ফাইনালের দ্বিতীয় ইনিংসে গড়িয়েছে ১২ ওভার। সেখানে ৩ উইকেটে ১০১ রান তুলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। জয়ের জন্য তাই ৪৮ বলে প্রোটিয়াদের প্রয়োজন ৭৬ রান। আধুনিক টি-টোয়েন্টি বিবেচনায় যা সহজের কাতারে থাকলেও আসরের অন্যতম বোলিং বিভাগের শক্তিশালী দল ভারতের সামনে সেটি অতটাও সহজ হবার নয়। এতেই ইনিংস মাঝের এই অবস্থানে লড়াইটা চলছে সমানে-সমান। যেন ফাইনালটা চলছে ফাইনালের মতোনই।
প্রোটিয়াদের শুরুটা হয়েছিল বড় ধাক্কা দিয়ে। ১২ রানেই তারা হারিয়ে বসে ২ উইকেট। তবে ট্রিস্টান স্টাবসকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে ডি ককের ৫৮ রানের জুটি সেই চাপ অনেকটাই নিয়েছে সামলে। সেখানে স্টাবস ৩১ রানে ফিরলেও ডি কক এগোচ্ছে পিচে থিতু হয়ে। অপরাজিত আছেন ৩৫ রানে।
এদিকে কেনসিংটন ওভালে এদিন টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। সেখানে দ্বিতীয় ওভারেই বড় ধাক্কা খায় ভারতও। কেশভ মহারাজের জোড়া আঘাতে তিন বলের মধ্যেই সাজঘরে ফেরেন রোহিত ও পান্ত। পরে দলীয় ৩৪ রানের মাথায় চাপ বাড়িয়ে ফেরনে সূর্যকুমার যাদবও।
সেখান থেকে রান ফেরার দিনে বিরাট কোহলির ৭৬, অক্ষরের ৪৭ এবং দুবের ২৭ রানের ক্যামিওতে শেষ পর্যন্ত ফাইনালে ১৭৬ রানের রেকর্ড সংগ্রহ পায় রোহিত শর্মার দল।
১৭ বছর ভারত লড়ছে তাদের দ্বিতীয় শিরোপার জন্য। এদিকে প্রোটয়ারা তাদের শোকেসে তুলতে চায় প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা।