ঢাবির ফার্মেসি অনুষদের সাবেক দুই ডিনের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফার্মেসি অনুষদ

ফার্মেসি অনুষদ

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফার্মেসি অনুষদের সাবেক দুই ডিনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) একটি অভিযোগ পাঠানো হয়েছে। অভিযোগটি কে করেছেন, চিঠিতে তার পূর্ণ নাম লেখা নেই।

১৫ এপ্রিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বরাবর পাঠানো অভিযোগের চিঠিটি ১১ মে গ্রহণ করে দুদক। অভিযোগের অনুলিপি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও জাতীয় প্রেসক্লাবেও পাঠানো হয়।

ওই চিঠিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের তহবিল থেকে টাকা আত্মসাতের মামলায় গত ২২ মার্চ শাহবাগ থানা পুলিশ অনুষদের অফিস সহকারী সাজ্জাদ হোসেন ও পিয়ন সুজনকে গ্রেফতার করে। দুর্নীতি সংক্রান্ত বিষয় হওয়ায় শাহবাগ থানার পক্ষ থেকে তা দুদককে অবহিত করে চিঠি পাঠানো হলে গ্রেফতারকৃত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।

তথ্য অনুযায়ী, অগ্রণী ব্যাংকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় পরিচালিত ফার্মেসি অনুষদের উন্নয়ন তহবিল ও ফার্মেসি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ব্যাংক হিসাব থেকে অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক আব্দুর রহমানের সইয়ে বিভিন্ন সময়ে টাকা সরানো হয়। টাকা আত্মসাতের বিষয়টি নজরে আসার পর গত ১০ জানুয়ারি ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তদন্ত কমিটি এ ঘটনায় নিয়মিত মামলার সুপারিশ করলে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে মামলা করার সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া ডিনের দায়িত্ব শেষ হওয়ার দুদিন পরও ব্যাকডেট দিয়ে অধ্যাপক আবদুর রহমান ১৩ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। সাবেক ডিন অধ্যাপক এস এম আব্দুর রহমান ২০২০ সালে করোনা শুরু হলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরির নামে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির কাছ থেকে অনুদান বাবদ পাওয়া ৩০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। এ সংক্রান্ত তথ্য জানেন গ্রেফতার হওয়া কর্মচারীরা।

গত চার বছরে অধ্যাপক রহমান ঢাকার বাড্ডায় কয়েক কোটি টাকা খরচ করে ছয়তলা বাড়ি নির্মাণ করেছেন। ঢাকার উত্তরার একটি অভিজাত এলাকায় ফ্ল্যাট কিনেছেন। রয়েছে বিলাসবহুল গাড়ি। তার স্ত্রী একজন গৃহিণী হওয়া সত্ত্বেও তার নামে রয়েছে ঢাকায় ফ্ল্যাট ও কোটি কোটি টাকার এফডিআর। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক হয়ে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি-ফ্ল্যাট, নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার এফডিআরসহ এসবের উৎস কী, তা এনবিআরের মাধ্যমে তদন্ত করলেই বের হয়ে আসবে। অনুষদের সদ্য সাবেক ডিন এস এম আব্দুর রহমানের সইয়ে টাকা উত্তোলন করা হলেও তাকে এখনও গ্রেফতার না করায় দুদকের সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আর্থিক লেনদেন ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে।

গ্রেফতারকৃত দুই কর্মচারী অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক আ ব ম ফারুকের নিকট আত্মীয় হওয়ায় তিনি ডিন থাকাকালীন তাদের চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিতে নিয়োগের আবেদনের রেফারি হিসেবে অধ্যাপক আ ব ম ফারুকের সুপারিশ রয়েছে। এদের মধ্যে পিয়ন সুজন তার স্ত্রীর ভাগ্নে হওয়ায় তার মাধ্যমে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে ঘুষ নিয়েছেন অধ্যাপক আ ব ম ফারুক ও অধ্যাপক আব্দুর রহমান। পিয়ন সুজনের কোটি টাকার সম্পদের হিসাব নিলেই এর সত্যতা মিলবে।

অধ্যাপক আ ব ম ফারুক ডিন থাকাকালীন তার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতি সংক্রান্ত বিভিন্ন অভিযোগ ওঠে। ঢাকা শহরে তার ও তার আত্মীয়-স্বজনদের নামে-বেনামে একাধিক বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, গাড়ি ও বাড়ি রয়েছে। এমনকি তার দুই মেয়ে বিদেশে থেকে পড়াশোনা করছেন, যা কোনোভাবেই তার আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। কয়েক বছর আগে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা ঘুষ হিসেবে নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে এবং বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের সদস্য থাকার কারণে বিভিন্ন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্সপেকশনের নামে অনৈতিকভাবে লাখ লাখ টাকার আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন এবং তাদের নানাভাবে হয়রানি করেছেন।

তাছাড়া ২০১৫ সালের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির অধীনে সারাদেশের ওষুধ কোম্পানিগুলোর উৎপাদনের সার্বিক বিষয় তদারকির টিম লিডার থাকাকালীন অনেকগুলো কোম্পানির উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া এবং তাদের বিরুদ্ধে নেগেটিভ রিপোর্ট দেওয়ার হুমকি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে কোটি কোটি টাকার অনৈতিক সুবিধা ও ঘুষ নিয়েছেন। শুধুমাত্র ব্যক্তিগত জিঘাংসা চরিতার্থ করার ঘৃণ্য মানসে খোঁড়া অজুহাতে অনেক কোম্পানির উৎপাদন বন্ধ করার সুপারিশ করেছেন। যদিও পরবর্তীতে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হয়ে কোম্পানিগুলো আবার উৎপাদন অব্যাহত রেখেছে।

অন্যদিকে অনুষদের সদ্য সাবেক ডিন অধ্যাপক আবদুর রহমান অধ্যাপক ফারুকের ঘনিষ্ঠ ও আস্থাভাজন হওয়ার সুবাদে দুই কর্মচারীকে বিভিন্ন সময়ে এসব কাজে ব্যবহার করেছেন। সাবেক এ দুই ডিনের বিরুদ্ধে শাহবাগ ও রমনা থানায় ঘুষ গ্রহণসহ বিভিন্ন অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের অভিযোগে জিডিও রয়েছে। তাই দুই কর্মচারীকে রক্ষার্থে এবং অর্থ আত্মসাতের পুরো বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট দফতরে নানাভাবে তদবির করে চালিয়েছেন অধ্যাপক আ ব ম ফারুক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডক্টর একে আজাদ চৌধুরী। আদালতে সাক্ষ্য দিলে অধ্যাপক আ ব ম ফারুক ও অধ্যাপক আব্দুর রহমানসহ অনেকে ফেঁসে যেতে পারেন। এজন্য তারা অনুষদের বর্তমান ডিনকে বিষয়টি সুরাহা করতে এবং মামলা প্রত্যাহারে চাপ দিচ্ছেন বলেও জানা গেছে।

এ ছাড়া ছয় মাস কিংবা এক বছর পর পর অডিট করার প্রয়োজন থাকলেও ফার্মেসি অনুষদে বিগত কয়েক বছরেও কোনো অডিট করা হয়নি বিধায় বিভিন্ন সময়ে এ ধরনের অর্থ আত্মসাৎ ও অনিয়ম-দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে। অতএব শিগগিরই অধ্যাপক রহমান ও অধ্যাপক আ ব ম ফারুককে গ্রেফতার করে ফরেনসিক রিপোর্টসহ তদন্ত করা হলে অর্থ আত্মসাৎ সংক্রান্ত সব দুর্নীতি বের হয়ে আসবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. এস এম আবদুর রহমান বলেন, এসব অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমরাই আত্মসাতের ব্যাপারে অভিযোগ করলাম, তদন্ত কমিটি গঠন করলাম। সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে বললাম, এর পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের গ্রেফতারও করা হলো। আমরাই আবার এদের মুক্ত করতে চাইছি- এটা সম্পূর্ণ বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও হাস্যকর অভিযোগ।

তিনি আরও বলেন, এ অভিযোগ শুনে আমি রীতিমতো অবাক হচ্ছি। যারা এ ধরনের অভিযোগ দিয়েছে, তাদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে। আমি সিনেট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি এবং আমি ১১ মে নির্বাচনের জন্য নমিনেটেড হয়েছি, আর সেদিনই এ অভিযোগপত্র দুদকে দেওয়া হয়েছে। এতেই বুঝা যাচ্ছে আমার ক্ষতি করতেই এসব প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে।

এ দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. একে আজাদ চৌধুরী বলেন, আমি তো এসব ব্যাপারে কিছুই জানি না। এসবের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।

এ বিষয়ে জানতে ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক আ ব ম ফারুক ও উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হয়। কিন্তু তারা কল রিসিভ করেননি।

উল্লেখ্য, অনুষদটির সদ্য সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. এস এম আবদুর রহমানের সই জালিয়াতি করে ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত, অগ্রণী ব্যাংকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার A/C 0200009379565 এবং A/C 0200000947674 একাউন্ট থেকে আনুমানিক ২০টি চেকের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে অনুষদের ডেভেলপমেন্ট ফান্ড থেকে ৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকা এবং ফার্মেসি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ছয় মাস কিংবা এক বছর পর পর অডিট করার প্রয়োজন থাকলেও অনুষদে প্রায় দুই বছরেও তা করা হয়নি।

পরবর্তীতে গত ১০ জানুয়ারি ফার্মাসি বিভাগের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন তৎকালীন ডিন আবদুর রহমান। কমিটির প্রতিবেদনে দুজনকে সন্দেহ করা হয়েছিল। তদন্ত কমিটি এই ঘটনায় নিয়মিত মামলার সুপারিশ করা হয়। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়টির সিন্ডিকেটে মামলা করার সিদ্ধান্তটিও অনুমোদিত হয়।

পরবর্তীতে ফার্মাসি অনুষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন ও অফিস সহায়ক মো. সুজনের সংশ্লিষ্টতা পেলে বিভাগ তাদের আটক করে। পরে তাদের আদালত পাঠানো প্রেরণ করা হয়।

রাবির ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় আটক ৭



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ মে) চারটি শিফটে অনুষ্ঠিত এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ছিল প্রায় ৮৭ শতাংশ।

ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সির অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ ৭ জনকে আটক করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ‘এ’ ইউনিটের প্রথম শিফটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে স্যার জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনে আটক হন মোহাম্মদ হোসাইন। তিনি আল হাসান সিয়াম (রোল- ২১৬০২) পরিবর্তে প্রক্সি দেন। কৃষি অনুষদ ভবনে তানভীর আহমেদের (রোল- ২৪০৯৬) পরিবর্তে প্রক্সি দিয়ে আটক হন রাবির লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের স্বপন হোসাইন। দ্বিতীয় শিফটে আবারও জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনে ৩৩৭ নং কক্ষে মো. আব্দুর রাকিব (রোল- ৪০৯৪৩) আটক হন। তিনি প্রকৃত পরীক্ষার্থী হলেও তার রেজিস্ট্রেশনে অন্যের ছবি পাওয়া যায়।

এছাড়া দুপুর ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত চলা তৃতীয় শিফটের পরীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এম এ ওয়াজেদ একাডেমিক ভবনে ২৩৪ নং কক্ষে মাইনুল ইসলামের (রোল- ৫৬৯৫৯) পরিবর্তে প্রক্সি দিতে এসে আটক হন মো. বিদুৎ হাসান এবং একই ভবনে ৪৩৮ নং কক্ষের তানভীর আহমেদের (রোল- ৫৮৩৯৭) পরিবর্তে প্রক্সি দিয়ে আটক হন মো. এনামুল হক। এনামুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামি স্টাডিজ বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের সাবেক শিক্ষার্থী এবং বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলা চতুর্থ শিফটে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র ভবনে মো. তাহমিদ বিন সাদমানের (রোল ৮২৪৪০) হয়ে প্রক্সি দিতে এসে আটক হন মো. সোহানুর রহমান।

আটককৃত অপর পরীক্ষার্থীর বিষয়ে রাবি আইসিটি সেন্টার থেকে প্রাপ্ত তথ্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করছে।

প্রক্সির বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, পরীক্ষার কেন্দ্রে কয়েকজনকে নিয়ে সন্দেহ হলে তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞেসাবাদ করা হয়। পরে আইসিটি সেন্টারে নিয়ে তাদের তথ্য যাচাই-বাছাই করলে প্রক্সির বিষয়টি জানা যায়। ইতোমধ্যে তাদেরকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বলেন, ‘এ’ ইউনিটের গ্রুপ-১ নিবন্ধিত পরীক্ষার্থী ছিল ১৮ হাজার ১৭ ও গ্রুপ-২, গ্রুপ-৩ এবং গ্রুপ-৪ এ ছিল ১৮ হাজার ১৬ জন কওে শিক্ষার্থী। পরীক্ষাসমূহে উপস্থিতির হার ছিল প্রায় ৮৭ শতাংশ।

এদিকে এদিন সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন কমপ্লেক্সের সামনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিয়ে রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ক্যাম্পাসে সকলের নিরাপত্তায় সর্বদা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করছে প্রক্টরিয়াল টিম। ক্যাম্পাসের ভেতরে ট্র্যাফিক নীতিমালা রক্ষা ও যেকোনো অনিয়ম রোধে সকলে তৎপর রয়েছে। এসময় সার্বিক বিষয়ে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যদ্বয় অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম ও অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম, প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ ও জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে প্রমূখ।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভর্তি পরীক্ষার তৃতীয় দিনে আজ বুধবার ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ৬টি বিভাগ ও ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটভ্ক্তু 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশগ্রহন করবে ৩০ হাজার ৬৭৫ জন শিক্ষার্থী। এর আগে গত সোমবার বিশ্ববিধ্যালয়টির বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়।

প্রসঙ্গত, এবারে কোটাসহ ৪ হাজার ৪৬৭ টি আসনের বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষায় বসবে মোট ১ লাখ ৭৮ হাজার ৫৯১ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে পুরুষ আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লাখ ৮৩৮টি এবং নারী আবেদনকারীর সংখ্যা ৭৭ হাজার ৭৫৩টি। এবার একক আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮১৬ টি। ৮০টি বহুনির্বাচনী প্রশ্নে ১০০ নম্বরের এই ভর্তি পরীক্ষা এক ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। এতে চারটি ভুল উত্তরের জন্য ১ নম্বর কাটা হবে।

;

রাবি ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সির অভিযোগে আটক ৩



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটভুক্ত 'এ' ইউনিটের প্রথম শিফটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি দেয়ার অভিযোগে তিন জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃত প্রত্যেককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র্যাব অফিসে নেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুরে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে।

তিনি বলেন, ভর্তি পরীক্ষায় যে কোন অনিয়ম প্রতিরোধে শক্ত অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন। কেন্দ্রগুলোতে সর্বদা শিক্ষকগণ তদারকি করছেন। প্রথম শিফটে এসব শিক্ষার্থীর মধ্যে অসঙ্গতি দেখতে পাওয়ায় তাদের আটক করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা প্রক্সির বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এঘটনার সার্বিক বিষয় খতিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

জানা গেছে, আজ চার শিফটে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত প্রথম শিফটে প্রক্সি দিতে এসে স্যার জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনে আটক হন মোহাম্মদ হোসাইন। তিনি আল হাসান সিয়াম (রোল- ২১৬০২) পরিবর্তে প্রক্সি দেন। একই ভবনের ৩৩৭ নং কক্ষের মো. আব্দুর রাকিবও (রোল- ৪০৯৪৩) আটক হয়েছেন। তিনি অন্যকে দিয়ে প্রক্সি দেওয়ানোর উদ্দেশ্যে নিজের এডমিট কার্ডের ছবি পরিবর্তন করেছিলেন। এছাড়া কৃষি অনুষদ ভবনে তানভীর আহমেদের (রোল- ২৪০৯৬) পরিবর্তনে প্রক্সি দিয়ে আটক হন স্বপন হোসাইন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী। এছাড়া সন্দেহজনক অবস্থায় আরও দুজনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর দপ্তরে নিয়ে আসা হয়েছে। প্রক্টরে দপ্তরে তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে জানা গেছে। 

রাজশাহী মেট্রোপলিটনের উপ-পুলিশ কমিশনার বিজয় বসাক বলেন, গতবারেও ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে এমন কয়েকজন আটক হয়েছিল। তাই এবার নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, যদি প্রক্সি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। একই সঙ্গে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মামলা করবে। এক্ষেত্রে কোন ছাড় নেই।

;

রাবির 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটভুক্ত 'এ' ইউনিটের প্রথম শিফটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ মে) সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া এক ঘন্টার এই ভর্তি পরীক্ষা চলবে সকাল ১০টা পর্যন্ত।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ইনস্টিটিউট এবং ২৭ টি বিভাগের আওতাভুক্ত এই ইউনিটে চুড়ান্ত আবেদনকৃত সর্বমোট ৭২ হাজার ৬৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম শিফটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে ১০০০১-২৮০১৭ পর্যন্ত রোলধারী পরীক্ষার্থীরা।

এছাড়া এই ইউনিটের দ্বিতীয় শিফটে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩০০০১-৪৬০১৬ রোল, তৃতীয় শিফট দুপুর ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত ৫০০০১-৬৮০১৬ রোল ও চতুর্থ শিফট বেলা সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ৭০০০১-৮৮০১৬ রোলের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আগামীকাল ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশগ্রহন করবে ৩০ হাজার ৬৭৫ জন শিক্ষার্থী। এর আগে গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।

প্রসঙ্গত, এবারে কোটাসহ ৪ হাজার ৪৬৭ টি আসনের বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষায় বসবে তিন ইউনিটের মোট ১ লক্ষ ৭৮ হাজার ৫৯১ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে পুরুষ আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লক্ষ ৮৩৮ টি এবং নারী আবেদনকারীর সংখ্যা ৭৭ হাজার ৭৫৩ টি। এবার একক আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ৮১৬ টি। ৮০টি বহুনির্বাচনী প্রশ্নে ১০০ নম্বরের এই ভর্তি পরীক্ষা এক ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। এতে চারটি ভুল উত্তরের জন্য ১ নম্বর কাটা হবে।

;

রাবির ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষা সম্পন্ন, উপস্থিতি ৮৬ শতাংশ



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের বিজ্ঞান, কৃষি, প্রকৌশল, জীববিজ্ঞান, ভূ-বিজ্ঞান, ফিশারীজ ও ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস অনুষদভুক্ত 'সি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।

সোমবার (২৯ মে) বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত চতুর্থ শিফটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার মধ্য দিয়ে এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়।

এর আগে এদিন সকাল ৯ টা থেকে ১০টা পর্যন্ত প্রথম শিফট, বেলা ১১ টা থেকে ১২টা পর্যন্ত দ্বিতীয় শিফট এবং দুপুর ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত তৃতীয় শিফটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চার শিফট মিলে এতে উপস্থিতির হার ছিল ৮৬ শতাংশ। পরীক্ষায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৬টি বিভাগের আওতাভুক্ত এই ইউনিটে চার গ্রুপের প্রতিটিতে নিবন্ধিত পরীক্ষার্থী ছিল ১৮ হাজার ৫৭৪ জন করে মোট ৭৪,২৯৬ জন। পরীক্ষাসমূহে উপস্থিতির শতকরা হার ছিল প্রায় ৮৬ শতাংশ। পরীক্ষায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষ্যে এদিন সকাল সাড়ে ৯টায় স্যার জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সমানে সংবাদ সম্মেলনে অংশ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে প্রশাসন সর্বদা তৎপর রয়েছে। পরীক্ষায় কোন রকম জালিয়াতির সুযোগ নেই। এ ব্যাপাওে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে সকলের সহযোগিতায় সার্বিক কার্যক্রম সম্পন্ন হবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে বিভাগীয় পর্যায়ে পরীক্ষার বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় সতন্ত্র নীতিমালা (৭৩-এর এক্ট) অনুযায়ী চলে। সেক্ষেত্রে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হয়। তাছাড়া দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে নেয়ার আলোচনা চলছে। তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে পরবর্তী এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যদ্বয় অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম ও অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম, প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ ও জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে প্রমূখ।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভর্তি পরীক্ষার দ্বিতীয় দিনে আগামীকাল মঙ্গলবার কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদের ২৭টি বিভাগসহ শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটভুক্ত 'এ' ও পরদিন বুধবার ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ৬টি বিভাগ ও ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটভ্ক্তু 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশগ্রহন করবে যথাক্রমে ৭২ হাজার ৬৫ এবং ৩০ হাজার ৬৭৫ জন শিক্ষার্থী।

প্রসঙ্গত, এবারে কোটাসহ ৪ হাজার ৪৬৭ টি আসনের বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষায় বসবে মোট ১ লক্ষ ৭৮ হাজার ৫৯১ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে পুরুষ আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লক্ষ ৮৩৮ টি এবং নারী আবেদনকারীর সংখ্যা ৭৭ হাজার ৭৫৩ টি। এবার একক আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ৮১৬ টি। ৮০টি বহুনির্বাচনী প্রশ্নে ১০০ নম্বরের এই ভর্তি পরীক্ষা এক ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। এতে চারটি ভুল উত্তরের জন্য ১ নম্বর কাটা হবে।

;