সর্বতো মঙ্গল রাধে বিনোদিনী রায়/ বৃন্দাবনের বংশীধারী ঠাকুরো কানাই/ একলা রাধে জল ভরিতে যমুনাতে যায়/ পিছন থেকে কৃষ্ণ তখন আড়ে আড়ে চায়...
সম্প্রতি নাট্যাভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর গাওয়া ‘সর্বত মঙ্গল রাধে’ শিরোনামের গানটি নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে নানা চর্চা। আর চলবেই বা না কেনো? পাইরেসির অভিযোগে গানটি নিয়ে একদিকে যেমন সমালোচনা হয়েছে, অন্যদিকে জনপ্রিয়তার দিক থেকেও কোনো অংশে পিছিয়ে নেই গানটি।
তবে শুধু বাংলাদেশ নয়, এবার দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ভিনদেশেও গানটি নিয়ে লক্ষ্য করা গেছে নানা প্রতিক্রিয়া।
সম্প্রতি ফিজি রিঅ্যাকশন নামক এক ইউটিউব চ্যানেলে ‘সর্বতো মঙ্গল রাধে’ গানটি নিয়ে নিজের মতামত শেয়ার করেছেন একজন ভারতীয় ইউটিউবার।
চঞ্চলের গায়িকিতে মুগ্ধ হয়ে ওই ইউটিউবার বলেন, “চঞ্চল চৌধুরীকে যখন গানটি গাইতে দেখলাম আমি সত্যি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম এটি ভেবে যে, এতো ভালো একজন অভিনেতা হওয়ার পাশাপাশি তিনি দারুণ সংগীতশিল্পীও। তার কণ্ঠটা ছিলো ভরা ভরা। যার ফলে গানটি শুনতে আরও বেশি ভালো লাগছিলো।”
শাওনের প্রশংসা করে ওই ইউটিউবার বলেন, “শাওন নিজেও গানটি দারুণভাবে গেয়েছেন। ‘সর্বতো মঙ্গল রাধে’র দুই থেকে তিনটা ভার্সন আমি শুনেছি। এমনকি যে ব্যান্ড দলটি গানটি তাদের বলে দাবি করেছে তাদেরটিও। কিন্তু সত্যি বলতে চঞ্চল-শাওনেরটি সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে আমার। তাদের কণ্ঠে গানটি শোনার পর যেনো অন্য কোথায় হারিয়ে যাই।”
চঞ্চল-শাওনের পাশাপাশি মিউজিশিয়ানদের প্রশংসা করেছেন ওই ইউটিউবার। তাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “গায়ক-গায়িকারা ভালো গান তো করেই। কিন্তু এই গানের জন্য যেভাবে মিউজিক সাজানো হয়েছে তা সত্যি প্রশংসনীয়। গানটি যতোবারই শুনছি না কেনো মন ভরছে না।”