একদিনের বিরতিতে নাটোরে আবারও বেড়েছে শীতের তীব্রতা। গত ২০ ডিসেম্বর থেকে ২৩ ডিসেম্বর দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি এ জেলায়। তবে ২৩ ডিসেম্বর দুপুরের পর থেকে সামান্য বাড়ে তাপমাত্রা।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে নাটোরে আবারও বৃদ্ধি পেয়েছে শীত। দেখা নেই সূর্যের। দুপুরেও কুয়াশার সমান দাপট। হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত সব শ্রেণীর মানুষ। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষেরা। প্রতিনিয়তই ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও হাঁপানি জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা একেএম হেলাল উদ্দীন বার্তা২৪.কম-কে জানান, মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন: বেলা বাড়ার সঙ্গে কমলো পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা
এদিকে, দুপুরেও ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল বাতাস বাড়িয়ে দিয়েছে শীতের মাত্রা। কুয়াশার কারণে নাটোর-ঢাকা, নাটোর-পাবনা, নাটোর-রাজশাহী ও নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে ছোট বড় সবধরনের যান।
জেলার সাতটি উপজেলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিতরণ করা হয়েছে কম্বল। তবে জেলা প্রশাসনের দেওয়া শীত বস্ত্র পর্যাপ্ত নয় বলে জানিয়েছেন শীতার্ত মানুষরা।