মেয়ের জানাজার ইমাম বাবা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নুসরাতের জানাজায় মানুষের ঢল / ছবি: বার্তা২৪

নুসরাতের জানাজায় মানুষের ঢল / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনী থেকে: সোনাগাজীর উত্তর চর চান্দিয়ার নিজ বাড়ি থেকে নুসরাত জাহান রাফির মরদেহ সাবের পাইলট স্কুল মাঠে নেওয়া হয়। সেখানেই তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। আর নুসরাতের জানাজা পড়িয়েছেন তার বাবা মাদরাসা শিক্ষক মাওলানা একেএম মুসা। এতোদিন যাকে নিজের আদরে আগলে রেখেছিলেন অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে আজ তাকে বিদায় দিতে হচ্ছে। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় নিশ্চয় ডুকরে কেঁদে উঠছে অসহায় বাবার মন। 

বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিকেল ৫টা ৫৩ মিনিটে অনুষ্ঠিত জানাজায় অংশ নেন হাজারো মানুষ। জানাজা শেষে তার নানা বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/11/1554983572969.jpg

এর আগে দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল নুসরাতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। এরপর মরদেহ বহনকারী একটি অ্যাম্বুলেন্স তার নিজ এলাকা ফেনী সোনাগাজীর উত্তর চর চান্দিয়ার উদ্দেশে রওয়ানা হয়। এরপর থেকেই ধীরে ধীরে এলাকাবাসী স্থানীয় বাজার ও তার বাড়িতে ভিড় জমায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিকেল ৫টার দিকে নুসরাতের মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি তার বাড়িতে প্রবেশ করে। এর পর জানাজার জন্য তাকে নেওয়া হয় সোনাগাজী বাজারস্থ স্কুল মাঠে। বাজার থেকে নুসরাতের বাড়ি দুই কিলোমিটার দূরত্ব হলেও মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সের পেছন পেছন মানুষ জানাজাস্থলে যান। কানায় কানায় পূর্ণ হয় পুরো স্কুল মাঠ।

এর আগে নুসরাতের মরদেহ তার নিজ বাড়িতে নেওয়া হলে তাকে এক পলক দেখার জন্য ভিড় জমান আশপাশের এলাকা থেকে আসা মানুষ। আর পৌরসভার বাজারে সড়কের দুই পাশে দাঁড়িছিলেন এলাকাবাসী ও আত্মীয় স্বজনরা।

এদিকে নুসরাতের মরদেহ আসাকে কেন্দ্র করে যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মোড়ে মোড়ে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া ফেনী-সোনাগাজী সড়কেও যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে পুলিশের তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়।

সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ জানান, একবার তাকে দেখার জন্যই দাঁড়িয়ে আছি। তার মতো এরকম নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার যেন আর কেউ না হয়।

উল্লেখ্য, ৬ এপ্রিল ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদরাসায় আলীম পরীক্ষা চলাকালে নুসরাত জাহান রাফিকে ডেকে নিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। সেদিনই দগ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে ভর্তি করানো হয় নুসরাতকে। ৭৫ ভাগ পুড়ে যায় তার শরীর। পাঁচদিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে গত বুধবার (১০ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

   

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল খাদে পড়ে যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সোহাগ মিয়া (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।

রোববার (৫ মে) বিকেলে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উপজেলার বন বিভাগের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত সোহাগ মিয়া কালিহাতী পৌরসভার সোনা খড়িল্লা এলাকার লিটন মিয়ার ছেলে।

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ওসি) মীর মো. সাজেদুর রহমান দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, এলেঙ্গা থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে কালিহাতী বন বিভাগের সামনে মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে চালক সোহাগ গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহাগকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের মরদেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

;

সিলেটে তরুণ খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪, চাকু উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
সিলেটে তরুণ খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪, চাকু উদ্ধার

সিলেটে তরুণ খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪, চাকু উদ্ধার

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটে ছুরিকাঘাতে তরুণ মোহাম্মদ আলী (১৭) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাকু উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (০৪ মে) রাত ১১টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং থানাধীন দত্তগ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি রোববার (০৫ মে) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার জামলাবাজ গ্রামের চাঁন মিয়ার ফরহাদ মিয়া (২০), কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর থানার মজলিশপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে নূরনবী নুনু (১৯) ও একই থানার নোয়াহাটা গ্রামের নুর জামাল মিয়ার ছেলে রাহিম আহমদ (১৯) এবং হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং থানার বগি গ্রামের জাকারিয়া মিয়ার ছেলে সাকিব আহমদ (১৯)। তারা বর্তমানে সবাই ছড়ারপারের বিভিন্ন কলোনিতে থাকেন। এদের মধ্যে ফরহাদ এ মামলার মূল আসামি।

খুন হওয়া মোহাম্মদ আলী (১৭) কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুরের নূর আলীর ছেলে। পরিবারের সঙ্গে তিনি সিলেট নগরীর ছড়ারপাড়ের একটি কলোনিতে থাকতেন।

এরআগে শুক্রবার (০৩ মে) বিকেল ৫টার দিকে সিলেট নগরীর চালিবন্দর এলাকায় মোহাম্মদ আলীকে (১৭) ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ঘটনার পরদিন আলীর মা সফিনা খাতুন বাদি হয়ে ১১ জনের নামোল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৩-৪ জনকে আসামি করে সিলেট কোতোয়ালি থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারের পর প্রধান আসামি ফরহাদের দেওয়া তথ্যমতে রোববার দুপুরে চালিবন্দরস্থ একটি গ্যারেজের পিছনে ময়লা ফেলার স্থান থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো চাকু উদ্ধার করে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

;

ইউপি সচিবের নাম পরিবর্তন, বিল সংসদে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইউপি সচিবের নাম পরিবর্তন, বিল সংসদে

ইউপি সচিবের নাম পরিবর্তন, বিল সংসদে

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগের বিধান যুক্ত করে আইনে সংশোধনী আনার প্রস্তাব জাতীয় সংসদে তোলা হয়েছে। বিলটি পাস হলে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব পদের নাম হবে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা। পরে বিলটি পরীক্ষা করে ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।

রোববার (০৫ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম ‘স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) (সংশোধন) বিল–২০২৪’ সংসদে উপস্থাপন করেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তোলা বিলে বলা হয়েছে, কোনো এলাকাকে ইউনিয়ন ঘোষণার পর বা পরিষদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য সরকার একজন উপযুক্ত কর্মকর্তা বা উপযুক্ত ব্যক্তিকে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করবে এবং নির্বাচিত পরিষদ গঠন না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসক ইউনিয়ন পরিষদের সার্বিক দায়িত্ব পালন করবেন। তবে প্রশাসক নিয়োগ হবেন কেবল একবারের জন্য এবং ১২০ দিনের বেশি দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। কোনো দৈব দুর্বিপাকের কারণে নির্বাচিত পরিষদ গঠন করা সম্ভব না হলে সরকার উক্ত মেয়াদ আরও ৬০দিন বাড়াতে পারবে। অতিমারি, মহামারি ইত্যাদি বিশেষ ক্ষেত্রে সরকার এই মেয়াদ যৌক্তিক সময় পর্যন্ত বাড়াতে পারবে।

;

কামরাঙ্গীরচর থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না: তাপস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
কামরাঙ্গীরচর থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না: তাপস

কামরাঙ্গীরচর থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না: তাপস

  • Font increase
  • Font Decrease

কামরাঙ্গীরচরে বসবাসরত কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এসময় তিনি সেখানে বসবাসরত সবাইকে অমূলক অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হতেও অনুরোধ করেছেন।

রোববার (০৫ মে) বিকালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের মেয়র হানিফ মিলনায়তনে ‘কামরাঙ্গীরচরকে নান্দনিক, বাসযোগ্য ও বুদ্ধিদীপ্ত (Smart) এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষে উন্নয়ন পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস এসব কথা বলেন।

ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ‘আপনাদের মধ্যে একটি শঙ্কা আছে যে, কামরাঙ্গীরচরের যে উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হয়েছে তা বাস্তবায়নের জন্য আপনাদেরকে উচ্ছেদ করা হবে। আমি আগেও পরিষ্কার করেছি, আবারও বলছি, সেখান থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না। এই উন্নয়ন পরিকল্পনা আপনাদের জন্য। সেখানে আপনারা থাকবেন, আপনাদের পরিবার থাকবে, আপনাদের বংশধরেরা থাকবে। কিন্তু আপনারা অমূলক অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না।’

কামরাঙ্গীরচর কেন্দ্রিক উন্নয়ন পরিকল্পনা তুলে ধরে মেয়র আরও বলেন, ‘আমরা পোস্তগোলা থেকে রায়ের বাজার পর্যন্ত ৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড করছি। কামরাঙ্গীরচরবাসী সেই সড়কের সুফল ভোগ করবে। এছাড়া কামরাঙ্গীরচরের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডে ঝাউচর সড়ক ৬ সারিতে উন্নীত করার জন্য কাউকে উচ্ছেদের প্রয়োজনই হবে না। দ্বিতীয়ত, ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডে নদীর পাড় ঘেঁষে ৪ সারির যে সড়ক প্রশস্ত করা হচ্ছে সেখানে ব্যক্তি মালিকানাধীন কারো কোনো এক ইঞ্চি জমিও পড়ছে না। তৃতীয়ত, ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ সারির সড়ক প্রশস্ত করার জন্য মাত্র ৩.৪ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। বাকীটা পুরোটাই সরকারি জমি। সেই ৩.৪ একর জমিতে যাদের বাড়ি পড়বে আমরা তাদেরকে সরকারি নিয়মে ক্ষতিপূরণ তো দেবোই। পাশাপাশি আমি আর কামরুল চাচা (অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম) তাদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করব। সুতরাং, অহেতুক শঙ্কার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই।’

কেন কামরাঙ্গীরচরে উন্নয়ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে তার যথার্থতা তুলে মেয়র বলেন, ‘একটি বিষয় আপনারা নিশ্চয় অনুধাবন করবেন, আজ নতুন প্রজন্মের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ পুরাতন ঢাকায় থাকেন না। তারা হয় নতুন ঢাকা নয়তো উত্তরার মতো জায়গায় বসবাস করেন। এর মূল কারণ হলো, পুরাতন ঢাকা বাসযোগ্যতা হারিয়েছে। কামরাঙ্গীরচরের যে অবস্থা, তাতে সেখানে বাসযোগ্যতা হলো তিন লক্ষ মানুষের। কিন্তু আপনাদের কথামতো সেখানে বসবাস করে ২০ লক্ষ মানুষ। সুতরাং এখনই যদি কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তাহলে কামরাঙ্গীরচরও অচিরেই বাসযোগ্যতা হারাবে। সেজন্যই আমাদের এই উন্নয়ন পরিকল্পনা। তবে আমি আপনাদের আবারও আশ্বস্ত করছি, সেখান থেকে কাউকে অন্যায়ভাবে, অবৈধভাবে উচ্ছেদ করা হবে না।’

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘উনি আমাদের যে উন্নয়ন পরিকল্পনা দেখিয়েছেন তাতে আমাদের মাঝে যে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, ভয়-ভীতি ছিল তা অনেকাংশেই কমে এসেছে। এই উন্নয়ন পরিকল্পনায় তিনটা সড়ক প্রশস্ত করা হচ্ছে। সুতরাং, আমরা মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের বক্তব্যে আশ্বস্ত হয়েছি। তারপরও আমি বলবো, আমার নামে যে ১০৪ ফুটের সড়ক প্রশস্ত করা হবে তাতে ৩.৪ একর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন হবে। সেসব জমির মালিকদের সরকারি নিয়মানুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পাশাপাশি তাদেরকে কামরাঙ্গীরচরের অন্যান্য সরকারি জমিতে পুনর্বাসন করা যায় কিনা সেটা আপনি বিবেচনা করবেন। আমি আশাবাদী, আপনি সহযোগিতা করবেন।’

অনুষ্ঠানে কামরাঙ্গীরচরবাসীর পক্ষে ঢাদসিক মেয়রের কাছে লিখিত স্মারকলিপি হস্তান্তর করা হয়।

মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মাঝে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামানসহ করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, ঢাদসিক'র ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলরবৃন্দ, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

;