বিশ্বকাপটা বাংলাদেশের কেটেছে মন্দের ভালো। গ্রুপপর্ব ও সুপার এইট মিলিয়ে শান্তরা জিতেছে তিন ম্যাচ। বিশ্বকাপ মিশন শেষে আজ সকাল ৯টায় ঢাকায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল। দেশে পৌঁছেই এয়ারপোর্টে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন দলের সহ-অধিনায়ক তাসকিন আহমেদ। তার মতে, এই বিশ্বকাপের দলের কিছু পজিটিভ দিক আছে, তবে নেগেটিভের সংখ্যাটাই বেশি।
গ্রুপপর্বে চার ম্যাচের তিনটিতেই জিতে সুপার এইটে পৌঁছায় শান্ত-তাসকিনরা। তবে সুপার এইটে তিন ম্যাচের একটিতেও জেতেনি তারা। সবশেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের দেওয়া ১১৬ রানের লক্ষ্য ১২ ওভার ১ বলে তুললেই প্রথমবারের মতো সেমিতে উঠে যেত বাংলাদেশ। তবে শেষ পর্যন্ত সেই ম্যাচটিও হেরে যায় তারা। এতেই বিশ্বকাপে দলের পারফর্মে ইতিবাচক দিকের চেয়ে নেতিবাচক দিকটাই বেশি দেখছেন তাসকিন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তাসকিন বলেন, ‘পজিটিভ দিক আছে। বোলিং ডিপার্টমেন্ট ভালো করেছে পুরো টুর্নামেন্টে, সুপার এইটে উঠেছি, প্রথম বারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৩টা জয় পেয়েছি…পজিটিভ দিক আছে, তবে নেগেটিভের সংখ্যাটাই বেশি। সবার মতো আমরাও হতাশ, প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো হয়নি।’
তাসকিন নেতিবাচক দিকটা মূলত দেখছেন ব্যাটিং বিভাগ নিয়েই। তবে আসরের শুরু থেকেই বোলাররা ছিলেন দারুণ ছন্দে। এতে বোলারদের আলাদাভাবে প্রশংসা করলেন তিনি। তবে আশা রাখছেন আরও ভালো পারফরম্যান্সের দিকে। ‘বোলিং ইউনিট শেষ কয়েক বছর ধরেই ভালো করে আসছে। আল্লাহর রহমতে সে ধারাবাহিকতাটা ধরে রাখছে ইউনিটটা। সামনে আরও ভালো হবে, ভালোর তো কোনো শেষ নেই।’