১৩ নভেম্বর ২০১৮ বার্তা২৪ এ প্রকাশিত ‘সেই সাজু এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী’ শিরোনামের সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু।
প্রতিবাদলিপিতে সাজু লিখেন, ‘প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মনগড়া ভিত্তিহীন এবং আমার ব্যক্তিগত ইমেজ, জনপ্রিয়তা এবং সামাজিক মর্যাদা ও গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ, ক্ষুণ্ন করার হীন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
‘প্রতিবেদনে মোজাম্মেল হোসেন মাজুকে একজন তালিকাভূক্ত রাজাকার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, যা ডাহা মিথ্যা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্ম-উৎসর্গকারী একজন বীর সেনানী পক্ষান্তরে মুক্তিযোদ্ধাকে চরম অসম্মানের সামিল।’
প্রতিবাদলিপিতে আরও বলা হয়, ‘যে ব্রীজটির কথা বলা হয়েছে, সেটি ১৮ বছর পূর্বে নির্মিত হয়। অথচ ১৮ বছর পর এখন বিতর্ক সৃষ্টির পায়তারা করা হচ্ছে।’
‘মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে দ্বন্দ, দুই জায়গা থেকে বেতন, অবৈধ সম্পদ অর্জন, ইতিহাস বিকৃত করে বই লেখার জন্য আদালতে মামলা ইত্যাদি কুরুচিপূর্ণ প্রচারণা উক্ত প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের ষড়যন্ত্রের অংশ।’
ছাত্রজীবন থেকে নিজেকে প্রগতিশীল রাজনীতির সক্রিয় কর্মী পরিচয় দিয়ে সাজু লিখেন, ‘বঙ্গবন্ধুর অনুসারী হিসেবে জীবনে বহু নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়েছি। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগে সহ-সভাপতি ছিলাম। নিজ যোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতার শক্তিবলে আসন্ন নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে একজন প্রার্থী।’
প্রতিবেদকের বক্তব্য: সুনির্দিষ্ট প্রমাণের ভিত্তিতেই প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও সংশ্লিষ্টদের সূত্রে পাওয়া তথ্যই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। এ প্রতিবেদনে উল্লিখিত মামলা ও অন্যান্য বিষয়ের নথিপত্র প্রতিবেদকের কাছে আছে।