মুস্তাকিম-ইকবালের নেতৃত্বে ইবি’র আই-ইইই



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অফ ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার্স (আই-ইইই) ইবি ব্রাঞ্চের ২০২৪ বর্ষের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন মুস্তাকিম মুসল্লী পিয়াস ও সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনীত হয়েছেন ইকবাল হোসেন।

বুধবার (১২ জুন) আই-ইইই এর ইবি স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে গতকাল অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।

৩২ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন সহ সভাপতি ফারুক আহমেদ, শফিকুল ইসলাম ও মারুফা ইয়াসমিন মিশু এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রনক হাসান এবং সহকারী সম্পাদক হিসেবে সাজ্জাদ হোসেন সৈকত পদপ্রাপ্ত হয়েছেন।

কমিটিতে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে মো. বুরহান মিয়া, ওয়েবমাস্টার আব্দুল্লাহ আল নোমান ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ওয়েবমাস্টার ইব্রাহিম চৌধুরী এবং সাদমান সাকিব। এছাড়াও প্রোগ্রাম এক্সিকিউটিভ মো. হেমায়েত হোসেন, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রাম এক্সিকিউটিভ জুবায়ের আনজুম রনি এবং ভিজুয়াল অ্যান্ড গ্রাফিক্স কো-অর্ডিনেটর হজরত শাহ শয়ন ও সাকীফ মাহমুদ ফয়সাল। পাবলিক রিলেশনস কোঅর্ডিনেটর মুবাশশির আমিন। তাছাড়া লজিস্টিকস কো-অর্ডিনেটর শাহজাদা সাজিদ, অ্যাসিস্ট্যান্ট লজিস্টিকস কো-অর্ডিনেটর মাহবুব হাসান উল্লাস ও আশিকুর রহমান সম্পদ, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অপারেশন কো-অর্ডিনেটর নাঈমুল ফারাবী ও মো. জুলফিকার আলী। কন্টেন্ট রাইটার কোঅর্ডিনেটর কে এম জুবায়ের আহমদ, পাবলিকেশন কোঅর্ডিনেটর ওমর ফারুক, স্টুডেন্ট অ্যাক্টিভিটি কোঅর্ডিনেটর মো. ইয়াকুব আলী ও সরকার তুহাসসিনুল আর্নব রয়েছেন। 

সাজিয়াতুন জান্নাত ছোঁয়া ও জীবন আলী উক্ত কমিটিতে আছেন পাবলিসিটি কোঅর্ডিনেটর হিসেবে। বিভিন্ন বিভাগের মেম্বারশিপ ডেভলপমেন্ট কোঅর্ডিনেটর হিসেবে আছেন জান্নাতুল ফেরদৌস নাবিলা, এ আর রাফি অয়ন, তৌহিদ হাসান নীরব ও তাহমিদ ইসলাম আকিব। ফটোগ্রাফি কোঅর্ডিনেটর মিনহাজ তাজনিম হিমেল ৩২ সদস্যের এই কমিটিতে পদায়ন হয়েছেন।

এছাড়াও আই-ইইই ইবি স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চের কাউন্সিলর হিসেবে সংযুক্ত আছেন আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাহিদুল ইসলাম। এছাড়াও উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. মমতাজুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. মনজারুল আলম ও অধ্যাপক ড. মো. জালাল উদ্দিন।

সদ্য গঠিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন বলেন ‘আমরা প্রযুক্তির উন্নতি ও উদ্ভাবনের প্রতি গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে নতুন ধারণা ও উদ্যোগ বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা আমাদের শাখাকে আরও এগিয়ে নিতে চাই। সকল সদস্যের সহযোগিতায় আমরা প্রযুক্তিগত অগ্রগতির শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য নিরলস পরিশ্রম করবো।’

নবনির্বাচিত সভাপতি মুস্তকিম মুসল্লী পিয়াস বলেন ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে আমাদের সদস্যদের জন্য এমন একটি পরিবেশ তৈরি করা যেখানে তারা প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে পারে এবং তাদের সম্ভাবনাকে সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগাতে পারে।’

প্রসঙ্গত, ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইন্সটিটিউট অব ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (আই-ইইই) বিশ্বের ইঞ্জিনিয়ারদের সর্ববৃহৎ সংগঠন। সংগঠনটি বিশ্বব্যাপী প্রকৌশল ও প্রযুক্তির উন্নতি সাধনে নানাবিধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। ২০১৯ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আই-ইইই স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চ যাত্রা শুরু করে। একই বছর দেশসেরা উদীয়মান ব্রাঞ্চ হওয়ার গৌরব অর্জন করে আই-ইইই ইবি স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চ।

জাবির ৭ম সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪১তম বার্ষিক সিনেট সভায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ৭ম সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম।

শনিবার (২৯ জুলাই) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সিনেট হলে ৪১তম বার্ষিক সিনেট সভায় বক্তব্যে প্রদানকালে তিনি এ কথা বলেন।

সিনেট সভায় সভাপতির বক্তব্যে জাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নূরুল আলম বলেন, "২০২৩ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আমি ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৭ম সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে আগ্রহী। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে আমি এ আগ্রহ ব্যক্ত করি। তিনি আমাকে ৭ম সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তুতি গ্রহণের সদয় সম্মতি দান করেছেন। আমি এ বিষয়ে আপনাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।"

প্রসঙ্গত, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪১তম বার্ষিক সিনেট সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৩১৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদনের জন্য পেশ করা হয়েছে।

;

জাবি প্রশাসনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বর্জন করলো বিএনপিপন্থীরা



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) প্রশাসন ৪১তম সিনেট অধিবেশন শুরু করার পূর্বে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী পালন করলেও এ কর্মসূচী বর্জন করেছেন বিএনপিপন্থী সিনেট সদস্যরা।

শনিবার (২৯ জুন) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সিনেট হলে উপাচার্যের সভাপতিত্বে ৪১তম সিনেট সভার কার্যক্রম শুরুর পূর্ব মুহূর্তে এ কর্মসূচি পালন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী বর্জন সম্পর্কে সিনেট সদস্য অধ্যাপক কামরুল আহসান বলেন, মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন না করে প্রাণ প্রকৃতি ধ্বংস করে নির্বিচারে গাছ কেটে এভাবে লোক দেখানো বৃক্ষরোপণ প্রশাসনের স্ববিরোধিতা। এই কর্মসূচি পালনের জন্য ফরমালি জানানো হয়নি। একজন নিম্নপদস্থ কর্মকর্তার মাধ্যমে আমাদের জানানো হয়েছে। আমরা মনে করি এটা আমাদের সাথে তামাশা করা হয়েছে। আমাদের অংশগ্রহণকে অনুৎসাহিত করারই একটা প্রক্রিয়া। তাই আমরা এ কর্মসূচী বর্জন করেছি।

সিনেট সদস্য অধ্যাপক জামাল উদ্দিন বলেন, গাছ লাগানো ও গাছ কাটা দুটিই সুচিন্তিত হওয়া উচিত। ছাত্র-শিক্ষক সবার চাওয়া ছিল মাস্টারপ্ল্যান। মাস্টারপ্ল্যান ছাড়াই এখানে লাগানো হয়েছে। এগুলো যে আগামীতে কাটা হবে না- তার নিশ্চয়তা কি উপাচার্য দিতে পারবেন? এই গাছ লাগানোর প্রোগ্রামটি প্রহসনমূলক। গাছ লাগানোর আগে সুচিন্তিতভাবে গাছ লাগাতে হবে ও তার দেখভাল করতে হবে।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান অধিকতর উন্নয়ন নিয়ে শুরু থেকে সকল অনিয়মের সিনেটিয় তদন্ত কমিটির দাবি উত্থাপন করবেন বলে জানান বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা।

উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী এ সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৩১৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদনের জন্য পেশ করা হবে।

৪১তম সিনেট অধিবেশনের আলোচ্যসূচির মধ্যে রয়েছে- উপাচার্যের ভাষণ ও আলোচনা, সিনেটের ৪০তম অধিবেশনের কার্যবিবরণী নিশ্চিতকরণ, ২৪ জুন ২০২৩ এ অনুষ্ঠিত সিনেটের ৪০তম বার্ষিক সভার ভার্বেটিম রিপোর্ট অনুমোদন বিবেচনা, ২০২৩-২৪ সনের (সংশোধিত) এবং ২০২৪-২৫ সনের (মূল) রেকারিং বাজেট অনুমোদন, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের খসড়া বার্ষিক প্রতিবেদন অনুমোদন, ২৩ এপ্রিল ২০২৪ অনুষ্ঠিত শিক্ষা পর্ষদের ১৩৮তম সভায় সংশোধিত ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর প্রস্তাবিত সংবিধি অনুমোদনের জন্য ২৩ মে ২০২৪ তারিখের সিন্ডিকেট সভার সুপারিশ বিবেচনা ও বিবিধ।

;

ঢাবি হল ক্যান্টিনে মাংসের রেসিপিতে নতুন উপকরণ ‘১০ টাকা’



ঢাবি করেস্পন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
খাবারে টাকার নোট / ছবি: বার্তা২৪

খাবারে টাকার নোট / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ক্যান্টিনের নিম্নমানের খাবার প্রায়ই জন্ম দেয় নানা ধরণের সমালোচনার। পঁচা মাছ-মাংস, খাবারের মধ্যে থাকা বিভিন্ন অখাদ্য, খাবারের নিম্নমান ইত্যাদি কারণে প্রায়ই আলোচিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের খাবার। এবার মাংসের তরকারিতে দশ টাকার নোট পাওয়া যাওয়ায় আবারো শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমালোচনা হচ্ছে হলের খাবার নিয়ে। 

শুক্রবার (২৮ জুন) দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মোহাম্মদ মুহসিন হলের ক্যান্টিনে খেতে যান শামীম নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২য় বর্ষের এক শিক্ষার্থী। ওই ক্যান্টিনে বসে খাবার অর্ডার করলে তিনি গোশতেরে সঙ্গে মেশানো দশ টাকার একটি নোট দেখতে পান। শামীমের দাবি, মাংসের সঙ্গে দশ টাকার এ নোটটি রান্না হয়েছে। 

এ হলের শিক্ষার্থীরা জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যতগুলো হল রয়েছে তারমধ্যে হাজী মোহাম্মদ মুহসিন হলের খাবার সবচেয়ে নিম্নমানের খাবার বলে আমাদের ধারণা। এ ব্যাপারে হল প্রশাসনের নেই কোনো পদক্ষেপ। এ হলের ক্যান্টিনের খাবার খেয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পরেন। অথচ অন্যান্য হলের ক্যান্টিনের খাবার দামেও ৫/১০ টাকা কম মানও অনেক ভালো।

তবে ক্যান্টিন ম্যানেজার রিপন হোসেন বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, রান্নার সময় টাকাটা ছিলো না। খাবার যেখান থেকে দেওয়া হয় সেখান থেকে হয়তো টাকা উড়ে মাংসের প্লেটে পড়তে পারে। টাকাটা কেও হয়ত টিপস দিয়েছিল। যেটা উড়ে এসে খাবারে পড়েছে। টাকাটা তো কাগজ, এটি রান্না করলে আস্ত থাকতো না। 

'অন্যান্য হলের ক্যান্টিনের খাবার দামে কম মানেও ভালো' শিক্ষার্থীদের এমন অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, আগে হয়ত খারাপ ছিলো। আগের তুলনায় খাবারের মান এখন অনেক ভালো। শিক্ষার্থীরা খাবার খেয়ে যাচাই করে দেখতে পারেন।

;

রাবিতে নিয়োগে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নিয়োগ কার্যক্রমের ওপর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বিশ্ববিদ্যালয় অধিশাখা-২ এর যুগ্ম সচিব মো. পারভেজ হাসান স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে বিষয়টি জানা গেছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হলো। এতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন রয়েছে।

চিঠি পাওয়ার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. তারিকুল হাসানের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

তবে এবিষয়ে এদিন (বৃহস্পতিবার) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, আমরা বিষয়টি শুনেছি। তবে আমরা এবিষয়ে অফিশিয়ালি এখনও চিঠি পাইনি।

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান এবং প্রো-ভিসি অধ্যাপক চৌধুরী মো. জাকারিয়ার দুর্নীতি ও অনিয়মের প্রমাণ পাওয়ায় ওই বছরের ১০ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় রাবির সব ধরনের নিয়োগ কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে।

পরে ২০২৩ সালের ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে রাবি কর্তৃপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের তিন মাস না পেরোতেই ২৬ অক্টোবর রাবির সব নিয়োগের ওপর আবারও স্থগিতাদেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নিয়োগ অনিয়মের বিষয়ে হাইকোর্ট বিভাগে রিট পিটিশন মামলা চলমান থাকায় পুনরায় এই স্থগিতাদেশ দেয়া হয়েছিল।

;