আজ বিশ্ব শিশু ক্যান্সার দিবস। ক্যান্সারে আক্রান্ত প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ শিশু লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত। লিউকেমিয়ার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে, প্রায়ই জ্বর, ক্লান্তি, ম্লানতা, ত্বকে র্যাস, ঘাড়ের গ্রন্থিগুলোর ফোলাভাব সহ ত্বকের ফুসকুড়ি ইত্যাদি। কারো কারো কোনও লক্ষণ নাও থাকতে পারে। পরে রক্ত পরীক্ষায় লিউকেমিয়া ধরা পড়ে।
লিউকেমিয়া সন্দেহ হলে তবে তা দ্রুত পরীক্ষা করা দরকার। যা লিউকেমিয়া নির্ধারণের পাশাপাশি লিউকিমিয়ার ধরণের বিষয়টিও নিশ্চিত করবে। শিশুদের মধ্যে সাধারণত লিম্ফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া এবং মাইলয়েড লিউকেমিয়া হয়। এই উভয়ের চিকিৎসা হলো কেমোথেরাপি বা ইনজেকশনযোগ্য এবং মৌখিক ওষুধ আকারে।
লিম্ফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ৮০% থেকে ৯০% বাচ্চাদের নিরাময় করা যায়। মাইলয়েড লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ৫০% থেকে ৬০% শিশু নিরাময় করা যায়।