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। অর্থাৎ এ বছর পাসের হার বেড়েছে ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এছাড়া ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ, ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

এসএসসিতে পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে যশোর বোর্ড। এ বোর্ডে পাসের হার ৯২ দশমিক ৩২ শতাংশ। আর সর্বনিম্ন পাসের হার সিলেট বোর্ডে। এ বোর্ডে পাসের হার ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

এ ছাড়াও ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮৯ দশমিক ২৫ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭৯ দশমিক ২৩ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ, বরিশালে ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৮ দশমিক ৪০ শতাংশ ও ময়মনসিংহে ৮৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। 

এর আগে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১২ মে) বেলা ১১টায় গণভবনে এসএসসি-সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।

সকাল ১০টায় গণভবনে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ফলাফলের কপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে সারা দেশের ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেন। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।

;