সিলেটকে হারিয়ে খুলনার ‘শুকনো’ হাসি!



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ব্যাটে-বলে দাপটে সহজ জয় পেল খুলনা

ব্যাটে-বলে দাপটে সহজ জয় পেল খুলনা

  • Font increase
  • Font Decrease

লড়াই থেকে আগেই ছিটকে গেছে খুলনা টাইটানস। প্লে-অফে খেলার আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন খোদ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে বাকী ম্যাচগুলোতে চাই-এমন প্রত্যয়ও ছিল খুলনা টাইটানসের অধিনায়কের। কথা রেখেছেন খুলনার ক্যাপ্টেন। তবে বড় দেরিতে পথ খুঁজে পেয়েছে দলটি। বুধবার রাতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ম্যাচে তারা হারিয়েছে সিলেট সিক্সার্সকে।

যদিও এই জয়ে কোন লাভই হচ্ছে তাদের। রাউন্ড রবিন লিগে খেলেই বিদায় হয়ে যাচ্ছে দলটির। তাইতো ‘শুকনো’ হাসিতেই মাঠ ছাড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদরা।

বুধবার মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ডেভিড ওয়ার্নার বিহীন সিলেটকে ২১ রানে হারিয়েছে খুলনা। এই হারে প্লে-অফে খেলা অনেকটাই অনিশ্চিত হয়ে গেল সোহেল তানভীরদের। ওয়ার্নার ইনজুরি নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যাওয়ায় এখন সিলেটের নেতৃত্বে আছেন এই পাকিস্তানি।

দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নামে খুলনা। তারা ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে করে ১৭০ রান। জবাব দিতে নেমে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪৯ রানে আটকে যায় সিলেট সিক্সার্স।

ম্যাচে সিলেটকে কখনোই মনে হয়নি যে জিততে যাচ্ছে। দলের সংগ্রহে কোন রান যোগ না হতেই লিটন দাসকে বিদায় করেন শুভাশিষ রায়। জাতীয় দলে ফেরার সুখবর নিয়ে খেলতে নেমেছিলেন সাব্বির রহমান। কিন্তু সেই একই গল্প। ধারাবাহিকতার বড্ড অভাব। তেমন কোন সাফল্য না পেয়েও নিউজিল্যান্ড সফরে ওয়ানডে দলে ডাক পেলেন বুধবার। কিন্তু এদিনই সিলেটের এই ব্যাটসম্যান ফিরেন মাত্র ১৩ রানে।

আফিফ হোসেন কিছুটা সময় লড়ে ফিরে যান ২৪ বলে ২৯ রানে। তবে চেষ্টা করেছিলেন মোহাম্মদ নওয়াজ। ৩৪ বলে ৫৪ রান করেন তিনি। আর নিকোলাস পুরান ফিরেন ২৮ রানে। খুলনার স্পিনার তাইজুল ইসলাম ৩২ রান খরচায় নেন ৩ উইকেট।

এর আগে ব্যাট করতে নেমে খুলনার দুই ওপেনার ব্রেন্ডন টেলর এবং জুনায়েদ সিদ্দিকী দুর্দান্ত লড়েছেন। ৬.৫ ওভারে দু'জন গড়েন ৭৩ রানের জুটি। ২৩ বলে ৩৩ রান করে ফিরেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। অবশ্য এরপরই আল আমিন হোসেন মাত্র ২ রান করে ধরেন সাজঘরের পথ।

নাজমুল হোসেন শান্ত ১৩ বলে ১৭ রানে আউট। এরইমধ্যে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠা টেলরকে আটকে দেন অলক কাপালি। খুলনার এই জিম্বাবুইয়ান ওপেনার ৩১ বলে ৪৮ রান করে ফিরে যান ড্রেসিংরুমে। হতাশ করেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। সেই কাপালির ঘূর্ণিতে স্ট্যাম্পিং হয়ে ফিরেন। ব্যর্থ আরিফুল হকও।

অবশ্য এরপরই দলের দক্ষিণ আফ্রিকান রিক্রুট ডেভিড ভিসার দারুণ লড়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকান এ অলরাউন্ডার ২৫ বলে করেন ৩৮ রান। ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রানে থামে খুলনা। সিলেটের তাসকিন এবং মোহাম্মদ নওয়াজ শিকার করেছেন দুটি করে উইকেট। অলক কাপালি ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে নেন ৪ উইকেট। প্রথমবারের মতো টি-টুয়েন্টিতে তিনি পেলেন চার উইকেট। বুঝিয়ে দিলেন এখনো ফুরিয়ে যান নি!

চলতি বিপিএলে ৯ ম্যাচ খেলে দ্বিতীয় জয় পেল খুলনা। আর সিলেটেরও সমান পয়েন্ট। তবে তারা খেলেছে আটটি ম্যাচ।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

খুলনা টাইটানস: ২০ ওভারে ১৭০/৯ (টেলর ৪৮, জুনায়েদ ৩৩, আল আমিন জুনিয়র ২, শান্ত ১৭, মাহমুদউল্লাহ ৩, আরিফুল ০, ভিসা ৩৮, ইয়াসির ৮, তাইজুল ৯*, জুনাইদ ০; তাসকিন ২/৩৫, নওয়াজ ২/২৬, কাপালি ৪/২২)
সিলেট সিক্সার্স: ২০ ওভারে ১৪৯/৭ (লিটন ০, সাব্বির ১৩, আফিফ ২৯, কাপালী ১১, নওয়াজ ৫৪, পুরান ২৮, তানভির ৫, জাকের ২*, নাসির ০*; শুভাশিস ১/৪০, জুনাইদ ১/২৮, ইয়াসির ১/১৪, তাইজুল ৩/৩২, ভিসা ১/২৪)
ফল: খুলনা টাইটানস ২১ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: ডেভিড ভিসা

   

৫৮ বলে ম্যাচ জিতে সানরাইজার্সের ইতিহাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্দান্ত, অবিশ্বাস্য, অতিমানবীয়- আইপিএলের চলতি মৌসুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ব্যাটিং দেখে আপনার মুখ দিয়ে নিশ্চয়ই এই শব্দগুলোই বারবার উচ্চারিত হচ্ছে। হবে না-ই বা কেন! যেভাবে ব্যাট হাতে একের পর এক কীর্তি গড়ছেন ট্র্যাভিস হেড-অভিষেক শর্মারা। চলতি মৌসুমে আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহের কীর্তি তো এরই মধ্যে গড়েছে হায়দরাবাদ। এবার সবচেয়ে কম বল খেলে সবচেয়ে বড় লক্ষ্য তাড়ার রেকর্ডও নিজেদের করে নিয়েছে তারা।

লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টসের দেয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্য মোটে ৯.২ ওভার বা ৫৮ বলের মধ্যে স্পর্শ করেছে হায়দরাবাদ। পুরুষদের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এমন কীর্তি আর কারো নেই।

হায়দরাবাদের ঘরের মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় লক্ষ্ণৌ। ভুবনেশ্বর কুমারদের দাপটে শুরুর ১০ ওভারে সুবিধা করতে পারেনি তারা। এই সময়ে স্কোরবোর্ডে জমা হয় ৩ উইকেটে ৫৭ রান। তবে ইনিংসের দ্বিতীয়ভাগে ক্যারিবিয়ান ব্যাটার নিকোলাস পুরান ও আয়ুশ বাদোনির ৯৯ রানের ঝোড়ো জুটিতে লড়াইয়ের পুঁজি পায় তারা। ২০ ওভারে তাদের রান দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ১৬৫।

আয়ুশ ৩০ বলে ৯ চারে ৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন, পুরানের ব্যাটে আসে ২৬ বলে ৪৮* রান। ৪ ওভারের কোটা পূর্ণ করে স্রেফ ১২ রান খরচায় ২ উইকেট নেন হায়দরাবাদ পেসার ভুবনেশ্বর।

আইপিএলে এবার প্রায় ম্যাচেই রানের ফোয়ারা ছুটছে ঠিক, তবে ১৬৫ রানের সংগ্রহ একেবারে মামুলি নয়। ভালো বোলিং আক্রমণ থাকলে এই গোছের লক্ষ্য দিয়ে সফল হওয়ার দৃষ্টান্ত আছে। তবে 'ভালো বোলিং'টা আর করতে পারলেন কই লক্ষ্ণৌয়ের বোলাররা!

১৬৬ রান তাড়া করতে নেমে হায়দরাবাদের দুই ওপেনার হেড এবং অভিষেকের ব্যাট হয়ে উঠল খাপখোলা তলোয়ার। ৩০ বলে সমান আটটি করে চার-ছয়ে ৮৯ রান করলেন হেড। অভিষেক সমান সংখ্যক চারের সঙ্গে দুটি ছয় কম হাঁকিয়ে ২৮ বলে ৭৫।

তাদের অতিমানবীয় ব্যাটিংয়ে ১০ উইকেটের বড় জয়ে হায়দরাবাদ প্লে-অফের পথে আরেকটু এগিয়ে গেল। এই জয়ে ১২ ম্যাচ থেকে তাদের পয়েন্ট এখন ১৪, টেবিলে অবস্থান তৃতীয়।

;

ইউরোপীয় ফুটবলের পাট চুকিয়ে ঘরে ফিরছেন সিলভা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০০৯ সালে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্লুমিনেন্স ছেড়ে ইউরোপীয় ফুটবলে পাড়ি জমিয়েছিলেন থিয়াগো সিলভা। ইউরোপে পনেরোটি সফল বছর কাটিয়ে আবার সেই ‘ঘরে’ ফিরে যাচ্ছেন ব্রাজিলের সাবেক অধিনায়ক। চলতি মাসেই পেশাদার ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লুমিনেন্সে যোগ দেবেন তিনি।

চেলসির সঙ্গে চলতি মৌসুমের ৩০ জুন পর্যন্ত চুক্তি রয়েছে সিলভার। ১ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্লুমিনেন্সে নাম লেখাবেন তিনি। তবে ১৯ মে চেলসির জার্সিতে মৌসুমের শেষ ম্যাচ খেলার পরপরই তাকে ফ্লুমিনেন্সে যোগ দেয়ার অনুমতি দিয়েছে ইংলিশ ক্লাবটি।

বিবিসি স্পোর্ট জানিয়েছে, ফ্লুমিনেন্সের সঙ্গে দুই বছরের চুক্তি হয়েছে সিলভার। পেশাদার ক্যারিয়ার শুরুর আগে থেকেই ফ্লুমিনেন্সের সঙ্গে সম্পর্ক তার। একসময় ক্লাবটির যুব দলে খেলেছেন। পেশাদার ক্যারিয়ারে প্রথমে ২০০৬ সালে ডায়নামো মস্কো থেকে ধারে এবং পরবর্তীতে ২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ফ্লুমিনেন্সে কেটেছে তার।

এরপর ইউরোপের তিন দেশের তিন জায়ান্ট ইতালির এসি মিলান, ফ্রান্সের পিএসজি এবং ইংল্যান্ডের চেলসির জার্সিতে দীর্ঘ দেড় দশক মাঠ মাতিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার।

;

বায়ার্নের ‘ভয়ে’ শিরোপা উৎসব স্থগিত রেখেছে রিয়াল!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চার ম্যাচ হাতে রেখে লিগ শিরোপা জয় করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। তবু এখনো শিরোপা উৎসব করছে না ক্লাবটি। কারণ? চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে বায়ার্ন মিউনিখ যে তাদের চোখ রাঙাচ্ছে। বায়ার্নের মাঠে প্রথম লেগ ২-২ ড্র হওয়ায় সব হিসাব-নিকাশ দ্বিতীয় লেগের জন্য তোলা। তাই তো নিজেদের লিগ শিরোপা উৎসবকে আপাতত স্থগিত রেখে বায়ার্ন ম্যাচ নিয়ে ভাবছে রিয়াল।

এই তথ্যটি দিয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার দানি কারভাহাল। লিগ শিরোপা জয়োৎসব পিছিয়ে দেয়ার ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘(লিগ শিরোপা) উদযাপন না করাটাই ঠিক কাজ ছিল। সামনে একটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ রয়েছে। সপ্তাহান্তে আনন্দ-উৎসব করার অনেক সময় পাওয়া যাবে। তাই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিই।’

আজ (বুধবার) দিবাগত রাতে বায়ার্নকে হারিয়ে দিতে পারলেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে উঠে যাবে রিয়াল। সেখানে তাদের জন্য অপেক্ষা বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। জার্মান ক্লাবটিকে হারাতে পারলে রেকর্ড ১৫তম বারের মতো ইউরোপসেরা হওয়ার গৌরব অর্জন করতে পারবে তারা।

তবে ফাইনাল এখনো দূরের ভাবনা। সেখানে যেতে আজ বায়ার্ন মিউনিখকে হারাতে হবে তাদের। বুন্দেসলিগার শিরোপা হাতছাড়া বায়ার্ন এখন চ্যাম্পিয়ন্স লিগকেই পাখির চোখ করেছে। তবে বায়ার্নের এই চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখেই শিরোপার স্বপ্নে বুঁদ রিয়ালের স্প্যানিশ ফুলব্যাক কারভাহাল, ‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ নিয়ে আমরা মুখিয়ে আছি। আবার শিরোপা উঁচিয়ে ধরা থেকে আমরা স্রেফ দুই ম্যাচ দূরে দাঁড়িয়ে।’

আজ রাত একটায় সান্তিয়াগো বের্নাবিউতে ফাইনালের টিকিট কাটতে মাঠে নামবে রিয়াল মাদ্রিদ ও বায়ার্ন মিউনিখ।

;

বল ব্যাটে লেগেছে তাতেই খুশি লিটন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসকে অদ্ভুত এক নেশায় পেয়ে বসে। স্কুপের নেশা! ব্লেসিং মুজারাবানির করা এক ওভারে টানা তিনবার এই শট খেলার চেষ্টা করেন। প্রথমবার বল ব্যাটে ছোঁয়াতে পারেননি। তৃতীয় প্রচেষ্টায় বল ব্যাটে লাগলেও আঘাত হানে স্টাম্পে গিয়ে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যখন লিটন এমন স্কুপ খেলা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে, তখন লিটন বল ব্যাটে লাগাতে পেরেই সন্তুষ্টির কথা জানালেন।

দীর্ঘ সময় ধরে ফর্মে নেই লিটন দাস। ‘বিকল্পের অভাবে’ তবু জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ এই উইকেটকিপার-ব্যাটার। চলতি জিম্বাবুয়ে সিরিজেও তিন ম্যাচে তার পারফরম্যান্স আশাব্যঞ্জক নয়। এর মধ্যে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে স্কুপ নিয়ে তার ‘পাগলামি’তে খেপেছেন ভক্তরা। তবে লিটন সেসব গায়ে মাখছেন না, ‘আমি উদ্বিগ্ন না। দেখেন (বল) ব্যাটে লেগে স্টাম্পে লেগেছে। এটা যদি ওদিক দিয়ে চলে যেত তাহলে বাউন্ডারি পেয়ে যেতাম।’

লিটন ইতিবাচক তার ফর্মে ফেরা নিয়েও, ‘দেখা যাক (জিম্বাবুয়ে সিরিজে) আরও দুটো ম্যাচ আছে। আশা করি সামনেই আমার ব্যাট হাসবে।’

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ৩ বলে ১ রান আসে লিটনের ব্যাটে। পরের ম্যাচে ২৩ রান করতে খরচ করেন ২৫ বল। আর সবশেষ ম্যাচে ১৫ বলে ১২ রান করে স্কুপ খেলতে গিয়ে দৃষ্টিকটুভাবে আউট হন। এমন পারফরম্যান্সের পরও অবশ্য সিরিজের শেষ দুই টি-টোয়েন্টির স্কোয়াডে টিকে গেছেন লিটন। বিশ্বকাপের আগে নিজেকে মেলে ধরার এই সুযোগ লুফে নিতে পারবেন এই ব্যাটার?

;