বলিউডের জনপ্রিয় পরিচালক-প্রযোজকদের মধ্যে অন্যতম করণ জোহর। ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’, ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার টু’, ‘কলঙ্ক’, ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’, ‘কাভি খুশি কাভি গাম’, ‘অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল’র মতো অসংখ্য ব্লকবাস্টার ছবির কাজ করেছেন তিনি।
গত ২৫ মে ছিলো করণের ৪৭তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে এক পার্টির আয়োজন করেছিলেন তিনি। যেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন বলিউড ইন্ডাস্ট্রির অনেক তারকা। হাজির হয়েছিলেন করণের ঘনিষ্ঠ বন্ধু নেপালি বংশোদ্ভূত মার্কিন ফ্যাশন ডিজাইনার প্রবাল গুরাং।
বিজ্ঞাপন
বন্ধু করণের সঙ্গে একটি ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছিলেন প্রবাল। যার ক্যাপশনে তিনি লিখেছিলেন- ‘পেয়ার কিয়া তো ডারনা কেয়া। হ্যাপি বার্থডে কেজেও।’
এরপর থেকেই করণ-প্রবালকে নিয়ে শুরু হয় এক নতুন গুঞ্জন। তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে বলে মন্তব্য করতে থাকে সকলে। তবে বিষয়টি নিয়ে এবার মুখ খুললেন প্রবাল।
বিজ্ঞাপন
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে এক বিবৃতির মাধ্যমে তিনি জানান, করণ আর তার মাঝে প্রেম বা রোমান্টিক কোনো সম্পর্ক নেই।
No, I am not dating @karanjohar He is my dearest friend, mentor, buddy and a big brother. Pls. Kindly read the attachement with my statement and hopefully we can lay it all to rest. Wish you all nothing but the best and love XPG pic.twitter.com/I5UQkIt2fx
— Prabal Gurung (@prabalgurung) May 26, 2019
শুধু ভালো বন্ধু নয়, করণকে নিজের মেন্টর ও ভাই বলেও শ্রদ্ধা করেন প্রবাল। এ প্রসঙ্গে তার ভাষ্য, যে কোনো খারাপ সময়ে নির্দ্বিধায় আমি করণের থেকে সাহায্য চাইতে পারি। তিনি আমার মেন্টর, গুরু ও বড় দাদার মতো। অনেক খারাপ সময়ে আমরা একে অপরের সঙ্গী ছিলাম। করণের রসবোধ ও মানুষের প্রতি ভালোবাসাকে আমি শ্রদ্ধা করি। হ্যাঁ, তাকে আমি ভালোবাসি… তবে যে অর্থে বোঝানো হচ্ছে সেই মর্মে নয়।
তরুণ গীতিকার মামুন আফনান রুমির কথা ও সুরে কন্ঠ দিলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী মৌসুমী আক্তার সালমা। "একমাত্র ঠিকানা" ও "ভালোবাসার মূল্য দিলানা" শিরোনামে সালমার গাওয়া দু’টি গানের সংগীত আয়োজন করেছেন এস ডি সাগর।
মিউজিক ভিডিওসহ পৃথক দুই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে শিঘ্রই গানগুলো প্রকাশিত হবে বলে জানা গেছে।
গীতিকার মামুন আফনান রুমি বলেন, সালমার জন্য এর আগেও গান লিখেছি। তবে এবারের অভিজ্ঞতা অন্যরকম। গান দু’টি লেখার পাশাপাশি নিজেই সুর করেছি। গানগুলো একটু ভিন্ন আঙ্গিকে সাজানো চেষ্টা করেছি। এবারের কাজগুলো নিয়ে আমি অনেক আশাবাদী।
গান দু’টি প্রসঙ্গে সংগীতশিল্পী সালমা বলেন, সুন্দর ও সাবলীল কথায় দু’টি মৌলিক গান করলাম। গান দু’টি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরণের, তাই গাইতেও ভালো লাগলো। আশা করি গানগুলো সবাই পছন্দ করবেন।
উল্লেখ্য, মামুন আফনান রুমি এই প্রজন্মের গীতিকার হিসেবে নিজেকে পরিচিত করেছেন সংগীতাঙ্গনে। তার কথায় গেয়েছেন আসিফ আকবর, কাজী শুভ, এফ এ সুমন, মিলন, ন্যান্সি, শামস্, ইলিয়াস, অরিন, নিশ্চুপ বৃষ্টি, ইমন খান, সাফায়াত বেলাল, সাথী খান সহ অনেকেই। গান লেখার পাশাপাশি কয়েকটি মিউজিক ভিডিওতেও মডেল হিসেবে কাজ করেছেন তিনি।
বলিউডের জনপ্রিয় কমেডি সিনেমার একটি ‘হাউসফুল’ সিরিজ। ২০১০ সালে মুক্তি পেয়েছিল হাউসফুলের প্রথম পর্ব। দারুণ হিট হওয়ার পর দুই বছরের মাথায় আসে ‘হাউসফুল টু’। এটিও আলোচিত হয়। ২০১৬ সালে ‘হাউসফুল থ্রি’ এবং ২০১৯ সালে আসে ‘হাউসফুল ফোর’। এবার আসছে এই সিনেমার পঞ্চম কিস্তি।
ইতোপূর্বেই জানা গিয়েছিল, বলিউডের আলোচিত এই ফ্র্যাঞ্চাইজির পঞ্চম কিস্তিতে থাকবেন তিন নায়ক ও পাঁচ নায়িকা। এবার জানা গেল, আসন্ন এই ছবিটি হতে চলেছে পুরোপুরি তারকাখচিত। বলিউডের প্রথমসারির ২০ জন তারকা নিয়ে ‘হাউজফুল ৫’-এর ঘোষণা দিয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
গতকাল (২৭ নভেম্বর) ট্রেড অ্যানালিস্ট তরণ আদর্শ একটি ছবি পোস্ট করেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে, বলিউডের তাবড় তাবড় অভিনেতারা সব দল বেঁধে একটি সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে আছেন। এই ছবিটি পোস্ট করে তিনি জানান, ছবির সবক’জন তারকাই থাকবেন ‘হাউজফুল ৫’ ছবিটিতে।
পোস্ট করা সেই ছবিটিতে দেখা গেছে অক্ষয় কুমার, অভিষেক বচ্চন, রীতেশ দেশমুখ, ফারদিন খান, জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ, সোনাম বাজওয়া, নার্গিস ফাকরি, চিত্রাঙ্গদা সিং, সৌন্দর্য শর্মা, সঞ্জয় দত্ত, জ্যাকি শ্রফ, জনি লিভার, নানা পাটেকার, চাঙ্কি পান্ডে, শ্রেয়স তালপাড়ে, জাফরি, সাজিদ নাদিয়াদওয়ালার মতো তারকারা। এদিন প্রকাশ্যে আসা ছবিটিতে অভিষেককে ছবির একেবারে মধ্যমণি হয়ে থাকতে দেখা গেছে। আর এই সকল অভিনেতারা মিলে যে কমেডির ডোজ কয়েক গুণ বাড়াবেন সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
হাউসফুল ফ্র্যাঞ্চাইজির মধ্যে পঞ্চম পর্বের বাজেটই সবচেয়ে বেশি। ৩০০ কোটি রুপি ব্যয়ে তৈরি হবে সিনেমাটি। তাই আয়োজনও বড়। ছবিটি পরিচালনা করছেন তরুণ মনসুখানি। ২০২৫ সালের ৬ জুন মুক্তির উদ্দেশ্যে হাউসফুল ফাইভের কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন নির্মাতারা।
আগামী ৬ ডিসেম্বর দেশজুড়ে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে বানভাসি মানুষের গল্পে নির্মিত জনপ্রিয় লাক্স তারকা মৌসৈুমী হামিদ অভিনীত সিনেমা ‘নয়া মানুষ’। সিনেমাটির মুক্তি সামনে রেখে গতকাল (২৭ নভেম্বর) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ট্রেলার প্রকাশ করা হয়। এ সময় সিনেমার পরিচালক সোহেল রানা বয়াতি, প্রধাণ চরিত্রের অভিনয়শিল্পী মৌসুমী হামিদ, রওনক হাসান, আশীষ খন্দকারসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
চরের মেহনতী মানুষের জীবন ও প্রকৃতির খেয়ালিপনার বিভিন্ন দিক নিয়ে আ. মা. ম. হাসানুজ্জামানের ‘বেদনার বালু চরে’ গল্প অবলম্বনে মাসুম রেজার চিত্রনাট্যে প্রথমবারের মতো সিনেমা নির্মাণ করেছেন তরুণ নির্মাতা সোহেল।
সিনেমাটি নিয়ে অনেক আশাবাদী জানিয়ে নির্মাতা বলেন, ‘নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে অবশেষে আমার প্রথম সিনেমাটি আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে। প্রথম সিনেমা নিয়ে অনেক স্বপ্ন থাকলেও প্রতিটি মুহূর্তে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। মাত্র ৩৭ হাজার টাকা নিয়ে এই সিনেমার শুটিংয়ের জন্য আউটডোর রওনা দেই। একটা সময় টাকার অভাবে এর নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়। শেষ মুহূর্তে যখন সিনেমাটি নিয়ে হতাশ ছিলাম তখন জি-সিরিজের খালেদ ভাই হাল ধরেন। সবার সহযোগিতায় সিনেমাটি নির্মাণ করেছি। এই সিনেমা মানুষের মনে দাগ কাটবে। নয়া মানুষ হওয়ার জন্য অনেকেই চাইবে।’
প্রযোজক নাজমুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত নয়া মানুষ মুক্তি পাচ্ছে। শুরুতে যখন সিনেমার নামটি শুনি তখন আমাকে আকর্ষণ করে। পুরো টিম আবেগ নিয়ে কাজ করেছেন।’
অভিনেতা রওনক হাসান বলেন, ‘এই কাজটা অসম্ভব কষ্ট করে করা। আমাদের সব কথা নয়া মানুষের মাধ্যমে বলা হয়েছে। যার জন্য সিনেমাটি দেখতে হবে। মানুষের চোখকেও সিনেমাটা আরাম দেবে।’
সহশিল্পী মৌসুমী হামিদের প্রশংসা করে এই অভিনেতা বলেন, ‘মৌসুমী চরের মানুষের সঙ্গে একেবারে মিশে গেছে। এতটা মিশে গিয়েছিল যে, কখনো ওকে (মৌসুমী) আলাদা মনে হয়নি। সিনেমাটির জন্য আমরা বিশাল যুদ্ধ করেছি। সবাই হলে এসে সিনেমাটি দেখবেন। বাংলা, মাটি ও মানুষের গল্প নয়া মানুষ।’
অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ বলেন, ‘এই সিনেমাটি আমাকে শক্তি জোগায়। নয়া মানুষের জার্নি আমার জীবনে কাজে লেগেছে। নানা ঘাত প্রতিঘাত পেরিয়ে সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে। সিনেমাটি যখন বন্ধ হয়ে যায় তখন নাজমুল হক ভূঁইয়া (খালেদ) হাল ধরেছেন। তিনি না হলে সিনেমাটি শেষ হতো না। আমরা নয়া মানুষ নিয়ে অনেক বেশি আশাবাদী।’
অনেকটা মজার ছলে আশীষ খন্দকার বলেন, ‘ল্যাটিন আমেরিকার মতো এই সিনেমাটি না খাওয়া মানুষের গল্প। জিরো থেকে সিনেমাটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে মুক্তির মিছিলে। সবমিলিয়ে দারুণ একটি সিনেমা হয়েছে। আশা করি, নয়া মানুষ একটি স্বার্থকপূর্ণ জায়গায় যাবে।’
এর আগে গত ২১ নভেম্বর সিনেমাটির অফিসিয়াল পোস্টার প্রকাশ করে নির্মাতা জানান আগামী ৬ ডিসেম্বর দেশজুড়ে ‘নয়া মানুষ’ মুক্তি পাবে। সিনেমাটিতে আরও অভিনয় করেছেন নিলুফার ওয়াহিদ, বদরুদ্দোজা, স্মরণ সাহা, শিখা কর্মকার, মাহিন রহমান, মেহারান সানজানা, পারভীন পারু, মেরি ও শিশুশিল্পী ঊষশী প্রমুখ। দেশের অডিও-ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজ’র ব্যানারে নান্দনিক ফিল্মসের প্রযোজনায় নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। সিনেমার প্রযোজক নাজমুল হক ভূঁইয়া।
২০২২ সালের অক্টোবরে চলচ্চিত্রটির চিত্রধারণ শুরু হয়। কিন্তু সুপার সাইক্লোন সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে শুটিং সেট চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ২০২৩ সালের ৬ই এপ্রিল থেকে আবার নতুন করে শুরু হয় চলচ্চিত্রটির কাজ, শেষ হয় ১২ই এপ্রিল। পোস্ট প্রোডাকশন শেষ করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর সার্টিফিকেশন বোর্ডে জমা হয় এবং ২ অক্টোবর সদস্যরা সিনেমাটি দেখে ২৩ অক্টোবর আনকাট সনদ নথিভুক্ত করেন।
নাট্য সংগঠন বটতলা এবং যাত্রিক-এর নন্দিত যৌথ প্রযোজনা ‘মার্ক্স ইন সোহো’ আবার মঞ্চে আসছে টানা পাঁচটি শো নিয়ে।
প্রখ্যাত আমেরিকান ইতিহাসবিদ ও তাত্ত্বিক হাওয়ার্ড জিন রচিত, জাভেদ হুসেন অনুদিত এবং নায়লা আজাদ নির্দেশিত এই নাটকটি প্রথম মঞ্চে আসে ২০২১ সালের অক্টোবরে।
মৃত্যুর প্রায় ১০০ বছর পরে কার্ল মার্ক্স কি সত্যি সোহোতে বা পৃথিবীতে ফিরেছেন? ফেরার প্রয়োজনীয়তাও কি আছে? এই যে পৃথিবীতে বাস করছি আমরা যেখানে নানা বৈষম্য বিদ্যমান, শ্রমিক তার ন্যায্য মজুরী থেকে বঞ্চিত, তার জীবন যেখানে মূল্যহীন, যেখানে মানুষের মধ্যে অসহিষ্ণুতা এবং ভেতরে ভেতরে চিৎকার- রাষ্ট্রযন্ত্র দ্বারা হঠাৎ হঠাৎ বাইরে বেরিয়ে আসা দু-একটি চিৎকারেরও টুটি চেপে ধরা- এমন অস্থির সময়ে মানুষের মুক্তি কোথায়? গোটা বিশ্ব যেখানে পুঁজিবাদের দাস, সেখানে কার্ল মার্ক্স কি ফিরছেন এসব থেকে উত্তরণের পথ দেখাতে নাকি তাঁর নামে চালু বদনামগুলো পরিস্কার করতে? এসবই জানা যাবে নাটকের নানা স্তরে, বোঝা যাবে শুধু একজন দার্শনিক নন, এক ব্যক্তি কার্ল মার্ক্সকেও।
দুনিয়ার অন্যতম জরুরি দার্শনিক কার্ল মার্ক্স, যিনি উনবিংশ শতাব্দী থেকে আজও মানুষের সমাজের ইতিহাস ও রাজনীতিকে নানাভাবে প্রভাবিত করে চলেছেন তাকে নিয়ে নাটক মার্ক্স ইন সোহো বা সোহোতে মার্ক্স! হাওয়ার্ড জিন তাঁর সোহোতে মার্ক্স নাটকে দুনিয়া কাঁপানো চিন্তক মানুষটির দৈনন্দিন প্রেম বা খেদের ভেতর দিয়ে সত্যিকারের একজন মানবিক স্বাপ্নিক দ্রষ্টার ছবি এঁকেছেন। এর পেছনে জিনের মূল উদ্দেশ্য কিন্তু মার্ক্স নন, বরং মার্ক্সের চিন্তা বা বিশ্লেষণ। দেড়শো বছর পেরিয়ে এসেও কী অসামান্য প্রাসঙ্গিক এবং জরুরি সেসব চিন্তা সেটা দেখানোই জিনের উদ্দেশ্য। নাটকটি নির্মাণ প্রক্রিয়ায় বটতলার সাথে যুক্ত হয় যাত্রিক। বাংলা ভাষায় নাটকটি মঞ্চায়নের জন্য Howard Zinn Revocable Trust বটতলা এবং যাত্রিক-কে আনুষ্ঠানিভাবে অনুমতি প্রদান করেছে। বটতলা এবং যাত্রিক -এর এই যৌথতা জিনের দেখা মানবিক মার্ক্সকে এবং তাঁর অসামান্য বিস্ফোরক বিপ্লবী চিন্তাকে আরও বেশি দর্শকের কাছে নিয়ে যাবে এটুকুই প্রত্যাশা।
এই পাঁচটি প্রদর্শনীর টিকেট পাওয়া যাচ্ছে https://bottala.com/ticket/ এ। পরিচয়পত্র প্রদর্শন সাপেক্ষে শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট শ্রেণীর টিকেটে থাকছে ৫০% ছাড়!
তারিখ ও সময়-
২৮ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় ১টি প্রদর্শনী।
২৯ ও ৩০ নভেম্বর বিকাল ৪টা ৩০টা ও সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে পরপর দুটি করে প্রদর্শনী।
স্থান- নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তন, বাংলাদেশ মহিলা সমিতি, নাটক সরণি (বেইলি রোড), ঢাকা।