ডিআইএমএফএফ ২০২২: সেরা চলচ্চিত্র ‘অ্যাডাপ্ট’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ডিআইএমএফএফ ২০২২: সেরা চলচ্চিত্র ‘অ্যাডাপ্ট’

ডিআইএমএফএফ ২০২২: সেরা চলচ্চিত্র ‘অ্যাডাপ্ট’

  • Font increase
  • Font Decrease

অষ্টম ঢাকা আন্তর্জাতিক মোবাইল চলচ্চিত্র উৎসবে (ডিআইএমএফএফ) বেস্ট ফিল্ম আওয়ার্ড পেয়েছে ইরান থেকে আসা কামাল কোচুয়ানের ‘অ্যাডাপ্ট’।

মঙ্গলবার (০১ মার্চ) স্টার সিনেপ্লেক্সের সীমান্ত সম্ভারে সমাপনী অনুষ্ঠানে এবারের আসরের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।

এবারের আসরে বেস্ট সিনেমাস্কোপ ফিল্ম আওয়ার্ড পান তুর্কি থেকে সেজ্জিন ইউযাই এর চলচ্চিত্র ‘সেন্ট’ এবং ইউল্যাব ইয়াং ফিল্মমেকার আওয়ার্ড পান বাংলাদেশ থেকে ফাহিম সিয়ামের ‘দ্যা ঘোস্ট’। বিশ্বব্যপী ৩১টি দেশ থেকে মোট ১৫৩টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল উৎসবে।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ইমরান রহমান বলেন, আমরা একটি শূন্যস্থান খুঁজে পেয়েছিলাম, কিন্তু তা পূরণ করার মত কাউকে পাচ্ছিলাম না। ইউল্যাবের মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম ডিপার্টমেন্ট প্রতিবছর মোবাইল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের মত একটি অসাধারণ অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যামে সেটি পূরণ করেছে।

এরপর ডিআইএমএফএফ ২০২২ এর তৃতীয় দিনের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়।

প্রধান অতিথি চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সারোয়ার ফারুকী বলেন, আপনারা বর্তমান প্রজন্ম আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে আছেন। মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি বানানোর উপকারিতা হচ্ছে বিদেশে বসে একজন ফিল্মমেকার যেই যেই সুবিধাগুলো পাচ্ছে আপনারাও সেই একই সুবিধা পাচ্ছেন যা আমাদের সময় ছিল না ৷ আমি আপনাদের মাঝে অনেকগুলো সম্ভাবনাময় মুখ দেখতে পাচ্ছি।

   

চবিতে ‘লিখবে বাংলাদেশ’ এর যাত্রা শুরু



চবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একঝাঁক বুদ্ধিদীপ্ত শিক্ষানবিশ সাহিত্যিকদের উদ্যোগে সাহিত্য সম্ভারে পদচিহ্ন আঁকার প্রত্যয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে নতুন সাহিত্য সংগঠন ‘লিখবে বাংলাদেশ’।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) চবির কলা ও মানববিদ্যা অনুষদে সংগঠনটির ‘আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ওসমান মেহেদী।

সভাপতির বক্তব্যে ডক্টর মুহাম্মদ ওসমান মেহেদী বলেন, সাহিত্য মানুষকে নতুন করে বাঁচতে শেখায়। সাহিত্যের কোনো ধর্ম-বর্ণ নাই, সাহিত্য শুধু সাহিত্যের। বাংলা সাহিত্যেকে সামনে এগিয়ে নিতে ‘লিখবে বাংলাদেশ’ অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

লিখবে বাংলাদেশ এর তত্ত্বাবধায়ক, বিশিষ্ট সাহিত্য সমালোচক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আরবি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ওসমান মেহেদী এ অনুষ্ঠানে প্রথম পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করেন।

সভাপতি সাকিব মাহমুদ রুমী, নির্বাহী সভাপতি জিয়া উদ্দিন সায়েম এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হাবিবুর রহমান তুহিনকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়। তারা যথাক্রমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আরবি সাহিত্য বিভাগ, লোকপ্রশাসন বিভাগ ও দর্শন বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী।

এছাড়াও সিনিয়র সহ-সভাপতি সানজিদা আফরোজ, সহ-সভাপতি বেলায়েত হোসেন আজমির, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মোস্তফা কামাল এবং রশিদ ফাহিমকে দায়িত্ব দেয়া হয়।

;

ঢাবিতে টেকসই ভবিষ্যৎ ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা শীর্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো এবং অর্থনীতি বিভাগের যৌথ উদ্যোগে 'টেকসই ভবিষ্যৎ: অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা' শীর্ষক দিনব্যাপী এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ( ৯ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই সম্মেলন উদ্বোধন করেন। অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরোর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম এম আকাশের সভাপতিত্বে সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরোর পরিচালক অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান এবং অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক মাসুদা ইয়াসমিন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, উন্নয়নের সাথে অর্থনীতির সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। আর্থ- সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে একটি অনুকরণীয় রোল মডেল। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ দূষণ, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতাসহ দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পাশাপাশি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের গণহত্যাসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি । জ্ঞান বিনিময়ের পাশাপাশি অর্থনৈতিক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন নতুন কর্মপদ্ধতি উদ্ভাবনের জন্য সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষক, গবেষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি উপাচার্য আহ্বান জানান।

উল্লেখ্য, দিনব্যাপী এই সম্মেলনে ৭টি সেশন ও ২টি প্যানেল আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়। এতে দেশ-বিদেশের শিক্ষক, অর্থনীতিবিদ ও গবেষকগণ ২১টি গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

;

অবন্তিকার আত্মহত্যা: জামিনে মুক্তি পেয়েছেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম



জাবি করেসপন্ডেট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
জামিনে মুক্তি পেয়েছেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম

জামিনে মুক্তি পেয়েছেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক সহকারী প্রক্টর ও ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।

বুধবার (৮ মে) বিকেলে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান দ্বীন ইসলাম। তবে মামলায় অপর আসামি অবন্তিকার সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মান কারাগারে রয়েছেন।

কুমিল্লার কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফিরোজ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশে আজ দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। দুপুরের পর আমরা কোর্টের অর্ডার হাতে পাই। এরপরই তাকে কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়। কারামুক্তির পর পরিবারের সদস্যরা তাকে জেলগেট থেকে গ্রহণ করে নিয়ে যায়।

উল্লেখ্য, গত ১৫ মার্চ রাতে জবি শিক্ষার্থী অবন্তিকা আত্মহত্যা করে। এ ঘটনায় অবন্তিকার মায়ের দায়ের করা মামলায় জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম এবং অবন্তিকার সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মানকে আটক করে পুলিশ। পরে সহকারী প্রক্টর থেকে দ্বীন ইসলামকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেয় জবি প্রশাসন।

;

রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর চিন্তা-ভাবনায় অপূর্ব মিল রয়েছে: ঢাবি উপাচার্য



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেছেন, পৃথিবী যতদিন থাকবে ততদিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কর্ম, চিন্তা-ভাবনা, আদর্শ ও দর্শন বেঁচে থাকবে। বঙ্গবন্ধু সারাজীবন কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের মুক্তির জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিতা, গল্প, গান, রচনা, সাহিত্য ও শিল্পকর্মে দরিদ্র কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তির গান গেয়েছেন। তাঁরা উভয়ই অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ, উগ্রজাতীয়তাবাদ পরিহার এবং আত্মশুদ্ধির পন্থা অবলম্বন করেছেন।

বুধবার (৮ মে) ঢাবির ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে 'সোনার বাংলা স্বপ্ন ও বাস্তবতা: রবীন্দ্রনাথ থেকে বঙ্গবন্ধু' প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এছাড়াও আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ সম্মাননীয় অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক। রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল আরও বলেন, রবীন্দ্রনাথের চিন্তা-চেতনা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক চেতনা, গণতান্ত্রিক ও মানবিক মূল্যবোধ, দেশপ্রেম, মাটি ও মানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা নিয়ে সারাজীবন আন্দোলন- সংগ্রাম ও অপরিসীম ত্যাগের মাধ্যমে আমাদেরকে স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র উপহার দিয়েছেন।

মানুষকে ভালোবেসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ব্রিটিশ সরকার প্রদত্ত নাইটহুট উপাধি ত্যাগ করেছিলেন, ঠিক তেমনি নিজের জন্য খোঁড়া কবরের সামনে দাড়িয়ে পাকিস্তানি শাসকদের সাথে বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠা ও মুক্তির ব্যাপারে আপোস করেননি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।এভাবেই বঙ্গবন্ধু ও রবীন্দ্রনাথের দর্শন ও চিন্তা-ভাবনায় অপূর্ব মিল রয়েছে।

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কবিতা ও সাহিত্য কর্মে সমাজের নানা অসংগতি, কুসংস্কার, বৈষম্য, মানুষের কষ্ট, প্রকৃতি, পরিবেশ, মানবপ্রেমসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন।

বঙ্গবন্ধু ও রবীন্দ্রনাথ উভয়ই উগ্রজাতীয়তাবাদ বিরোধী ছিলেন। তাঁরা উভয়ই বিশ্বাস করতেন উগ্র জাতীয়তাবাদ সমাজে সংঘাত সৃষ্টি করে। অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ প্রতিষ্ঠায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তাভাবনা ও দর্শন সকলের সামনে সবসময় তুলে ধরতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক মূল প্রবন্ধে বলেন, সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু ও রবীন্দ্রনাথের ভাবনায় ও কর্মে অনেক মিল ছিল। বাঙালির ন্যায়সংগত অধিকার আদায়ে আত্মশক্তি অর্জনে উভয়ই সোচ্চার ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ সৃজনশীল কাজগুলো তৎকালীন পূর্ববঙ্গের গ্রাম্যজীবন ও পদ্মাপাড়ের মানুষের জীবন নিয়ে রচিত।

প্রসঙ্গত, আলোচনা পর্ব শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংগীত বিভাগ ও নৃত্যকলা বিভাগের যৌথ উদ্যোগে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

;