বেরোবিতে অপেক্ষমাণ ২৬৮ শিক্ষার্থীর ফল প্রকাশ

  • বেরোবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

বেরোবি ক্যাম্পাস, ছবি: বার্তা২৪.কম

বেরোবি ক্যাম্পাস, ছবি: বার্তা২৪.কম

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ২য় অপেক্ষমাণ (৩য় মেধাতালিকা) তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। আগামী বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) যাচাই-বাছাই ও ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।

বিজ্ঞাপন

ফলাফলে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩শ’ ১৫টি সিটের ২৬৮টি শূন্য রয়েছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আগামী ১৮ ডিসেম্বর তাদের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে। এর আগে গত ২ ও ৩ ডিসেম্বর মেধাতালিকায় সুযোগপ্রাপ্তদের এবং ৮ ডিসেম্বর ১ম অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।

বিভিন্ন ইউনিটের অপেক্ষমাণ তালিকা:

বিজ্ঞাপন

‘এ’ ইউনিট (কলা অনুষদ): শূন্য আসন-৫০
১ম শিফট: (বিজ্ঞান-২৭টি আসন), শূন্য আসন-১০, ভর্তি হতে পারবে (৫০-৬২ (মেধাতালিকা পর্যন্ত)।
২য় শিফট: (বিজ্ঞান-২৮টি আসন), শূন্য আসন-৫, ভর্তি হতে পারবে (৪৫-৫১ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।
৩য় শিফট: (বাণিজ্য -১৫টি আসন), শূন্য আসন-৬ ভর্তি হতে পারবে (২২-৩২ মেধাতালিকা পর্যন্ত), (মানবিক-৬২টি আসন), শূন্য আসন-৭, ভর্তি হতে পারবে (৯৬-১০৬ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।
৪র্থ শিফট: (মানবিক-৬৩টি আসন), শূন্য আসন- ২২ ভর্তি হতে পারবে (১০১-১২৬
মেধাতালিকা পর্যন্ত।

‘বি’ ইউনিট (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ): শূন্য আসন -৫৩
১ম শিফট: (বিজ্ঞান-৭৬টি আসন), শূন্য আসন- ১৩টি, ভর্তি হতে পারবে (১২৫-১৩৯ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।
২য় শিফট: (বিজ্ঞান-৬১টি আসন), শূন্য আসন-১৬টি, ভর্তি হতে পারবে (১০২-১১৮ মেধাতালিকা পর্যন্ত)। (বাণিজ্য-৬১টি আসন), শূন্য আসন- ০৩টি, ভর্তি হতে পারবে (৮৯-৯১ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।
৩য় শিফট: (মানবিক-৮৯টি আসন), শূন্য আসন-১১টি, ভর্তি হতে পারবে (১২৫-১৩৬ মেধাতালিকা পর্যন্ত)
৪র্থ শিফট: (মানবিক-৮৮টি আসন), শূন্য আসন-১০টি, ভর্তি হতে পারবে (১৩১-১৪০ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।

‘সি’ ইউনিট (বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ): শূন্য আসন-২৪
১ম শিফট: (বিজ্ঞান ও মানবিক-৬০টি আসন), শূন্য আসন-বিজ্ঞান বিভাগের ০৯টি এবং মানবিক বিভাগের ৩টি, ভর্তি হতে পারবে (বিজ্ঞান ৯১-১০২ ও মানবিক ৯৩-১০০ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।
২য় শিফট: (বাণিজ্য-১৮৫টি আসন), শূন্য আসন-১২টি, ভর্তি হতে পারবে (২৪৩-২৫৪ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।

‘ডি’ ইউনিট (বিজ্ঞান অনুষদ): শূন্য আসন-৭৬
১ম শিফট: (বিজ্ঞান-১৪০টি আসন), শূন্য আসন-৩১টি, ভর্তি হতে পারবে (১৭৭-২৭৮ মেধাতালিকা পর্যন্ত।
২য় শিফট: (বিজ্ঞান-১৪০টি আসন), শূন্য আসন-৪৫টি, ভর্তি হতে পারবে (১৯৯-২৮৯ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।

‘ই’ ইউনিট (প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ): শূন্য আসন-১৭
৩য় শিফট: (বিজ্ঞান-৪৯টি আসন), শূন্য আসন-১১টি, ভর্তি হতে পারবে (৭৫-৮৫ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।
৪র্থ শিফট: (বিজ্ঞান-৫১টি আসন), শূন্য আসন-০৬টি, ভর্তি হতে পারবে (৬৮-৭৩ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।

‘এফ’ ইউনিট (জীব ও ভূ-বিজ্ঞান অনুষদ): শূন্য আসন-৪৮
৩য় শিফট: (বিজ্ঞান-৮০টি আসন), শূন্য আসন-৩৮টি, ভর্তি হতে পারবে (১৫৪-১৯৪ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।
৪র্থ শিফট: (বাণিজ্য ও মানবিক-৪০টি আসন), শূন্য আসন-বাণিজ্য বিভাগের ১টি এবং মানবিক বিভাগের ০৯টি, ভর্তি হতে পারবে (বাণিজ্য ৫৬-৬৮ ও মানবিক ৬১-৭১ মেধাতালিকা পর্যন্ত)।

ভাইভা ও যাচাই-বাছাইয়ের সময় যেসব কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে:
১। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ড, মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীক্ষার মূল ট্রান্সক্রিপ্ট এবং মূল সাটিফিকেট/প্রভিশনাল
সার্টিফিকেট/প্রশংসাপত্র।
২। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মূল ট্রান্সক্রিপ্ট-এর ফটোকপি
(প্রতিটির ৩ কপি করে)।
৩। ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র।
৪। ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি (ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্রে ব্যবহৃত ছবির অনুরূপ)।
৫। ভর্তির সময় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মূল ট্রান্সক্রিপ্ট জমা দিতে হবে।
৬। অনলাইনে পূরণকৃত চয়েস ফরম এর প্রিন্টকপি (রঙিন)।

এছাড়া প্রত্যেক ভর্তিচ্ছুদের নির্ধারিত একাডেমিক ভবনগুলোর সামনে
রক্তদাতাদের সংগঠন ‘বাঁধনের বুথে নিজের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে টোকেন ভর্তির সময় জমা দিতে হবে।