বৈশাখের আগে হঠাৎ ঝড়ে আগেভাগেই ধান কাটতে হচ্ছে ওদের। চৈত্রের দাবদাহে ব্যস্ততা তাদের; ঘাম ঝরানো পরিশ্রম করতে হচ্ছে তাদের ৷
ধান কাটতে ব্যস্ত রাহমাতুল্লাহ বলেন, ধান আরো ১৫ দিন পরে কাটার চিন্তা করেছিলাম। বড় একটা ঝড় তুফানের কারণে ধান গাছ মাটিতে শুয়ে পড়ে। সেজন্য আগেভাগেই ধান কেটে ঘরে তুলতে হচ্ছে।
‘কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যেখানে আমার জমি অনুসারে দুই মণের বেশি ধান পেতাম, এবার ঝড়ের কারণে দেড় মণের মতো ফসল পেতে পারি!’
‘নিজেরা কাজ করি, নিজেরা খাই; টাটকা খাবার খাই। পরিশ্রম করলে শরীর ভালো থাকে।’
‘যারা জমিতে কাজ করে, তাদের অনেক দাম; রোজ ৫০০ টাকা জনপ্রতি দিতে হয়।’
‘আমার তো ধান কাটার মেশিন নাই, আর আমি একাও করতে পারব না। তিনজন নিয়েছি, ওরা ধান কাটছে, ধান পেটাচ্ছে; ওরাই ঘরে ধান দিয়ে আসবে।’