ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অবদানের জন্য কোনো পুরস্কার বা স্মারক গ্রহণ করেনননি উল্লেখ করে একটি সংগঠন তাদের প্রথাগতভাবে সম্মাননা জানিয়েছেন বলে দাবি করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
শনিবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে হবিগঞ্জ সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘একটি বিতর্ক অনুষ্ঠানে অন্য সবার সাথে আমাকেও একটি স্মারক তুলে দেয় আয়োজকরা। কিন্তু এটি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। কোনো বিষয়কে আংশিক বা ভুলভাবে পরিবেশন করা দুঃখজনক।’
মন্ত্রী বলেন, ‘ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। সকল প্রতিষ্ঠান আন্তরিকভাবে কাজ করছে। আশা করি ডেঙ্গু মোকাবিলায় আমরা সফল হব।’
পরে তিনি হবিগঞ্জ পৌরসভা আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন। মেয়র মিজানুর রহমান মিজানের সভাপতিত্বে শোক সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য অ্যাড. মো. আবু জাহির, সংসদ সদস্য অ্যাড. আবদুল মজিদ খান, সংসদ সদস্য গাজী শাহনওয়াজ মিলাদ প্রমুখ।
শোক সভায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এদেশের মানুষকে ভালোবাসতেন। তিনি স্বপ্ন দেখতেন এদেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলবেন। এ লক্ষ্যে শিক্ষা ও কৃষিকে অগ্রাধিকার দিয়ে যখন তিনি কাজ শুরু করেছিলেন, তখন ষড়যন্ত্রকারীরা তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে এদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে দেয়।’
এর আগে মন্ত্রী দুই কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে হবিগঞ্জ পৌরসভার কিচেন মার্কেটের উদ্বোধন করেন। পরে হবিগঞ্জ সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন চলমান কার্যক্রমের উপর মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন।