অনুমতি ছাড়াই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাহাড় কেটে মাঠ নির্মাণ



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না নিয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) আবারও কাটা হচ্ছে পাহাড়। এবার বাস্কেটবল মাঠের জন্য পাহাড়ি উঁচু জমিই বেছে নিয়েছে প্রশাসন। তবে এজন্য নেয়নি কোনো অনুমতি। এ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের বক্তব্যে মিলছে গড়মিল। এর আগে ২০২০ সালেও এজন্য জরিমানা দিতে হয়েছিল প্রশাসন ও সংশ্লিষ্টদের।

সরেজমিন দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন শিক্ষক ডরমিটরি এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মাঝ বরাবর উঁচু পাহাড়ি জায়গায় বাস্কেটবল মাঠটি নির্মাণের জন্য শ্রমিকেরা পাহাড়ের বেশ কিছু মাটি কেটে সমান করে ফেলেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল দপ্তর জানিয়েছে, ৩০ লাখ টাকা বাজেটে ১০০ ফিট দৈর্ঘ্য এবং ৫৬ ফিট প্রস্থের এ বাস্কেটবল মাঠ তৈরি করা হচ্ছে।

এদিকে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ (সংশোধন) আইনের ২০১০ এর ৬ এর খ’ ধারা অনুযায়ী পাহাড় বা টিলা কাটার জন্য ছাড়পত্রের বিধান থাকলেও খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে এই পাহাড়টি কাটার ক্ষেত্রে তা মানা হয়নি।

কুমিল্লা জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোসাব্বের হোসেন মোহাম্মদ রাজিব বলেন, ‘এর জন্য কোনো অনুমোদন বা ছাড়পত্র নেওয়া হয়নি।’

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মত বাস্কেটবল নির্মাণের কাজ শুরু হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল দপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এস. এম. শহিদুল হাসান বলেন, ‘এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রক্ষণাবেক্ষণ বা মেরামত কাজের অংশ।’

তিনি বলেন, ‘এটির অনুমোদন পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে চাইলেও দিবে না। কেননা এর প্রশাসনিক অনুমোদন চাইবে তারা। প্রশাসনিক অনুমোদন পেতে হলে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা একনেক থেকে অনুমোদিত হতে হয়। কিন্তু এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এটির লিখিত তারা দিবেন না।’

এদিকে বাস্কেট বল মাঠ বানানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, সদস্য ছিলেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা কার্যালয়ের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. হাবিবুর রহমান এবং সদস্য সচিব ছিলেন শারীরিক শিক্ষা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মনিরুল আলম।

কমিটির সদস্য সচিব মনিরুল আলম একে ‘পাহাড় কাটা' মানতে নারাজ। তার ভাষায় এটি ‘পাহাড় ড্রেসিং’।

ছাড়পত্র ছাড়াই পাহাড় কেটে বাস্কেটবল মাঠ নির্মাণের সুপারিশ কীভাবে করা হলো জানতে চাইলে এমন দাবি করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আসলে পাহাড় কাটা হয়নি। পাহাড় ড্রেসিং করে মাঠটি তৈরি করা হচ্ছে। পাহাড় তো টুকটাক ড্রেসিং করা হয়। কোন স্থাপনা পাহাড় ড্রেসিং ছাড়া হয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে? যেহেতু আমাদের সমতল জায়গা নেই, বাস্কেট বল মাঠের জন্য সমতল জায়গা লাগে। এজন্য পাহাড় ড্রেসিং করে মাঠ তৈরি করা হচ্ছে।’

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন দাবি করছেন তিনি পাহাড় কেটে বাস্কেটবল মাঠ বানানোর বিষয়টি জানেনই না। তিনি বলেন, ‘আমার জানা মতে পাহাড় কাটার কথা না। পাহাড় কাটা হলে অবশ্যই অনুমোদন নিতে হবে।’

প্রসঙ্গত, এর আগেও ২০২০ সালের ২৭ জানুয়ারি প্রথম সমাবর্তন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্যান্ডেল তৈরির জন্য কাটা হয় পাহাড়। সেবারও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে পাহাড় কাটার কোনো অনুমতি নেয়নি। যার ফলে পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক কারণ দর্শানোর নোটিশ ছাড়াও জরিমানা গুনতে হয়েছিল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে।

   

বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা

বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তাপদাহ সহনশীল পর্যায়ে আসায় বুধবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ যথারীতি সশরীরে অনুষ্ঠিত হবে।

সোমবার (৬ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন।

উল্লেখ্য, এর আগে, গত ২১ এপ্রিল সারাদেশের ওপর দিয়ে প্রবহমান তীব্র তাপদাহ (হিট ওয়েভ)-এর কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত অনলাইন ক্লাসের ঘোষণা দিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

;

ফিলিস্তিনকে সমর্থন জানিয়ে ঢাবিতে জড়ো হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা দলে দলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনে জড়ো হচ্ছেন।

সোমবার (৬ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে একযোগে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে পদযাত্রা ও বাংলাদেশের পতাকার পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করার উদ্দেশ্যে তাদেরকে একত্র হতে দেখা যায়।

এর আগে গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মসূচির অংশ হিসেবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ আয়োজনের আহ্বান জানান সংগঠনটির নেতৃদ্বয় ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে এবং হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কর্মসূচি পালন করছেন। এ সময় সংগঠনটির নেতা কর্মীরাসহ রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে অবস্থান করছেন।

উল্লেখ্য, এ কর্মসূচিতে তারা ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন, পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ এর আয়োজন করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মধুর ক্যান্টিন থেকে সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্য অব্দি পদযাত্রায় অংশ নিতে বাংলাদেশে অধ্যয়নরত ফিলিস্তিনের শিক্ষার্থীদেরকেও এ সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়।

;

জাবিতে ঝুলন্ত অবস্থায় কর্মচারীর ছেলের মরদেহ উদ্ধার



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় জিসান আহম্মেদ (২৪) নামের এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মৃত জিসান বিশ্ববিদ্যালয়ের আলবেরুনি হলের কর্মচারী মো. নজরুল ইসলামের মেজো ছেলে।

সোমবার (৬ মে) সকাল আনুমানিক ৬টা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের সালাম বরকত ও তাজউদ্দিন হলগামী সড়কের পার্শ্ববর্তী একটি গাছে একজনকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান পথচারীরা। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তাকর্মীদের জানালে তারা পুলিশে খবর দেন। পরে আশুলিয়া থানার পুলিশ এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মৃতের বড়ভাই ওয়ালি উল্লাহ বার্তা২৪.কমকে জানান, আমার ভাইয়ের সাথে গতকাল রাত ৮টার দিকেও কথা হয়েছিল। সে আমাকে ফোন দিয়ে আমার কাছে ও পরিবারের সবার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে। ও প্রায়ই কোনো বিষয়ে নিয়ে রাগ করলে এমন করতো। গতকাল সন্ধ্যায় ও দেরি করে ঘরে ফেরায় মা ওরে বলছে এতো দেরি করে আসলে গরুর খাবার দিবে কে। এরপরই জিসান কিছু না বলে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়।

প্রসঙ্গত,মৃত জিসান পরিবারের সাথে ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী কলাবাগান এলাকায় আনসার ক্যাম্পের পেছনের একটা বাসায় থাকতেন। তাদের পৈত্রিক নিবাস শেরপুর জেলার সদর থানার চক শারদিতে। স্থানীয় একটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশুনা শেষে তিনি একটি গরুর খামারের দেখাশুনা করতেন। আমারা ধারণা করছি আমার ভাই বৃষ্টির আগে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।

প্রাথমিকভাবে পারিবারিক কলহের জেরে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে জানিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানার দারোগা আসলাম জানান, জিসানের মৃত্যুর ঘটনায় তার পরিবারের মাধ্যমে আশুলিয়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।

;

চাঁদাবাজির অভিযোগে জবি ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে পিবিআই



জবি করেসপন্ডেট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
চাঁদাবাজির অভিযোগে জবি ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা

চাঁদাবাজির অভিযোগে জবি ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা

  • Font increase
  • Font Decrease

চাঁদাবাজির অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন অনিক (২৮) সহ পাঁচ জনকে আসামি করে ঢাকার সি.এম.এম আদালতে মামলা করা হয়েছে। ফয়সাল হেলাল (৩৪) নামে এক ব্যবসায়ী বাদী হয়ে এ মামলা করেন।

রোববার (০৫ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সূত্রাপুর আমলি আদালতে মামলা করা হয়। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পিবিআইকে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার প্রথম আসামি মহিউদ্দিন অনিক (২৮), দ্বিতীয় সৌরভ হাওলাদার (২৭), তৃতীয় রিপন (২৮), চতুর্থ হাসিবুল হাসান হৃদয় (২৮) এবং পঞ্চম হিমু (২৯) সহ অজ্ঞাতনামা আরো ৩ থেকে ৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. শাহা আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিগণ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসায়ী ফয়সাল হেলালকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার নিকট থেকে মোটা অঙ্কের টাকা চাঁদা দাবি করে আসছে। হেলাল জীবনের ভয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ হতে বিরত থাকে। গত ২৬ এপ্রিল সারাদিন ব্যবসা বাণিজ্য করে তার ব্যবসায়ের বকেয়া পাওনা টাকা থেকে দুই লক্ষ ছত্রিশ হাজার টাকা কালেকশন করে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার সময় নিজ বাসায় ফেরার পথে ৪২/৪৩, নর্থব্রুক হল রোডে অবস্থিত রাজমহল হোটেলের সামনে পৌঁছানো মাত্র ১নং আসামি মো. মহিউদ্দিন অনিক এর নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিগণ বাদীর গতি রোধ করে দাঁড়ায় এবং বাদীর নিকট যা আছে সব দিয়ে দিতে বলে।

বাদী আসামিদের ভয়ে আসামিদের সাথে কথা বলতে বলতে রাজমহল হোটেলের ভিতর ঢুকে যায়। তখন আসামিগণ বাদীর পিছনে পিছনে রাজমহল হোটেলে ঢুকে বাদীকে ঘেরাও করে ধরে বাদীর নিকট থাকা টাকা পয়সা এবং মোবাইল ফোন দিয়ে দিতে বলে। তখন ১ ও ২নং আসামি বাদীকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে। ১নং আসামি বাদীর পকেটে থাকা দুই লক্ষ উনিশ হাজার টাকা জোরপূর্বক নিয়ে যায়। তখন ২নং আসামি বাদীর নিকট আর কি আছে জানতে চায় ও দিয়ে দিতে বলে। অন্যান্য আসামিগণ বাদীকে বেদম মারপিট করে মারাত্বকভাবে আহত করে ৩নং আসামি তার হাতে থাকা চাকু বেড় করে বাদীকে চাকু দিয়ে আঘাত করতে যায়। তখন বাদীর ডাক চিৎকারে হোটেলে কর্মরত কর্মচারীরা এগিয়ে এসে বাদীকে আসামিদের হাত হইতে রক্ষা করে। ফলে আসামিগণ বাদীর মোবাইল ও মানিব্যাগে থাকা অবশিষ্ট টাকা নিতে পারেনি। কিন্তু যাবার আগে ২নং আসামি আগামী ৭ দিনের মধ্যে বাদীকে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে বলে, অন্যথায় বাদীকে জানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে চলে যায়।

যেহেতু আসামিগণ পরস্পর যোগসাজশে বাদীকে অবৈধভাবে গতিরোধ করে আটক করে মারধর করে মারাত্মক আঘাত করে আহত করে এবং হত্যা করার চেষ্টা করে বাদীর প্যান্টের পকেট থেকে ২ লক্ষ উনিশ হাজার টাকা জোরপূর্বক নিয়ে নেয়। এবং বাদীর নিকট ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে এবং বাদী এ বিষয়ে কোনো কর্তৃপক্ষের নিকট বিষয়টি জানালে বাদীকে হত্যার হুমকি দেয়। ঘটনার পরে বাদী এ বিষয়ে সূত্রাপুর থানায় মামলা মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ, মামলা না নিয়ে বিজ্ঞ আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়। তাই বাদী বাধ্য হয়ে বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করেন।

এ বিষয় জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজী বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে কথা বলবো।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের কোনো সাড়া পাওয়া যায় নি।

;