রওশন এরশাদকে জাপার লাইফটাইম চেয়ারম্যান চান সাদ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছেলে রাহগীর আল মাহি সাদ এরশাদ বলেছেন, ‘মা যেনো আপনাদের দ্বারা চেয়ারম্যান হয়। ওনি যেনো লাইফটাইম চেয়ারম্যান থাকতে পারেন’। তার এ বক্তব্যের পর সবাই হাত উঁচিয়ে তাকে সমর্থন জানান।

শনিবার (৯ মার্চ) আইবি চত্বরে রওশন এরশাদের ডাকা জাতীয় পার্টির একাংশের ১০ম জাতীয় সম্মেলনে বক্তৃতায় সাদ এরশাদ এ আহ্বান জানান।

জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দুপুর ১২টায় আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পার্টির দলীয় সম্মেলন শুরু করা হয়।

গত ২৮ জানুয়ারি রওশন এরশাদ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুকে তাদের পদ থেকে অব্যাহতি দেন। একইসঙ্গে নিজেকে জাপার চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করেন। রওশন দাবি করেন, তৃণমূল ও কেন্দ্রীয় নেতাদের অনুরোধে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন।

সাদ এরশাদ তার বক্তব্যে বলেন, ‘আপনারা এসেছেন। আমার মনে হচ্ছে, আব্বু (এরশাদ) দূর থেকে দেখে হাসছেন। আব্বুর সঙ্গে অনেক দেশ ভিজিট করেছি। অনেক বড় বড় নেতার সান্নিধ্য পেয়েছি। আবার মায়ের হাত ধরে জেলে গিয়েছিলাম। আমার আব্বু-আম্মুর কী অপরাধ ছিল, জানি না’!

আমন্ত্রিত অতিথি কৃষক শ্রমিক জনতা পার্টির সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এরশাদ দেশের জন্য অনেক করেছেন। তার সন্তান সাদ ধারাবাহিকতা যেন ধরে রাখতে পারেন’।

তিনি বলেন, ‘এরশাদ যতদিন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি আমার ঘৃণার পাত্র ছিলেন। আমি তাকে তীব্র ঘৃণা করতাম। এরশাদ ‘স্বৈরাচার’ থেকে রাজনৈতিক নেতা হয়েছেন। এই অঞ্চলের ‘লৌহমানব’ ছিলেন এরশাদ। অন্য কেউ হতে পারবে না’।

কাদের সিদ্দিকী এ সময় আরো বলেন, ‘আমি সমর্থন কিংবা বিরোধিতা করতে আসিনি। ভালোবাসি জাতীয় পার্টিকে। আওয়ামী লীগ-বিএনপি বড় দল। আমি মনে করি, জাতীয় পার্টি সংগঠিত হতে পারলে সাধারণ মানুষের আস্থাভাজন এ দলের মতো আর কেউ হতে পারবে না। জাতীয় পার্টির অনেকগুলো টুকরো বিদ্যমান। জাতীয় পার্টি একত্র থাকলে আর কোনো দল তাদের সঙ্গে পেরে উঠবে না। জাপাকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারলে, জাতীয় পার্টি সম্ভাবনাময় সূর্য। একে ডুবতে দেবেন না’।

এলডিপির সভাপতি নাজিমুদ্দিন আল আজাদ বলেন, ‘জাতীয় পার্টির নতুন নেতৃত্ব রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণের নেতৃত্ব দেবে বলে আমি বিশ্বাস করি। নতুন নেতৃত্বের মাধ্যমে জাতীয় পার্টিতে নতুন জাগরণ তৈরি হয়েছে’।

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান এমএ মতিন বলেন, ‘জাতীয় পার্টি মূল নেতৃত্বের কাছে ফিরে এসেছে। আমরা একে স্বাগত জানাচ্ছি। নতুন নেতৃত্ব ভালো করতে পারবে বলে বিশ্বাস করি। আমাদের সঙ্গে নিয়ে জাতিকে সংকট থেকে দূর করার আহ্বান জানাচ্ছি’।

জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের হাত ধরে দেশে উন্নয়নের সূচনা হয়। তার উন্নয়নের কথা বলতে গেলে কয়েকদিন চলে যাবে। দেশের উন্নয়ন হয়েছে। মেগা প্রকল্পের সঙ্গে ঘুষ-দুর্নীতি বেড়েছে। ঘুষের মূল্যবোধের অবক্ষয় থেকে সামাজিক মূল্যবোধ তৈরি করুন। জাগরণ সৃষ্টি হোক নতুন নেতৃত্বের হাত ধরে’।

তিনি বলেন, জাপা নানা প্ল্যাটফর্মে বিভক্ত রয়েছে। রওশন এরশাদের নেতৃত্বে সব প্ল্যাটফর্ম একত্রিত হয়ে নতুন জাগরণ সৃষ্টি করার অনুরোধ জানাবো।

   

নৈরাজ্য করলে ডাবল শিক্ষা পাবে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নৈরাজ্য করবে? (বিএনপি) একবার তো একটা শিক্ষা পেয়েছে, এবার ডাবল শিক্ষা পাবে। আমরা বসে নেই। আমরা সর্বাত্মক ভাবে প্রস্তুত আছি। সন্ত্রাস, অগ্নিসন্ত্রাস নৈরাজ্য মোকাবেলায় আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি। আমরা সর্বশক্তি নিয়োগ করবো শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।

শুক্রবার (১০ মে) বিকালে গুলিস্তানের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথ সভার সূচনা বক্তব্যে সাংবাদিকের করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, উপজেলা নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র আছে, সতর্ক থাকতে হবে। কোন সংঘাতে আমরা জড়াবো না। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখবো। বাংলাদেশের যে গণতন্ত্র, শেখ হাসিনা যে গণতন্ত্র কে শৃঙ্খল মুক্ত করেছেন, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন যার অবদান তিনি হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই গণতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদের সকলের। এতো চক্রান্তের মধ্যেও ৪২ শতাংশ ভোটার টার্ন আউট। আপনারা (বিএনপি), আপনাদের সমমনারা ভোটে জাননি তাহলে এতো ভোটার কিভাবে এলো। উপজেলা নির্বাচনে ৩৬ দশমিক ১ শতাংশ ভোট পড়েছে একথা বলেছে নির্বাচন কমিশন।

তিনি আরও বলেন, ধান কাটার মৌসুম চলছে, সেদিন (উপজেলা ভোটের দিন) অনেক জেলায় ঝড়-বৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও সেখানে ভোট কম হতে পারে কিন্তু নেত্রীর নির্বাচনি এলাকায় গোপালগঞ্জে ভোট পড়ে ৬৮ শতাংশ। কিন্তু কোথাও কোথাও একেবারেই স্বাভাবিক না একটু কমই পড়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে বিএনপি ও কিছু সাম্প্রদায়িক দলের ভোট বর্জনের মধ্যে যে ভোট পড়েছে সেখানে আমি একটা কথা বলতে চাই, বিএনপির সরকারের সময়ে হওয়া কোন স্থানীয় নির্বাচন এতো শান্তিপূর্ণ হয়েছে?

আমাদের নেত্রী স্থানীয় ব্যবস্থাকে উন্নত করেছেন, শক্তিশালী করেছেন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, গ্রামীণ অর্থনীতি অতীতের তুলনায় আরও গতিশীল হয়েছে, সমৃদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে স্থানীয় নির্বাচনগুলো সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে। নির্বাচনের রুটিন ওয়ার্ক, সময় মতো নির্বাচন। এতো বিরোধীতা, ষড়যন্ত্রের মধ্যেও শেখ হাসিনা নির্বাচনের ধারাবাহিকতা বাস্তবে বজায় রেখেছেন। জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে আমরা সেটাই দেখলাম।

বিএনপির সমালোচনা করে সেতুমন্ত্রী বলেন, ভুল ব্যর্থতার চোরাবালিতে আটকে বিএনপি কোন কিছু আদায় করতে পারবে না। তারা মুখে চৌকস কথার ফুলঝুড়ি ছড়াবে ভিতরে ভিতরে চরম হতাশায় আচ্ছন্ন। হাস্যকর কথা বলে জনগণকে চেষ্টা করছে চাজ্ঞা করার কিন্তু হালে পানি পাচ্ছে না। যতদিন রাজনীতিতে ইতিবাচক ধারায় ফিরে না আসবে ততদিন আরও জনবিচ্ছিন্ন হবে।

আগামী ১৭ মে আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। এ দিবসটি উদযাপনের জন্য যথাযথ কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। ঢাকা মহানগর ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে তাদের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অনুকরণে কর্মসূচি গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি। এ কর্মসূচি ইউনিয়ন পর্যন্ত আমরা পালন করবো।

পার্শ্ববর্তী দেশকে খুশি করতে রাজনীতি করে আওয়ামী লীগ। ভারত সরকারকে টিকিয়ে রাখতে পারবে না বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের এমন মন্তব্যের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভারতের দয়ায় ক্ষমতায় বসিনি। ইলেকশনের সময় আমেরিকা সহ আরও কিছু কিছু দেশ যে ভূমিকা নিয়েছিলো ভারত কিন্তু একেবারেই কথা বলেনি। একেবারেই নিরপেক্ষ ছিলো। নিজের দেশকে খাটো করা এটা বলা গয়েশ্বরদের পক্ষেই সম্ভব।

;

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ শনিবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ শনিবার (১১ মে) অনুষ্ঠিত হবে। বিকাল সাড়ে ৩টায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (১০ মে) ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলের এক যৌথসভায় তিনি এ কথা জানান।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোন সমাবেশ করছি না। আজকে আমরা এখানে যৌথসভা করছি। আগামীকাল শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে আজকের সকলকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

;

বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নিসন্ত্রাস আর রক্তপাত: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নিসন্ত্রাস আর রক্তপাত বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (১০ মে) বিকেল ৪টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথসভা শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সমাবেশের নামে আবারও দেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাস সৃষ্টির পায়তারা করছে বিএনপি। অনেকে বলেন, পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি। আজকে কিন্তু আমরা কোন সমাবেশ করিনি। সমাবেশ আমরা করবো, কারণ বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নিসন্ত্রাস, বিশৃঙ্খলা, রক্তপাত। বিএনপির কাছে গোটা রাজধানীকে যদি ছেড়ে দেই তাহলে জনগণের জান-মাল সুরক্ষায় সমস্যাও হতে পারে। এ কারণে আমাদের থাকতে হয়।

তিনি বলেন, বিএনপি ভোটারদের ভয় পায় তাই নির্বাচনে আসে না, এই ভয় থেকে তারা নির্বাচন বয়কট করে। 

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ২০০৭ সালে মুচলেকা দিয়ে লন্ডনে পালিয়ে গিয়েছিলো। সে নেতা আজও দেশে ফেরার সৎ সাহস হয়নি। যে নেতার নির্দেশে বিএনপি চলে সেটা রিমোট লিডারশীপ। নেতৃত্ব যদি দেশে না থাকে সে আন্দোলন কোন দিন সফল হয় না। আন্দোলনে ব্যর্থ হলে নির্বাচনেও ব্যর্থ হয়।

;

গরম কমলে বড় আন্দোলনে নামবো: মান্না



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গরম কমলে আরো বড় আকারে আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, এই আন্দোলন আওয়ামী লীগকে সরিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার আন্দোলন নয়। এ আন্দোলন হবে জিনিসপত্রের দাম কমানোর, ঋণের বোঝা কমানোর।

শুক্রবার (১০ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও রেলের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে প্রতিকী অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অবস্থান কর্মসূচির আয়োজন করে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলন।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের সাথে কোনো আপস নেই। এ সরকারকে মানি না এবং মানবোও না। এ সরকার যা-ই করুক তাদেরকে মানার কোনো প্রশ্নই আসে না। দেশের মানুষের জন্য আমাদেরকে লড়াই করতে হবে।

মান্না আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সারাদেশের জনগণকে অসুস্থ করে নিজেদের চেহারা ভালো করেছে। আগামী তিনমাস বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আমদানি করার টাকা পর্যন্ত এসরকারের কাছে নেই। আমাদের রপ্তানি ভাড়ানোর আর কোনো সুযোগ নেই। কেবলমাত্র বিদেশিরা যদি আমাদের ডলার দেয় তাহলে এদেশ বাঁচতে পারে, নাহলে এদেশ বাঁচতে পারবে না।

বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের আহবায়ক এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার মোফাজ্জল হোসেন হৃদয়ের সঞ্চালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মুয়াজ্জেব হোসেন আলাল, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান বাবুল, বিএনপি'র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, আদর্শ নাগরিক আন্দোলনের সভাপতি মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।

;