নাগরিক ফেরাতে বিশেষ ফ্লাইট ভাড়ার চেষ্টা করছে অস্ট্রেলিয়া



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়া হাই কমিশনের আয়োজনে দেশটির নাগরিক এবং স্থায়ী বাসিন্দাদের  ফিরিয়ে নিতে একটি অনির্ধারিত বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ খোঁজ করছে।

এই উড়োজাহাজে সিট পেতে নিবন্ধন করার জন্য আহ্বান জানান হয়েছে। ঢাকাস্থ অস্ট্রেলিয়ার হাই কমিশন এ আহ্বান জানিয়েছে।

বলা হয়েছে,  আমরা গ্যারান্টি দিতে পারছি না কোনও ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে পরব কিনা। যারা ইতিমধ্যে আমাদের সাথে নিবন্ধন করেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ।

যারা এখনও নিবন্ধন করেননি তাদের  হাই কমিশনের ওয়েবসাইটের লিঙ্কে ‘বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ানদের নিবন্ধকরণ’ শীর্ষক ফর্মটি ডাউনলোড করে পূরণ করে এবং ইমেল পাঠাতে বলা হয়েছে।

যদি একটি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়, তবে আমরা টিকিটের দাম এবং প্রস্থানের তারিখের বিশদসহ আরও তথ্য সরবরাহ করব।

লিঙ্ক : https://bangladesh.embassy.gov.au/daca/consular.html

 
   

আইসিইউ বেড কেনাকাটায় অনিয়ম: রামেকে দুদকের হানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) করোনাকালীন ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) বেড কেনাকাটায় অনিয়মের অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (২৮ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টা সময় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রশাসন ভবনে দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ প্রবেশ করেন।

প্রশাসন ভবনে প্রবেশের পর তারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ভান্ডার) ডা: মোঃ আব্দুল কুদ্দুস মন্ডল কক্ষে প্রবেশ করেন এবং বিভিন্ন নথিপত্র দেখেন।

এ সময় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা: হাসানুল হাসিব, সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ভান্ডার) ডা: মোঃ আব্দুল কুদ্দুস মন্ডলসহ বিভিন্ন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অভিযানে দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন বলেন, আইসিইউ বেড কেনাকাটায় অনিয়ম হয়েছে- এমন অভিযোগের ভিত্তিতেই এই অভিযান। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে বেশ কিছু নথিপত্র নেওয়া হয়েছে। সবগুলো পর্যালোচনা করে তারপর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

 

;

শ্রমিকরা অর্থনীতির চাকা সচল রাখে: স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
শ্রমিকরা অর্থনীতির চাকা সচল রাখে: স্পিকার

শ্রমিকরা অর্থনীতির চাকা সচল রাখে: স্পিকার

  • Font increase
  • Font Decrease

শ্রমিকরাই জাতীয় অর্থনীতির চাকা সচল রাখে বলে বাংলাদেশ ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেছেন- বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি।

রোববার (২৮ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের 'জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস' উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন।

শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শ্রমিকদের কল্যাণে কলকারখানা জাতীয়করণ করেন। কৃষিভিত্তিক বাংলাদেশ আজ স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে চলেছে। দেশে ব্যাপক শিল্পায়ন হচ্ছে, রফতানি বাণিজ্য বিকাশ লাভ করছে এবং তৈরি পোশাক শিল্প, ঔষধ শিল্প ও আইসিটি খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।

স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ শ্রম আইন ও শ্রম আইন বিধিমালায় শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে। শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ গুরুত্বপূর্ণ শ্রমিক অধিকার। উন্নত কর্মপরিবেশ শ্রমিকের কর্মদক্ষতা ও প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন বৃদ্ধি করে। তাই শোভন কর্মপরিবেশ তৈরিতে বিনিয়োগ করতে হবে।

তিনি বলেন, শ্রমিকরা দীর্ঘসময় কর্মস্থলে অতিবাহিত করেন। তাই শ্রমিকদের কর্মস্থলে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস, সুপেয় পানির ব্যবস্থা ও আরামদায়ক পোশাকের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ অনুকূল রাখতে সকলকে সচেতন হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ল্যাকটেটিং মায়েদের জন্য ভাতা চালু করেছেন। প্রত্যেক দফতরে শিশুদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নারী শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নত করার দিকে সকলকে দৃষ্টি দিতে হবে।

'সুস্থ শ্রমিক, শোভন কর্মপরিবেশ, গড়ে তুলবে স্মার্ট বাংলাদেশ' জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবসের প্রতিপাদ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সকলকে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এসময় ২৯টি ফ্যাক্টরিকে গ্রীন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ দেওয়া হয়। স্পিকার বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার প্রদান করেন।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফদতরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মালিক প্রতিনিধিরা, জাতীয় শ্রমিকলীগের নেতৃবৃন্দ, শ্রমিকবৃন্দ, আমন্ত্রিত অতিথিরা, গণ্যমান্য ব্যক্তিরাসহ গণমাধ্যম কর্মীরা এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

;

চুরির মামলা তদন্ত করতে গিয়ে অস্ত্রের সন্ধান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চুরির মামলা তদন্ত করতে গিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচটি অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় চোর চক্রের দুই নারীসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) ড. খ. মহিদ উদ্দীন।

গ্রেফতারকৃতরা হলো- মো. রাজীব হোসেন রানা (২৮), মো. শাহীন (৪০), মো. আবুল হাসান সুজন (২৫), মো. পারভেজ নুর (৩৮) ও মানিক চন্দ্র দাস (৩৬)।

ড. খ. মহিদ উদ্দীন বলেন, রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজার থানার পূর্ব ইসলামবাগ এলাকার একটি বাড়িতে গত ১২ এপ্রিল চুরির ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্তে নেমে অভিযান চালিয়ে চুরির সঙ্গে জড়িত দুই নারীসহ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। আসামিদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদে অস্ত্রের কারবারের সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্য পায় তদন্তকারী কর্মকর্তা।

তিনি বলেন, এই চক্রের মূলহোতা মামুন ২২ মামলার আসামি। মামুনের অন্যতম সহযোগী তার মা হাসিনা। তারা স্থানীয়ভাবে চোর হিসেবে পরিচিতি। চুরি মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে গিয়ে চক্র গড়ে তোলে মামুন। কারাগারে গড়ে তোলা ১০ থেকে ১২ জনের চক্রটি স্থানীয়ভাবে মামুন বাহিনী হিসেবে পরিচিত। তারা নানা কৌশলে বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে চুরি করে আসছিলো।

আসামিদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, মামুন বাহিনীর একটি অংশের সদস্য রাজীব হোসেন রানাসহ চক্রের আরও তিন সদস্য প্রায় এক বছর আগে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকার একটি বাসায় চুরি করে। কিন্তু রহস্যজনক কারণে এ ঘটনায় থানায় কোনো অভিযোগ করেননি ভুক্তভোগী। কারণ ওই বাসা থেকেই টাকা ও স্বর্ণালঙ্কারসহ বেশকিছু অস্ত্র চুরি হয়। ফলে অবৈধ অস্ত্রের মালিক শাহিন কোনো অভিযোগ করেননি। পরবর্তীতে অস্ত্রের মালিক শাহিনকে গ্রেফতার করে অভিযান চালিয়ে পাঁচটি অস্ত্র ও ৩৯ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

অস্ত্র উদ্ধারের মামলায় গ্রেফতার রানার বিরুদ্ধে ১০টি মামলা, সুজনের বিরুদ্ধে একটি, মানিকের বিরুদ্ধে চারটি ও পারভেজের বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছেন। এই ঘটনায় দুজন পলাতক রয়েছে বলেও জানান তিনি।

গত এক বছরে চুরি করে পাওয়া অস্ত্রগুলো নানা কৌশলে হাত বদল হয় উল্লেখ করে অতিরিক্ত কমিশনার মহিদ বলেন, মামুনের চক্রটি মূলত চুরির সঙ্গে জড়িত। তবে এই অস্ত্রগুলোর অপব্যবহারের সুযোগ ছিলো। এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে যে তথ্য রয়েছে তাতে অস্ত্রগুলো একাধিকবার হাত বদল হয়েছে।

অস্ত্রের প্রকৃত মালিক বৈধ নাকি অবৈধ জানতে চাইলে তিনি বলেন, যার বাসা থেকে অস্ত্রগুলো চুরি হয়েছে। তিনি কোনো অভিযোগ করেননি। এমন কি সে যখন গ্রেফতার হয়েছে তখনও অস্ত্রের বৈধতার কোনো তথ্য দিতে পারেনি। অস্ত্রগুলো তিনি কোথা থেকে সংগ্রহ করেছেন বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি।

;

গৃহায়ণের ও গণপূর্তের প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সংসদীয় কমিটি। এই অসন্তোষ থেকেই চলমান প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষ না করে নতুন প্রকল্প না নিতে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ‘অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত কমিটি’।

রোববার (২৮ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ক্যাপ্টেন (অব:) এ বি তাজুল ইসলাম এমপি। কমিটির সদস্য চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মো. মাহবুবউল আলম হানিফ, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রাণ গোপাল দত্ত, অপাজিতা হক, মো. শাহরিয়া আলম এবং খাদিজাতুল আনোয়ার বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম ও কর্মবন্টন এবং এর আওতাধীন চলমান প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম ও কর্মবন্টন এবং এর আওতাধীন চলমান প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতির উপর সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হয়।

বৈঠকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সমাপ্তকরণ এবং গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষ্যে হেরিং বোন বন্ডকরণ বর্ষাকালের পরিবর্তে শীতকালে করার জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে। বৈঠকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধিদপ্তরের টেন্ডার আহবান করার কার্য ক্ষমতা ও বিধি বিধান রয়েছে কি না তার তথ্য উপাত্ত আগামী এক মাসের মধ্যে কমিটির কাছে উপস্থাপন করার জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চলমান উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতিতে অসন্তোষ প্রকাশ করা হয় এবং চলমান প্রকল্পগুলো সমাপ্ত না করে নতুন প্রকল্প গ্রহণ না করার জন্য কমিটি সুপারিশ করে। এছাড়া, ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের পরিত্যক্ত জমিতে ফ্ল্যাট নির্মাণের ব্যবস্থা করা এবং পূর্বাচল ও ঝিলমিল প্রকল্প সরেজমিনে পরিদর্শনের বিষয়ে কমিটি সুপারিশ করে।

গৃহায়ণ গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিভিন্ন সংস্থা প্রধানরা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়সহ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

;