ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলায় নিখোঁজের ১৭ দিন পর কেয়া খাতুন নামের এক কিশোরী বধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৩ মার্চ) দুপুরে উপজেলার দাদপুর গ্রামের মাঠের একটি কলাক্ষেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। কেয়া খাতুন উপজেলার ত্রিলোচনপুর গ্রামের আব্দুস সামাদের মেয়ে। সে বালিয়াডাঙ্গা দাখিল মাদরাসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী ছিলেন।
স্বজনরা জানান, প্রায় ৪ মাস আগে উপজেলার নরেন্দ্রপুর গ্রামের মনছুর মালিথার ছেলে সাবজেল হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে সে বাড়িতেই ছিল। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টার দিকে বাড়ি থেকে সে নিখোঁজ হয়। তারপর থেকে কেয়া খাতুনের
কোনো খবর পাওয়া যায়নি। শুক্রবার দুপুরে দাদপুর গ্রামের মাঠে তার অর্ধ-গলিত মরদেহ পাওয়া যায়।
ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবুল বাশার জানান, কলাক্ষেতে অর্ধ-গলিত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশের খবর দেয় এলাকাবাসী। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।’