আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪, প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষকেরা

ছবি: বার্তা২৪, প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষকেরা

  • Font increase
  • Font Decrease

সর্বজনীন পেনশন স্কিম (প্রত্যয়) বাতিলের দাবিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তিনদিন ধরে টানা আন্দোলন করছেন। লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক, পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

বুধবার (৩ জুলাই) বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

ড. নিজামুল হক বলেন, ওবায়দুল কাদের বুধবার সন্ধ্যায় আমাদের সঙ্গে মিটিংয়ের সময় দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে তিনি বৃহস্পতিবার সকালে সময় দিয়েছেন।

এ ঘোষণার পরেও শিক্ষকদের কর্মসূচি চলবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সর্বাত্মক আন্দোলন চলতে থাকবে।

এদিকে, বৃহস্পতিবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম টানা তৃতীয় দিনের মতো বন্ধ রয়েছে।

এদিকে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’-এর কিছু বিষয় স্পষ্ট করে মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া ব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষকরা বলেছেন, তাদের চলমান এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয় প্রত্যয় স্কিম সম্পর্কে এক ব্যাখ্যায় বলেছে, ১ জুলাই থেকে এই স্কিম শুরু হয়েছে। স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে ১ জুলাই বা এরপর যোগদানকারী সব কর্মচারী বাধ্যতামূলকভাবে প্রত্যয় স্কিমের আওতাভুক্ত হবেন। ১ জুলাইয়ের আগে যোগদানকারীরা পুরনো নিয়মেই পেনশন পাবেন। অনুরূপ ব্যাখ্যা দিয়েছে, জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষও।

এক বার্তায় জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ বলেছে, ৩০ জুনের আগে চাকরিতে যোগদানকারী শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের নতুন স্কিমে যুক্ত হওয়ার বাধ্যবাধকতা নেই। তবে আন্দোলনরত শিক্ষকদের তিনটি মূল দাবির মধ্যে রয়েছে- প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন।

জবি ছাত্রলীগের 'ঋণাত্মক' অভিযোগ তদন্তে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের মদ্যপান, টেন্ডার বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়সহ সকল ঋণাত্মক অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে দুই সদস্যের কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদ।

বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) রাতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উদ্ভূত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে সুষ্ঠু তদন্তের লক্ষ্যে দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো এবং সাত দিনের মধ্যে সরেজমিনে তদন্ত করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।

কমিটিতে থাকা দুজন সদস্য হলো—বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তাহসান আহমেদ রাসেল ও যুগ্ম-সম্পাদক আব্দুল্লাহ হীল বারী।

গত বুধবার জবি ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অঞ্জন চৌধুরী পিংকুর মদপানের ছবিটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে নানা মহলে এই নিয়ে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।

অন্যদিকে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকসহ অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত ছাত্রলীগের টেন্ডার বাণিজ্য, চাঁদাবাজি ও প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় তীব্র সমালোচনার সৃষ্টি হয়।

কী কারণে কমিটি গঠন করা হয়েছে এমন প্রশ্নে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, সম্প্রতি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেখতে পেয়েছি, বিভিন্ন ঋণাত্মক বিষয় দেখতে পেয়েছি কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয় শুনেছি। সে অভিযোগ গুলোর সত্যতা কতটুকু তা যাচাই-বাছায়ের জন্য কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ছাত্রলীগের টেন্ডার বাণিজ্য, চাঁদাবাজি ও প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা তদন্তের অন্তর্ভুক্ত কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, উদ্ভূত সকল ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করা হবে।

;

কোটা আন্দোলনে ঢাবির অন্যতম সমম্বয়ককে হল থেকে বের করার চেষ্টা



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অন্যতম সমম্বয়ক প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী সারজিস আলমকে হল থেকে বের করার চেষ্টা করেছে ছাত্রলীগ। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে অমর একুশে হলের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেছেন।

বুধবার (৪ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টায় এ ঘটনা ঘটে। এসময় অমর একুশে হল, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল, ফজলুল হক মুসলিম হলের শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে নানা স্লোগান দেন।

সারজিস আলম জানান, অমর একুশে হল ছাত্রলীগের হল শাখার কয়েকজন পদপ্রার্থী সারজিসের এক রুমমেটকে ডেকে হল থেকে নেমে যাওয়ার কথা জানান। বিষয়টি জানার পর তিনি পদপ্রার্থীদের সাথে টিএসসিতে দেখা করেন এবং তথ্যের সত্যতা জানতে চান। ছাত্রলীগের পদপ্রার্থীরা তাকে জানান, দলীয় হাইকমান্ড থেকে তাদেরকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, চলমান আন্দোলন চালিয়ে নেওয়ার স্বার্থে হল থেকে নেমে যাওয়াকে ভালো মনে করি। কিন্তু আমি হল থেকে বের হওয়ার সময় শিক্ষার্থীরা আমাকে হলের সামনে আটকে দেয়।

এসময় হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ইশতিয়াক এম সৈয়দ তাকে অভয় দিয়ে হলে থাকতে বলেন বলেও জানান তিনি।

তিনি বলেন, পরে জানতে পেরেছি ছাত্রলীগের হাইকমান্ড থেকে এমন কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি। হল পদপ্রার্থীরা 'কৃতিত্ব' পাওয়ার জন্য এমন কাজ করেছে। ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক ওয়ালী আসিফ ইনানের প্রতিনিধিরা আমার সাথে দেখা করেছে। যারা আমাকে নেমে যেতে বলেছে, তারা পরে ক্ষমা চেয়েছে।

হলের কোন পদপ্রার্থীরা তাকে নেমে যেতে বলেছেন, তা সারজিস জানাননি।

তবে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দামের হোসেনের অনুসারী পদপ্রত্যাশীরা তাকে এই নির্দেশ দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

উল্লেখ্য, সারজিসকে নেমে যাওয়ার নির্দেশের তথ্যে হলের মূল ফটকে অন্তত পাঁচশ শিক্ষার্থী জড়ো হন। পরে পুরো ঘটনা জানালে তারা রাত ১টা নাগাদ স্থান ত্যাগ করেন।

হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ইশতিয়াক এম সৈয়দ জানান, এটি একটি অপতথ্য ছিল। আমি ভেবেছিলাম শিক্ষাথীদের মধ্যে কোনো সংঘর্ষ হয়েছে। পরে দেখি, এমন কোনো পরিস্থিতি নয়। যারা সারজিসকে হল ছাড়ার কথা বলেছে, তাদের সাথে তার মীমাংসা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা পুরো ঘটনা না জেনেই অবস্থান নিয়েছে।

;

জাবিতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আহ্বায়ক আরিফ সোহেল ও সদস্য সচিব মাহফুজ ইসলাম মেঘ

আহ্বায়ক আরিফ সোহেল ও সদস্য সচিব মাহফুজ ইসলাম মেঘ

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকারের জারি করা পরিপত্র পুনর্বহাল রাখাসহ ৪ দফা দাবিতে চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলনকে আরও বেগমান করতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেলকে আহ্বায়ক ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মাহফুজ ইসলাম মেঘকে সদস্য সচিব করে ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বিকাল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে সংশপ্তক ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে আছেন ৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আব্দুর রশিদ জিতু, ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম ইমন, ৪৯তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তৌহিদ সিয়াম।

এছাড়া কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন- ফারহানা বিনতে জিগার ফারিনা (৫০তম ব্যাচ), জেবা হামিরা (৫০তম ব্যাচ), নাদিয়া রহমান (৫১তম ব্যাচ), সোহেল (৪৭তম ব্যাচ), নাসিম আল তারিক (৪৯তম ব্যাচ), সাগর (৪৯তম ব্যাচ), অন্তর (৪৯তম ব্যাচ), স্বপন (৪৯ তম ব্যাচ), আরিফ হোসাইন (৫১তম ব্যাচ), নিয়াজ মোর্শেদ নাহিদ (৫২তম ব্যাচ)৷ তবে ছয়টি সদস্য পদ কো-অপ্ট হিসেবে রাখা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কমিটির আহ্বায়ক আরিফ সোহেল বলেন, প্রধান বিচারপতির মন্তব্যে প্রতি সম্মান জানিয়ে বলছি আইন গণমানুষের আকাঙ্ক্ষা থেকে উদ্ভূত। গণমানুষের আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমেই আইনের কাঠামোগুলোর পরিবর্তন হয়। আমাদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবিটি যে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের দাবি তা আমরা হয়ত কাজের মাধ্যমে বিচারপতিকে উপলব্ধি করাতে পারিনি। আমরা আমাদের সংগ্রামের ভিতর দিয়ে প্রধান বিচারপতি ও সরকারকে বুঝিয়ে দিতে চাই, সারাদেশের কোটার যে ব্যবস্থা, এর একটি যৌক্তিক সংস্কার প্রয়োজন।

;

কোটা বিরোধী আন্দোলন: ছয় ঘণ্টা শাহবাগ অবরোধের পর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা 



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা/ছবি: বার্তা২৪.কম

শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখাসহ চার দফা দাবিতে চতুর্থ দিনের মতো শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। ছয় ঘণ্টা শাহবাগে অবস্থান করার পর শাহবাগ মোড় ছাড়েন শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) শাহবাগ মোড়ে বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা অবরোধের পর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন তারা।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের অন্যতম সংগঠক নাহিদ ইসলাম আগামী ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে বলেন, আগামী শুক্রবার অনলাইনে-অফলাইনে জনসংযোগ হবে। আগামী শনিবার বিকেল ৩টায় দেশের বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ থেকে মিছিল করা হবে। আগামী রোববার সকল কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ও ছাত্র ধর্মঘট পালিত হবে। শনিবার বিক্ষোভ মিছিলের পর রোববারের মাঠের কর্মসূচি ঘোষিত হবে।

নাহিদ ইসলাম আরো বলেন, আমাদের সুপারিশ থাকবে মহামান্য আদালত যেন আমাদের কথা বিবেচনা করেন।

তিনি নির্বাহী বিভাগকে প্রশ্ন করে বলেন, ১৮ সালে তারা কী এমন পরিপত্র জারি করল, যা পাঁচ বছরে বাতিল হয়ে যায়? তাহলে সেই পরিপত্রের মধ্যে তাদের ভুল রয়েছে। যারা যথাযথ বিধি মেনে এটি জারি করতে পারেনি। এটি শিক্ষারথীদের আন্দোলনের সাথে প্রহসন করা হয়েছে। আমরা এই প্রহসন মানি না।

তিনি আরো বলেন, আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে৷ এখনো নির্বাহী বিভাগ বা সরকার থেকে আমাদের সাথে যোগাযোগ করা হয়নি। আমরা এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছি। আজ শাহবাগসহ বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীরা অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে। অধিকার কোনো সময় একদিনে আদায় করা যায় না। আমাদের মাঠে থাকতে হবে।

;